alt

নগর-মহানগর

বীরঙ্গনা সম্মিলনে- ‘বেদনাবিধুর ইতিহাসের নাম বীরাঙ্গনা’

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : সোমবার, ০৪ মার্চ ২০২৪

মুক্তিযুদ্ধের ৫২ বছর পরেও একাত্তরের বীরঙ্গনারা পাকিস্তান সেনার ভয়ঙ্কর অত্যাচারের কথা ভুলতে পারছেন না। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বীরত্বগাঁথার কথা বলা হলেও বীরঙ্গনাদের কথা উহ্য থাকে। এই শব্দটি গালির মতো হয়ে গেছে। বীরঙ্গনা একটি বেদনাবিধুর ইতিহাসের নাম হলেও আজো তাদের সঠিক মূল্যায়ন হয় নাই - এমন নানা অভিযোগের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বীরঙ্গনাদের নিয়ে সম্মিলন ‘মোরা আকাশের মত বাধাহীন’ কর্মসূচি।

দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা বীরঙ্গনারা বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে যেভাবে বলা হয়, তাদের জন্য যতো সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়, সেভাবে বীরঙ্গনাদের দেখা হয় না। তাদের আজো মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে তাদের কষ্টের কথা বলতে গিয়ে অনেকই কেঁদে ফেলেন।

ইতিহাসের পাতায় বীরঙ্গনাদের আনার দাবি জানিয়ে নারী পক্ষের সদস্য ও ‘৭১ এর যে নারীদের ভুলেছি’ প্রকল্পের সমন্বয়কারী ফিরদৌস আজিম বলেন, সরকারের গেজেটে সব বীরাঙ্গনাকে অন্তর্ভুক্ত করা দরকার। নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধে বীরঙ্গনাদের অবদানের বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে পারছে না। কয়েক লাখ নারী মুক্তিযুদ্ধে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন, শুধু এতটুকুই বলা হয়। কিন্তু তাদের বিষয়ে বিস্তারিত কিছুই জানানো হয় না।

গতকাল নারীপক্ষের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ‘মোরা আকাশের মত বাধাহীন’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে দুদিন ব্যাপী আয়োজিত সম্মিলনের আয়োজন করে সাভার গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের পিএইচএ ভবন মিলনায়তনে।

ফিরদৌস বলেন, আমাদের পাঠ্যবইয়ে বীরঙ্গনা বিষয়টি নেই বললেই চলে। আমরা শুধু বীরগাঁথা, বীরত্বগাঁথা দেখি। তাই সরকার হয়তো বীরাঙ্গনার বদলে নারী মুক্তিযোদ্ধা শব্দটি ব্যবহার করতে চাইছে। কিন্তু আমরা চাই বীরাঙ্গনা নামটি থাক। তাদের ইতিহাস নতুন প্রজন্মকে জানানো খুব দরকার।

তিনি বলেন, এই কর্মসূচীর আওতায় ১০০ বীরঙ্গনাদের নিয়ে কাজ করছে। এখন তাদের কার্যক্রমে ৫৪ জন বীরাঙ্গনা যুক্ত আছেন। তাদের মধ্যে ২০ জন মারা গেছেন। বাকিরা সরকারে মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হয়েছেন। যারা এখন পর্যন্ত তালিকাভুক্ত হতে পারেনি তাদের অবস্থা খুবই খারাপ।

নারীপক্ষের সভানেত্রী গীতা দাস বলেন, ‘মোরা আকাশের মত বাধাহীন’ এই শিরোনাম দিয়ে আমরা ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠান করেছি। এর মধ্যে বীরাঙ্গনা সম্মিলন একটি। এখানে ১৩টি জেলার ৩৮ বীরাঙ্গনা বোনরা এখানে সামিল হয়েছেন। গেজেটভুক্ত হতে না পারায় মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া সম্মানী এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন না, এমন ৪৬ জন বীরাঙ্গনাকে মাসিক আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে নারীপক্ষ।

২১শে পদক প্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কাওসার চৌধুরী বলেন, বীরাঙ্গনারা ১৯৭২ সালের পর পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী দ্বারা ধর্ষণের শিকার হওয়ার কথা প্রকাশ করতে চাননি। এর পরবর্তী সময়ে সামাজিকভাবে এই বিষয়গুলো আরও জটিল হতে থাকে। এমন একটা পশ্চাৎপদ সময়ে আমরা বসবাস করি সেখানে নারীদের এমন একটা চোখে দেখা হয়, তার উপর পাকিস্তানি সেনাদের দ্বারা ধর্ষণের শিকার নারীদের আমরা কতোটা সম্মানের চোখে দেখবো, কতটা সম্মান করবো, সেটা বড় ঘটনা হয়ে দাঁড়ায়। সে জায়গায় সমাজ তাদের স্বীকৃতি দেয়নি। এই ভয়ে বীরাঙ্গনারা নিজেকে প্রকাশ করেননি।

খুলনা থেকে আসা বীরঙ্গনা রঞ্জিতা বলেন, ‘আমরা রাস্তা চিনি না, পথ চিনি না। কাগজপত্র নিয়ে দৌঁড়াতে জানি না। তাই স্বীকৃতিও পাচ্ছি না। কুড়িগ্রাম থেকে আসা বীরঙ্গনা মোছা. আবিরন বলেন, ‘৯ সাল থাকি কাগজপত্র নিয়া দৌড়াওছি। কারো, কারোটা হইসে। মোরটা (আমারটা) হয় নাই’।

সম্মিলনে অতিথি হিসেবে অংশ নেওয়া সাবেক সচিব রীতি ইব্রাহিম বলেন, বীরাঙ্গনাদের অনেকেই মারা গেছেন। যারা বেঁচে আছেন, তাদেরও আমরা যথাযথভাবে স্বীকৃতি দিতে পারছি না।

সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন গবেষক ও প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা শবনম আজীম, চলচ্চিত্র নিমার্তা শবনম ফেরদৌসী, আমি বীরাঙ্গনা বলছি বইয়ের রচয়িতা ড. নীলিমা ইব্রাহিমের মেয়ে রিতি ইব্রহিম আহসান। এ ছাড়াও গবেষক ও নাট্যব্যক্তিত্ব কাউসার চৌধুরী প্রমুখ।

বায়তুল মোকাররমে কঠোর নিরাপত্তা

কারফিউ পুরোপুরি তুলে না নেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

ছবি

জনজীবনে স্বস্তি, রাজধানীতে যানজট

ছবি

স্বাভাবিকতার পথে নগরজীবন

ছবি

কোটা সংস্কার আন্দোলনের ‘শাটডাউন’ কর্মসূচিতে রামপুরায় বিটিভি ভবনে অগ্নিকাণ্ড

ছবি

বাড্ডায় কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

ছবি

মেট্রোরেলের মিরপুর অংশে চলাচল বন্ধ

ছবি

বাড্ডায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর থেকে পুলিশের রাবার বুলেট ও ছররা গুলিতে আহত অনেকে

ছবি

উত্তাল ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, যান চলাচল বন্ধ

ছবি

মিরপুর-১০ রণক্ষেত্র, আ.লীগের সমাবেশ পণ্ড

ছবি

রামপুরা পুলিশ বক্সে আগুন, সড়কে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

ছবি

সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী-শনির আখড়া

ছবি

সহিংসতা পরিহার করুনঃ পুলিশ সদর দপ্তর

ছবি

ঢাকার শনির আখড়ায় পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ, শিশুসহ ৬ জন গুলিবিদ্ধ

ছবি

ঢাকায় কোটা সংঘর্ষে নিহত ২ঃ পুলিশ বলছে দায় আন্দোলনকারীদের

ছবি

আজ গায়েবানা জানাজা ও কফিন মিছিল কর্মসূচি

ছবি

সায়েন্সল্যাবে কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ

ছবি

"তাণ্ডবের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুলিশের মোতায়েন"

ছবি

"কোটা আন্দোলন: ঢাকা মেডিকেলের সামনে সংঘর্ষ ও হাত বোমা বিস্ফোরণ"

রাজধানীতে গ্যাস সংকট, চুলা জ্বলে না বাসাবাড়িতে

ছবি

ডিএনসিসির চিঠি, ‘আতঙ্কে’ গরুর খামারিরা

ছবি

চার দফা দাবিতে রাজধানীতে হরিজন সম্প্রদায়ের বিক্ষোভ সমাবেশ

ছবি

প্রবল বর্ষণে রাজধানীতে বিদ্যুতায়িত হয়ে চার শ্রমজীবীর মৃত্যু

৫ বছর পড়ে আছে ৩৮ কোটির সিজেএম ভবন

ছবি

কোটাবিরোধী আন্দোলন: শিক্ষার্থীদের নামে পুলিশের মামলা

ছবি

সকাল থেকে ঝুম বৃষ্টি, ভাসছে ঢাকা

ছবি

বেবিচক এর মাঠ পর্যায়ের কার্যালয়সমূহের সাথে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনু্ষ্ঠান

ছবি

‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগানে উত্তাল শাহবাগ, পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে দিল শিক্ষার্থীরা

ছবি

আত্মসাত মামলা: ইউনূসের আবেদনের রায় ২১ জুলাই

ছবি

এসি নষ্ট, আকাশে ৩৭ মিনিট উড়ে ঢাকায় ফিরল বিমান

ছবি

কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে হরিজনদের ওপর হামলার অভিযোগ

ছবি

বাংলাদেশ এগ্রিকালচার রিপোর্টার্স ফোরামের নেতৃত্বে সবুজ-কাওসার

ছবি

বিসিএস ও মেডিকেল প্রশ্নফাঁসকারীদের বিচার চায় জবি শিক্ষার্থীরা

ছবি

কোটা : ঢাবির পর এবার জবি শিক্ষার্থীদের জিরো পয়েন্ট অবরোধ

ছবি

বাংলা ব্লকেডে’ অচল সড়ক, মেট্রোতে উপচেপড়া ভিড়

ছবি

কোটা : স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ আপিল বিভাগের

tab

নগর-মহানগর

বীরঙ্গনা সম্মিলনে- ‘বেদনাবিধুর ইতিহাসের নাম বীরাঙ্গনা’

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

সোমবার, ০৪ মার্চ ২০২৪

মুক্তিযুদ্ধের ৫২ বছর পরেও একাত্তরের বীরঙ্গনারা পাকিস্তান সেনার ভয়ঙ্কর অত্যাচারের কথা ভুলতে পারছেন না। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে বীরত্বগাঁথার কথা বলা হলেও বীরঙ্গনাদের কথা উহ্য থাকে। এই শব্দটি গালির মতো হয়ে গেছে। বীরঙ্গনা একটি বেদনাবিধুর ইতিহাসের নাম হলেও আজো তাদের সঠিক মূল্যায়ন হয় নাই - এমন নানা অভিযোগের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বীরঙ্গনাদের নিয়ে সম্মিলন ‘মোরা আকাশের মত বাধাহীন’ কর্মসূচি।

দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা বীরঙ্গনারা বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে যেভাবে বলা হয়, তাদের জন্য যতো সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়, সেভাবে বীরঙ্গনাদের দেখা হয় না। তাদের আজো মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে তাদের কষ্টের কথা বলতে গিয়ে অনেকই কেঁদে ফেলেন।

ইতিহাসের পাতায় বীরঙ্গনাদের আনার দাবি জানিয়ে নারী পক্ষের সদস্য ও ‘৭১ এর যে নারীদের ভুলেছি’ প্রকল্পের সমন্বয়কারী ফিরদৌস আজিম বলেন, সরকারের গেজেটে সব বীরাঙ্গনাকে অন্তর্ভুক্ত করা দরকার। নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধে বীরঙ্গনাদের অবদানের বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে পারছে না। কয়েক লাখ নারী মুক্তিযুদ্ধে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন, শুধু এতটুকুই বলা হয়। কিন্তু তাদের বিষয়ে বিস্তারিত কিছুই জানানো হয় না।

গতকাল নারীপক্ষের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ‘মোরা আকাশের মত বাধাহীন’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে দুদিন ব্যাপী আয়োজিত সম্মিলনের আয়োজন করে সাভার গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের পিএইচএ ভবন মিলনায়তনে।

ফিরদৌস বলেন, আমাদের পাঠ্যবইয়ে বীরঙ্গনা বিষয়টি নেই বললেই চলে। আমরা শুধু বীরগাঁথা, বীরত্বগাঁথা দেখি। তাই সরকার হয়তো বীরাঙ্গনার বদলে নারী মুক্তিযোদ্ধা শব্দটি ব্যবহার করতে চাইছে। কিন্তু আমরা চাই বীরাঙ্গনা নামটি থাক। তাদের ইতিহাস নতুন প্রজন্মকে জানানো খুব দরকার।

তিনি বলেন, এই কর্মসূচীর আওতায় ১০০ বীরঙ্গনাদের নিয়ে কাজ করছে। এখন তাদের কার্যক্রমে ৫৪ জন বীরাঙ্গনা যুক্ত আছেন। তাদের মধ্যে ২০ জন মারা গেছেন। বাকিরা সরকারে মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হয়েছেন। যারা এখন পর্যন্ত তালিকাভুক্ত হতে পারেনি তাদের অবস্থা খুবই খারাপ।

নারীপক্ষের সভানেত্রী গীতা দাস বলেন, ‘মোরা আকাশের মত বাধাহীন’ এই শিরোনাম দিয়ে আমরা ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠান করেছি। এর মধ্যে বীরাঙ্গনা সম্মিলন একটি। এখানে ১৩টি জেলার ৩৮ বীরাঙ্গনা বোনরা এখানে সামিল হয়েছেন। গেজেটভুক্ত হতে না পারায় মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া সম্মানী এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন না, এমন ৪৬ জন বীরাঙ্গনাকে মাসিক আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে নারীপক্ষ।

২১শে পদক প্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কাওসার চৌধুরী বলেন, বীরাঙ্গনারা ১৯৭২ সালের পর পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী দ্বারা ধর্ষণের শিকার হওয়ার কথা প্রকাশ করতে চাননি। এর পরবর্তী সময়ে সামাজিকভাবে এই বিষয়গুলো আরও জটিল হতে থাকে। এমন একটা পশ্চাৎপদ সময়ে আমরা বসবাস করি সেখানে নারীদের এমন একটা চোখে দেখা হয়, তার উপর পাকিস্তানি সেনাদের দ্বারা ধর্ষণের শিকার নারীদের আমরা কতোটা সম্মানের চোখে দেখবো, কতটা সম্মান করবো, সেটা বড় ঘটনা হয়ে দাঁড়ায়। সে জায়গায় সমাজ তাদের স্বীকৃতি দেয়নি। এই ভয়ে বীরাঙ্গনারা নিজেকে প্রকাশ করেননি।

খুলনা থেকে আসা বীরঙ্গনা রঞ্জিতা বলেন, ‘আমরা রাস্তা চিনি না, পথ চিনি না। কাগজপত্র নিয়ে দৌঁড়াতে জানি না। তাই স্বীকৃতিও পাচ্ছি না। কুড়িগ্রাম থেকে আসা বীরঙ্গনা মোছা. আবিরন বলেন, ‘৯ সাল থাকি কাগজপত্র নিয়া দৌড়াওছি। কারো, কারোটা হইসে। মোরটা (আমারটা) হয় নাই’।

সম্মিলনে অতিথি হিসেবে অংশ নেওয়া সাবেক সচিব রীতি ইব্রাহিম বলেন, বীরাঙ্গনাদের অনেকেই মারা গেছেন। যারা বেঁচে আছেন, তাদেরও আমরা যথাযথভাবে স্বীকৃতি দিতে পারছি না।

সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন গবেষক ও প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা শবনম আজীম, চলচ্চিত্র নিমার্তা শবনম ফেরদৌসী, আমি বীরাঙ্গনা বলছি বইয়ের রচয়িতা ড. নীলিমা ইব্রাহিমের মেয়ে রিতি ইব্রহিম আহসান। এ ছাড়াও গবেষক ও নাট্যব্যক্তিত্ব কাউসার চৌধুরী প্রমুখ।

back to top