আগামীকাল রোববার হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী শ্যামা (কালী) পূজা হওয়ায় সেদিন বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধ প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকেশ্বরী মন্দির বিজয়া সম্মিলনে এ আহ্বান জানান পরিষদের সভাপতি জে এল ভৌমিক।
তিনি বলেন, “১২ নভেম্বর শ্যামা পূজা ও কালী পূজা হবে। এই পূজা দুর্গা পূজার মত উৎসবমুখর পরিবেশে পালন করা হয়। তাই ওই তারিখে ডাকা অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ জানাচ্ছি।”
এর আগে ২৮ অক্টোবর বিএনপি, আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের সমাবেশের কর্মসূচি ছিল ঢাকায়। সেদিন প্রবারণা পূর্ণিমার কারণে কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি না রাখার আহ্বান জানিয়েছিল বাংলাদেশ সম্মিলিত বৌদ্ধ সমাজ। কিন্তু দলগুলো তাতে সাড়া দেয়নি।
২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের পর থেকে হরতাল ও অবরোধের কর্মসূচি দিয়ে আসছে দলটি। কালী পূজার দিন, অর্থাৎ রোববার সকাল থেকে চতুর্থ দফায় তাদের ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ শুরুর কথা রয়েছে।
জে এল ভৌমিক বলেন, এ বছর দেশে সাড়ে ৩২ হাজার মন্দিরে দুর্গাপূজা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় হয়েছে ২৪৬টি মন্দিরে।
“কোথাও কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। প্রশাসন শতভাগ সহযোগিতা করেছেন, আর কমিটি যে ২৫টি নির্দেশনা দিয়েছে তা সবাই মেনে চলেছেন।
জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, “আপনাদের বক্তব্যে, একটি বিষয়ই উঠে এসেছে, তা হল অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ।
“জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ চেয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।”
সংসদ সদস্য পঙ্কজ দেবনাথ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক চন্দ্রনাথ পোদ্দারসহ ঢাকা মহানগর পূজা উদযাপন কমিটির নেতৃবৃন্দ বিজয়া সম্মিলনে বক্তব্য দেন।
শুক্রবার, ১০ নভেম্বর ২০২৩
আগামীকাল রোববার হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী শ্যামা (কালী) পূজা হওয়ায় সেদিন বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধ প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকেশ্বরী মন্দির বিজয়া সম্মিলনে এ আহ্বান জানান পরিষদের সভাপতি জে এল ভৌমিক।
তিনি বলেন, “১২ নভেম্বর শ্যামা পূজা ও কালী পূজা হবে। এই পূজা দুর্গা পূজার মত উৎসবমুখর পরিবেশে পালন করা হয়। তাই ওই তারিখে ডাকা অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ জানাচ্ছি।”
এর আগে ২৮ অক্টোবর বিএনপি, আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের সমাবেশের কর্মসূচি ছিল ঢাকায়। সেদিন প্রবারণা পূর্ণিমার কারণে কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি না রাখার আহ্বান জানিয়েছিল বাংলাদেশ সম্মিলিত বৌদ্ধ সমাজ। কিন্তু দলগুলো তাতে সাড়া দেয়নি।
২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের পর থেকে হরতাল ও অবরোধের কর্মসূচি দিয়ে আসছে দলটি। কালী পূজার দিন, অর্থাৎ রোববার সকাল থেকে চতুর্থ দফায় তাদের ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ শুরুর কথা রয়েছে।
জে এল ভৌমিক বলেন, এ বছর দেশে সাড়ে ৩২ হাজার মন্দিরে দুর্গাপূজা হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় হয়েছে ২৪৬টি মন্দিরে।
“কোথাও কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। প্রশাসন শতভাগ সহযোগিতা করেছেন, আর কমিটি যে ২৫টি নির্দেশনা দিয়েছে তা সবাই মেনে চলেছেন।
জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, “আপনাদের বক্তব্যে, একটি বিষয়ই উঠে এসেছে, তা হল অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ।
“জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ চেয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।”
সংসদ সদস্য পঙ্কজ দেবনাথ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক চন্দ্রনাথ পোদ্দারসহ ঢাকা মহানগর পূজা উদযাপন কমিটির নেতৃবৃন্দ বিজয়া সম্মিলনে বক্তব্য দেন।