রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছে। তার নাম আব্দুল্লাহ আল লিমন (১৫)। সে যাত্রাবাড়ীর সবুজবিদ্যা স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র।
শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে যাত্রাবাড়ীর বিবির বাগিচা রজনীগন্ধা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে রাত সাড়ে ৮টার দিকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আনা হয়েছে।
আহত আব্দুল্লাহ যাত্রাবাড়ী সুতি খালপাড় বিবির বাগিচা এলাকার বাসিন্দা টেইলার্স দোকানি আলী আকবরের ছেলে। দুই ভাই, এক বোনের মধ্যে সে বড়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া ।
তিনি বলেন, আহত কিশোর জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় অবগত করা হয়েছে।
জানা যায়, ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসে আহতের বন্ধু মো. নভেল ও শান্ত ওরফে ছোট শান্ত। নভেল জানায়, সন্ধ্যায় আব্দুল্লাহসহ পাঁচ থেকে ছয় জন বন্ধু মিলে আমরা মাঠের পাশে বসেছিলাম। ওই সময়ে আমাদেরই বন্ধু একই স্কুলের সালমান, শান্ত ও আরমানসহ ১০ থেকে ১৫ জন সেখানে আসে। তারা আমাদের মারপিট করতে থাকে ও ছোট শান্তকে থাপ্পড় মারে। পরে সালমানকে আবদুল্লাহ বাধা দিতে গেলে তাকে ঘাড়ের ডান পাশে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
সে আরও জানায়, ওরা নিজেদের সিনিয়র বলেও দাবি করে। অথচ ওরা আমাদের একই বয়সের, একই ক্লাসের। আমরা তাদের সিনিয়র মনে করি না। এসব নিয়েই এ ঘটনা ঘটে।
শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছে। তার নাম আব্দুল্লাহ আল লিমন (১৫)। সে যাত্রাবাড়ীর সবুজবিদ্যা স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র।
শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে যাত্রাবাড়ীর বিবির বাগিচা রজনীগন্ধা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে রাত সাড়ে ৮টার দিকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আনা হয়েছে।
আহত আব্দুল্লাহ যাত্রাবাড়ী সুতি খালপাড় বিবির বাগিচা এলাকার বাসিন্দা টেইলার্স দোকানি আলী আকবরের ছেলে। দুই ভাই, এক বোনের মধ্যে সে বড়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া ।
তিনি বলেন, আহত কিশোর জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় অবগত করা হয়েছে।
জানা যায়, ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসে আহতের বন্ধু মো. নভেল ও শান্ত ওরফে ছোট শান্ত। নভেল জানায়, সন্ধ্যায় আব্দুল্লাহসহ পাঁচ থেকে ছয় জন বন্ধু মিলে আমরা মাঠের পাশে বসেছিলাম। ওই সময়ে আমাদেরই বন্ধু একই স্কুলের সালমান, শান্ত ও আরমানসহ ১০ থেকে ১৫ জন সেখানে আসে। তারা আমাদের মারপিট করতে থাকে ও ছোট শান্তকে থাপ্পড় মারে। পরে সালমানকে আবদুল্লাহ বাধা দিতে গেলে তাকে ঘাড়ের ডান পাশে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
সে আরও জানায়, ওরা নিজেদের সিনিয়র বলেও দাবি করে। অথচ ওরা আমাদের একই বয়সের, একই ক্লাসের। আমরা তাদের সিনিয়র মনে করি না। এসব নিয়েই এ ঘটনা ঘটে।