রাজধানীতে যানবাহনে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও নাশকতার মূলহোতা আদাবর থানার যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাকিব শেখসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। রাকিব ৮টি মামলার পলাতক আসামি।
সোমবার (২০ নভেম্বর) র্যাবের সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) শিহাব করিম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, র্যাব সদর দপ্তর গোয়েন্দা শাখা এবং র্যাব-২ এর আভিযানিক দল রাজধানীর মোহাম্মদপুর, আদাবর, ধানমন্ডি ও নিউমার্কেট এলাকায় যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় রাকিব শেখ (২৬), মো. মাসুম (৩২), মো. আলমগীর (৩৮), মো. রাসেল (৩৮) ও মো. জাহাঙ্গীর আলমকে (৫৫) কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়।
শিহাব করিম বলেন, গত কয়েকদিন ধরে চলা বিএনপি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ডাকা অবরোধ ও হরতালের নামে গ্রেফতার রাকিব শেখের নেতৃত্বে ও পরিকল্পনায় মোহাম্মদপুর এবং আদাবর এলাকায় সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনা সংঘটিত হয়। আসামি রাকিব শেখের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা মিলে মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায় এবং দেশীয় ধারালো অস্ত্রসহ বিভিন্নভাবে হামলা করে সাধারণ মানুষ ও দায়িত্বরত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীদের জখম করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায়।
তিনি আরও বলেন, ছাত্রদল নেতা রাকিব শেখের বিরুদ্ধে আগেও রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ৮টির বেশি মামলা রয়েছে। রাকিব ও তার অনুসারীদের এ সব নাশকতা ও সহিংসতার খবর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হলে সে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার এড়াতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এবং সর্বশেষ কেরানীগঞ্জে আত্মগোপন করে। পরবর্তীতে আত্মগোপনে থাকাবস্থায় ঢাকা মাওয়া হাইওয়ে আব্দুল্লাহপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে র্যাব-২ তাকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতার মাসুম ও আলমগীর বিএনপি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ডাকা অবরোধ ও হরতালের নামে ধানমন্ডি ও নিউমার্কেট এলাকায় সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনা সংঘটিত করে। মাসুম ও আলমগীরের নেতৃত্বে তার সহযোগী সন্ত্রাসীরা মিলে ধানমন্ডি ও নিউমার্কেট এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটায় এবং দেশীয় ধারালো অস্ত্রসহ বিভিন্নভাবে হামলা করে সাধারণ মানুষ ও দায়িত্বরত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীদের জখম করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায়। তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেফতার রাসেল ও জাহাঙ্গীর আলম বিএনপি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ডাকা অবরোধ ও হরতালের নামে আদাবর ও মোহাম্মদপুর এলাকায় সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনা সংঘটিত হয়। রাসেল ও জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা মিলে আদাবর ও মোহাম্মদপুর এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটায় এবং দেশীয় ধারালো অস্ত্রসহ বিভিন্নভাবে হামলা করে সাধারণ মানুষ ও দায়িত্বরত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীদের জখম করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায়। তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩
রাজধানীতে যানবাহনে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও নাশকতার মূলহোতা আদাবর থানার যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাকিব শেখসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। রাকিব ৮টি মামলার পলাতক আসামি।
সোমবার (২০ নভেম্বর) র্যাবের সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) শিহাব করিম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, র্যাব সদর দপ্তর গোয়েন্দা শাখা এবং র্যাব-২ এর আভিযানিক দল রাজধানীর মোহাম্মদপুর, আদাবর, ধানমন্ডি ও নিউমার্কেট এলাকায় যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় রাকিব শেখ (২৬), মো. মাসুম (৩২), মো. আলমগীর (৩৮), মো. রাসেল (৩৮) ও মো. জাহাঙ্গীর আলমকে (৫৫) কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়।
শিহাব করিম বলেন, গত কয়েকদিন ধরে চলা বিএনপি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ডাকা অবরোধ ও হরতালের নামে গ্রেফতার রাকিব শেখের নেতৃত্বে ও পরিকল্পনায় মোহাম্মদপুর এবং আদাবর এলাকায় সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনা সংঘটিত হয়। আসামি রাকিব শেখের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা মিলে মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায় এবং দেশীয় ধারালো অস্ত্রসহ বিভিন্নভাবে হামলা করে সাধারণ মানুষ ও দায়িত্বরত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীদের জখম করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায়।
তিনি আরও বলেন, ছাত্রদল নেতা রাকিব শেখের বিরুদ্ধে আগেও রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ৮টির বেশি মামলা রয়েছে। রাকিব ও তার অনুসারীদের এ সব নাশকতা ও সহিংসতার খবর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হলে সে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার এড়াতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এবং সর্বশেষ কেরানীগঞ্জে আত্মগোপন করে। পরবর্তীতে আত্মগোপনে থাকাবস্থায় ঢাকা মাওয়া হাইওয়ে আব্দুল্লাহপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে র্যাব-২ তাকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতার মাসুম ও আলমগীর বিএনপি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ডাকা অবরোধ ও হরতালের নামে ধানমন্ডি ও নিউমার্কেট এলাকায় সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনা সংঘটিত করে। মাসুম ও আলমগীরের নেতৃত্বে তার সহযোগী সন্ত্রাসীরা মিলে ধানমন্ডি ও নিউমার্কেট এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটায় এবং দেশীয় ধারালো অস্ত্রসহ বিভিন্নভাবে হামলা করে সাধারণ মানুষ ও দায়িত্বরত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীদের জখম করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায়। তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেফতার রাসেল ও জাহাঙ্গীর আলম বিএনপি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ডাকা অবরোধ ও হরতালের নামে আদাবর ও মোহাম্মদপুর এলাকায় সহিংসতা ও নাশকতার ঘটনা সংঘটিত হয়। রাসেল ও জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা মিলে আদাবর ও মোহাম্মদপুর এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটায় এবং দেশীয় ধারালো অস্ত্রসহ বিভিন্নভাবে হামলা করে সাধারণ মানুষ ও দায়িত্বরত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীদের জখম করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায়। তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।