অপরিকল্পিত বিজ্ঞাপনের কারণে মেট্রোরেলের সৌন্দর্য্য নষ্টের সমালোচনার সত্যতা যাচাই করতে তদন্ত কমিটি গঠন করে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে বিজ্ঞাপন পুনর্বিন্যাসের জন্য বলা হয়েছে।
যত্রতত্র বিজ্ঞাপনের কারণে মেট্রোরেলের সৌন্দর্যহানি হয়েছে, যাত্রীদের এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ১৩ নভেম্বর ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-৬) অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) খোন্দকার এহতেশামুল কবীরকে প্রধান করে সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে ডিএমটিসিএল। পরে তদন্ত কমিটির সদস্যরা ১৪ নভেম্বর আগারগাঁও থেকে উত্তরা পর্যন্ত পরিদর্শন করেন।
তদন্তের বিষয়ে খোন্দকার এহতেশামুল কবীর গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মেট্রোরেলের যেসব জায়গায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার কথা, সেসব জায়গায় ঠিকঠাক বিজ্ঞাপন বসানো হয়েছে কি না, তা আমরা যাচাই করে দেখেছি। যাত্রীদের বক্তব্যও শুনেছি। সবকিছু সমন্বয় করে দায়িত্ব পাওয়া অ্যাড এজেন্সিকে মেট্রোরেলের ভেতর বিজ্ঞাপন রি-এরেঞ্জের জন্য বলা হয়েছে। তারা নতুন করে কোথায় কোথায় বিজ্ঞাপন বসাবে, তার একটা প্রেজেন্টেশন যেন আমাদের দেখায়। কাজটা দ্রুত করার জন্য বলা হয়েছে। মেট্রোরেলের সৌন্দর্য ও যাত্রীদের ভালো লাগাকে প্রাধান্য দিয়ে নতুন করে বিজ্ঞাপন পুনর্বিন্যাস করা হবে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ১৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) এবং বিজ্ঞাপনী সংস্থা মিডিয়াকম লিমিটেডের মধ্যে মেট্রোরেলের অভ্যন্তরে এক বছরের জন্য বিজ্ঞাপনী প্রচারণা কার্যক্রম বিষয়ে একটি চুক্তিটি সই হয়। চুক্তি অনুসারে মেট্রোরেলের ভেতরে নিরবচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ডের ভিডিও বিজ্ঞাপন, ডাইনামিক ও ফিক্সড স্টিকার বিজ্ঞাপন চালাতে পারবে মিডিয়াকম।
বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৩
অপরিকল্পিত বিজ্ঞাপনের কারণে মেট্রোরেলের সৌন্দর্য্য নষ্টের সমালোচনার সত্যতা যাচাই করতে তদন্ত কমিটি গঠন করে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে বিজ্ঞাপন পুনর্বিন্যাসের জন্য বলা হয়েছে।
যত্রতত্র বিজ্ঞাপনের কারণে মেট্রোরেলের সৌন্দর্যহানি হয়েছে, যাত্রীদের এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ১৩ নভেম্বর ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-৬) অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) খোন্দকার এহতেশামুল কবীরকে প্রধান করে সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে ডিএমটিসিএল। পরে তদন্ত কমিটির সদস্যরা ১৪ নভেম্বর আগারগাঁও থেকে উত্তরা পর্যন্ত পরিদর্শন করেন।
তদন্তের বিষয়ে খোন্দকার এহতেশামুল কবীর গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মেট্রোরেলের যেসব জায়গায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার কথা, সেসব জায়গায় ঠিকঠাক বিজ্ঞাপন বসানো হয়েছে কি না, তা আমরা যাচাই করে দেখেছি। যাত্রীদের বক্তব্যও শুনেছি। সবকিছু সমন্বয় করে দায়িত্ব পাওয়া অ্যাড এজেন্সিকে মেট্রোরেলের ভেতর বিজ্ঞাপন রি-এরেঞ্জের জন্য বলা হয়েছে। তারা নতুন করে কোথায় কোথায় বিজ্ঞাপন বসাবে, তার একটা প্রেজেন্টেশন যেন আমাদের দেখায়। কাজটা দ্রুত করার জন্য বলা হয়েছে। মেট্রোরেলের সৌন্দর্য ও যাত্রীদের ভালো লাগাকে প্রাধান্য দিয়ে নতুন করে বিজ্ঞাপন পুনর্বিন্যাস করা হবে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, গত ১৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) এবং বিজ্ঞাপনী সংস্থা মিডিয়াকম লিমিটেডের মধ্যে মেট্রোরেলের অভ্যন্তরে এক বছরের জন্য বিজ্ঞাপনী প্রচারণা কার্যক্রম বিষয়ে একটি চুক্তিটি সই হয়। চুক্তি অনুসারে মেট্রোরেলের ভেতরে নিরবচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ডের ভিডিও বিজ্ঞাপন, ডাইনামিক ও ফিক্সড স্টিকার বিজ্ঞাপন চালাতে পারবে মিডিয়াকম।