জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রাণীবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যানের কক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি অপসারণ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
সোমবার (১৮ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আউয়ালের নেতৃত্বে কয়েকজন নেতাকর্মী ছবিটি খুলে ফেলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাটি শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয় এবং কোনো ধরনের উত্তেজনা বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ মনে করছেন, গণঅভ্যুত্থানের পরও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে পূর্ববর্তী সময়ের প্রতিকৃতি বা প্রতীক রাখা প্রশাসনিক উদাসীনতার কারণে হয়েছে।
ছবি অপসারণ করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক রবিউল আউয়াল বলেন, ‘বাংলাদেশে বাকশালের প্রতিষ্ঠাতা এই শেখ মুজিব। আর তারই কন্যা শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই ফ্যাসিবাদী আচরণ শুরু করেন। জুলাই অভ্যুত্থান এর পর এসব দোসরের কোন চিহ্ন আমরা রাখবোনা। প্রানীবিদ্যা বিভাগে শেখ মুজিবের ছবি রাখা মানে জুলাই আন্দোলনে এই বিভাগ সহ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা আন্দোলন করেছে, যারা আহত হয়েছে, শহীদ হয়েছে, যাদের রক্তে অর্জিত আমাদের বাংলাদেশ তাদের কে অপমান করা। তাই আমরা সাধারণ শিক্ষার্থী এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ কর্মীরা এই ছবি অপসারণ করেছি।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মাসুদ বলেন, “ছবিটি অনেক আগে থেকেই টানানো ছিল। আমি নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছি, তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেয়নি। যদি প্রজ্ঞাপন আসে বা প্রশাসন নির্দেশ দেয়, আমি সঙ্গে সঙ্গে ছবিটি সরাব। সাধারণ শিক্ষার্থীরা চাইলে তারাও অপসারণ করতে পারে—এ নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই।”
সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রাণীবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যানের কক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি অপসারণ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
সোমবার (১৮ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আউয়ালের নেতৃত্বে কয়েকজন নেতাকর্মী ছবিটি খুলে ফেলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাটি শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয় এবং কোনো ধরনের উত্তেজনা বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ মনে করছেন, গণঅভ্যুত্থানের পরও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে পূর্ববর্তী সময়ের প্রতিকৃতি বা প্রতীক রাখা প্রশাসনিক উদাসীনতার কারণে হয়েছে।
ছবি অপসারণ করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক রবিউল আউয়াল বলেন, ‘বাংলাদেশে বাকশালের প্রতিষ্ঠাতা এই শেখ মুজিব। আর তারই কন্যা শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই ফ্যাসিবাদী আচরণ শুরু করেন। জুলাই অভ্যুত্থান এর পর এসব দোসরের কোন চিহ্ন আমরা রাখবোনা। প্রানীবিদ্যা বিভাগে শেখ মুজিবের ছবি রাখা মানে জুলাই আন্দোলনে এই বিভাগ সহ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা আন্দোলন করেছে, যারা আহত হয়েছে, শহীদ হয়েছে, যাদের রক্তে অর্জিত আমাদের বাংলাদেশ তাদের কে অপমান করা। তাই আমরা সাধারণ শিক্ষার্থী এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ কর্মীরা এই ছবি অপসারণ করেছি।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মাসুদ বলেন, “ছবিটি অনেক আগে থেকেই টানানো ছিল। আমি নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছি, তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেয়নি। যদি প্রজ্ঞাপন আসে বা প্রশাসন নির্দেশ দেয়, আমি সঙ্গে সঙ্গে ছবিটি সরাব। সাধারণ শিক্ষার্থীরা চাইলে তারাও অপসারণ করতে পারে—এ নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই।”