জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) বাংলাদেশ গার্লস গাইডস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে নবীন রেঞ্জারদের দীক্ষা গ্রহণ এবং বিদায়ী রেঞ্জারদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১৮ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৩টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের কনফারেন্স রুমে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন। এছাড়া অনুষ্ঠানে রেঞ্জারের আঞ্চলিক কমিশনার রওশন ইসলাম, জেলা কমিশনার ওবায়দা বানু এবং রেঞ্জার গাইডার অধ্যাপক ড. আয়েশা সিদ্দিকা ডেইজি উপস্থিত ছিলেন। প্রাক্তন ও বর্তমান রেঞ্জার সদস্যরাও এতে অংশ নেন।
আলোচনা পর্বে বক্তারা রেঞ্জারদের মানবিক, সামাজিক ও শিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের গুরুত্ব তুলে ধরে তাদের ভবিষ্যৎ করণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন। এ সময় নবীন রেঞ্জারদের শপথ করিয়ে প্রতীক প্রদান করা হয় এবং বিদায়ী রেঞ্জারদের শুভেচ্ছা ও ক্রেস্ট দিয়ে সম্মানিত করা হয়।
জেলা কমিশনার ওবায়দা বানু বলেন, “গাইডিং আমাদের শৃঙ্খলিত, মানবিক ও দায়িত্বশীল হতে শেখায়। আমি বিশ্বাস করি, তোমরা পরিবার, সমাজ ও দেশকে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাবে।”
আঞ্চলিক কমিশনার রওশন ইসলাম বলেন, “বাংলাদেশ গার্লস গাইডসের শিক্ষা কর্মসূচি সমাজসেবা নির্ভর। রেঞ্জারদের কার্যক্রম শুধু রাজধানীতে সীমাবদ্ধ না রেখে সারা দেশে বিস্তৃত করতে হবে।”
ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন বলেন, “আজকের দীক্ষা তোমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখবে। ভর্তি পরীক্ষায় দায়িত্বশীলতার যে পরিচয় তোমরা দিয়েছ, তা প্রশংসনীয়। ভবিষ্যতেও শৃঙ্খলিত জীবন ও মানবিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে।”
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বিদায়ী রেঞ্জারদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তোমরা সবসময় সুনাম অর্জন করেছ, কোনো নেতিবাচক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। নতুনরাও একইভাবে দায়িত্ব পালন করবে বলে আমি আশা করি। ভর্তি কার্যক্রমের পাশাপাশি চারপাশের মানুষের মানসিক উন্নয়ন ও মানবিক সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে। এসব কর্মকাণ্ড আত্মোন্নয়নের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠবে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করবে।”
সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) বাংলাদেশ গার্লস গাইডস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে নবীন রেঞ্জারদের দীক্ষা গ্রহণ এবং বিদায়ী রেঞ্জারদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১৮ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৩টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের কনফারেন্স রুমে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন। এছাড়া অনুষ্ঠানে রেঞ্জারের আঞ্চলিক কমিশনার রওশন ইসলাম, জেলা কমিশনার ওবায়দা বানু এবং রেঞ্জার গাইডার অধ্যাপক ড. আয়েশা সিদ্দিকা ডেইজি উপস্থিত ছিলেন। প্রাক্তন ও বর্তমান রেঞ্জার সদস্যরাও এতে অংশ নেন।
আলোচনা পর্বে বক্তারা রেঞ্জারদের মানবিক, সামাজিক ও শিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের গুরুত্ব তুলে ধরে তাদের ভবিষ্যৎ করণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন। এ সময় নবীন রেঞ্জারদের শপথ করিয়ে প্রতীক প্রদান করা হয় এবং বিদায়ী রেঞ্জারদের শুভেচ্ছা ও ক্রেস্ট দিয়ে সম্মানিত করা হয়।
জেলা কমিশনার ওবায়দা বানু বলেন, “গাইডিং আমাদের শৃঙ্খলিত, মানবিক ও দায়িত্বশীল হতে শেখায়। আমি বিশ্বাস করি, তোমরা পরিবার, সমাজ ও দেশকে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাবে।”
আঞ্চলিক কমিশনার রওশন ইসলাম বলেন, “বাংলাদেশ গার্লস গাইডসের শিক্ষা কর্মসূচি সমাজসেবা নির্ভর। রেঞ্জারদের কার্যক্রম শুধু রাজধানীতে সীমাবদ্ধ না রেখে সারা দেশে বিস্তৃত করতে হবে।”
ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন বলেন, “আজকের দীক্ষা তোমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখবে। ভর্তি পরীক্ষায় দায়িত্বশীলতার যে পরিচয় তোমরা দিয়েছ, তা প্রশংসনীয়। ভবিষ্যতেও শৃঙ্খলিত জীবন ও মানবিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে।”
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বিদায়ী রেঞ্জারদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তোমরা সবসময় সুনাম অর্জন করেছ, কোনো নেতিবাচক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। নতুনরাও একইভাবে দায়িত্ব পালন করবে বলে আমি আশা করি। ভর্তি কার্যক্রমের পাশাপাশি চারপাশের মানুষের মানসিক উন্নয়ন ও মানবিক সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে। এসব কর্মকাণ্ড আত্মোন্নয়নের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠবে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করবে।”