রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডে হতাহতদের কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বহুতল ভবন, কারখানা ও স্থাপনায় অগ্নিনিরোধক কক্ষ ও সিঁড়ি স্থাপনের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং অগ্নিনির্বাপক প্রতিরোধ আইন ও বিল্ডিং কোড আইনে কেন এ বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা হবে না রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
এছাড়াও আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কেন অবৈধ হবে না— জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। মামলার বিবাদীদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
পাশাপাশি ২০২৩-২৪ বর্ষে বহুতল ভবনে কতটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে এবং কী পরিমাণ প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষতি হয়েছে জানাতে রাজউক ও ফায়ার সার্ভিসের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এ সংক্রান্ত রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গতকাল বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও অনিক আর হক।
গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাত পৌনে ১০টার দিকেবেইলি রোডে অবস্থিত ‘গ্রিন কোজি কটেজ’ ভবনে আগুন লাগে। এতে ৪৬ জন নিহত হন। ১২ জন হাসপাতালে ভর্তি আছেন, যারা শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ওই ভবন থেকে ৭০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। এটি একটি ব্যস্ততম এলাকা। এখানে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের আনাগোনা। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, আইনজীবী, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকসহ নানা শ্রেণির মানুষ এই রোডের আবাসিক এলাকায় বসবাস করেন।
পরে ওই ঘটনায় মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) ও অগ্নিকাণ্ডে নিহত তানজিনা নওরীনের পরিবারের একজন সদস্য হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।
সোমবার, ০৪ মার্চ ২০২৪
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডে হতাহতদের কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বহুতল ভবন, কারখানা ও স্থাপনায় অগ্নিনিরোধক কক্ষ ও সিঁড়ি স্থাপনের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং অগ্নিনির্বাপক প্রতিরোধ আইন ও বিল্ডিং কোড আইনে কেন এ বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা হবে না রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
এছাড়াও আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কেন অবৈধ হবে না— জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। মামলার বিবাদীদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
পাশাপাশি ২০২৩-২৪ বর্ষে বহুতল ভবনে কতটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে এবং কী পরিমাণ প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষতি হয়েছে জানাতে রাজউক ও ফায়ার সার্ভিসের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এ সংক্রান্ত রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গতকাল বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও অনিক আর হক।
গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাত পৌনে ১০টার দিকেবেইলি রোডে অবস্থিত ‘গ্রিন কোজি কটেজ’ ভবনে আগুন লাগে। এতে ৪৬ জন নিহত হন। ১২ জন হাসপাতালে ভর্তি আছেন, যারা শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ওই ভবন থেকে ৭০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। এটি একটি ব্যস্ততম এলাকা। এখানে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের আনাগোনা। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, আইনজীবী, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকসহ নানা শ্রেণির মানুষ এই রোডের আবাসিক এলাকায় বসবাস করেন।
পরে ওই ঘটনায় মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) ও অগ্নিকাণ্ডে নিহত তানজিনা নওরীনের পরিবারের একজন সদস্য হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।