বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ৫২৫২ তম আবির্ভাব তিথি ও জন্মাষ্টমী পালিত হয়েছে।
শনিবার (১৬ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ সাজিদ ভবনের নিচতলায় শাস্ত্রীয় পূজা-অর্চনার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পরে আনন্দ শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী এই উৎসবের সমাপ্তি ঘটে।
অনুষ্ঠানে শাস্ত্রীয় প্রবচন প্রদান করেন রাধাকুন্ড শ্রীধাম বৃন্দাবনের পণ্ডিত শ্রীমদ্ স্বরূপ কৃষ্ণ দাস বাবাজী মহারাজ এবং বাংলাদেশ অগ্নিবীরের শিক্ষা ও শাস্ত্রার্থ সমন্বয়ক শ্রী দীপংকর সিংহ দীপ।
এ সময় সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক বিষ্ণুপদ ঘোষ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল, সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রাকিব হাসান, জবি বাগছাসের সদস্য সচিব শাহীন মিয়া, শিক্ষার্থী রূপ কুমার সরকারসহ অনেকে।
জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেন, “পূর্বে ক্যাম্পাসে ধর্মীয় কোন্দল ও ছাত্ররাজনীতির নামে অপসংস্কৃতি ছিল, যা ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানে অবসান ঘটেছে। তারেক রহমানের নির্দেশে প্রতিটি ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব। ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার—এ নীতিতে আমরা বিশ্বাসী। মসজিদের পাশে মন্দির থাকবে, সকলের মতপ্রকাশে স্বাধীনতা থাকবে।”
গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক বিষ্ণুপদ ঘোষ বলেন, “আমি নিজে সনাতন ধর্ম নিয়ে জ্ঞান আহরণ করি এবং শিক্ষার্থীদের সবসময় বলি নিজের আত্মশুধদ্ধি, আত্মোপলব্ধির জন্য নিজ নিজ ধর্মীয় উপাসনালয়ে যান, মানসিক তৃপ্তি পাবেন।”
ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে পালিত হয় কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জন্মেছিলেন এই তিথিতেই। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম মানবজাতির জন্য আঁধার থেকে আলোর পথে দিশারী হিসেবে স্মরণীয়। তিনি ধর্মের কথা শুনিয়েছেন, অশুভ শক্তি দূর করে সমাজে কল্যাণ ও শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছেন।
শনিবার, ১৬ আগস্ট ২০২৫
বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ৫২৫২ তম আবির্ভাব তিথি ও জন্মাষ্টমী পালিত হয়েছে।
শনিবার (১৬ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ সাজিদ ভবনের নিচতলায় শাস্ত্রীয় পূজা-অর্চনার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পরে আনন্দ শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী এই উৎসবের সমাপ্তি ঘটে।
অনুষ্ঠানে শাস্ত্রীয় প্রবচন প্রদান করেন রাধাকুন্ড শ্রীধাম বৃন্দাবনের পণ্ডিত শ্রীমদ্ স্বরূপ কৃষ্ণ দাস বাবাজী মহারাজ এবং বাংলাদেশ অগ্নিবীরের শিক্ষা ও শাস্ত্রার্থ সমন্বয়ক শ্রী দীপংকর সিংহ দীপ।
এ সময় সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক বিষ্ণুপদ ঘোষ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল, সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রাকিব হাসান, জবি বাগছাসের সদস্য সচিব শাহীন মিয়া, শিক্ষার্থী রূপ কুমার সরকারসহ অনেকে।
জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেন, “পূর্বে ক্যাম্পাসে ধর্মীয় কোন্দল ও ছাত্ররাজনীতির নামে অপসংস্কৃতি ছিল, যা ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানে অবসান ঘটেছে। তারেক রহমানের নির্দেশে প্রতিটি ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব। ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার—এ নীতিতে আমরা বিশ্বাসী। মসজিদের পাশে মন্দির থাকবে, সকলের মতপ্রকাশে স্বাধীনতা থাকবে।”
গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক বিষ্ণুপদ ঘোষ বলেন, “আমি নিজে সনাতন ধর্ম নিয়ে জ্ঞান আহরণ করি এবং শিক্ষার্থীদের সবসময় বলি নিজের আত্মশুধদ্ধি, আত্মোপলব্ধির জন্য নিজ নিজ ধর্মীয় উপাসনালয়ে যান, মানসিক তৃপ্তি পাবেন।”
ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে পালিত হয় কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জন্মেছিলেন এই তিথিতেই। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম মানবজাতির জন্য আঁধার থেকে আলোর পথে দিশারী হিসেবে স্মরণীয়। তিনি ধর্মের কথা শুনিয়েছেন, অশুভ শক্তি দূর করে সমাজে কল্যাণ ও শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছেন।