রাজধানীর জিগাতলায় সাত মসজিদ সড়কের পাশের কেয়ারি ক্রিসেন্ট প্লাজাটি সিলগালা করে দিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন।এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়।
সোমবার (৪) বিকেলে সিটি কর্পোরেশনের একটি দল ভবনটিতে অভিযান চালায়। পরে তা সিলগালা করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, ১৫ তলা ওই ভবনে ১২টি রেস্তোরাঁ খুলে ব্যবসা করা হচ্ছিল। ভবনের দুটো সিঁড়ির একটি বন্ধ, সেখানে রাখা হয়েছে গ্যাস সিলিন্ডার। আর ভবনের ছাদে তালা লাগানো। ভবনে আগুন লাগলে কারও পক্ষে ছাদে যাওয়া সম্ভব নয়। পরে অগ্নিঝুঁকি থাকায় ভবনটি সিলগালা করে দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া দুটো ভবনে ভিসা প্রসেসিং অফিস আছে।
বিকেল ৪টার দিকে জিগাতলার কেয়ারি ক্রিসেন্ট প্লাজার সামনে গিয়ে দেখা যায়, ঢোকার মুখেই একটি কাগজ ঝোলানো, তাতে লেখা, ‘সব রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকবে’।
গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের একটি সাততলা ভবনে আগুন লাগে। ওই ভবনের প্রতিটি তলায় রেস্তোরাঁ ছিল। সেখানে আগুনের ঘটনায় ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় এখনো চিকিৎসাধীন আছেন পাঁচজন।
এই পরিস্থিতি গতকাল রোববার রাজধানী গুলশান, মিরপুর ও উত্তরার প্রায় অর্ধশত রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে ২২ জনকে আটক করে পুলিশ। তারপর আজ ধানমন্ডি, ওয়ারীসহ বিভিন্ন এলাকায় রেস্তোরাঁ ভবনে একযোগে অভিযান চালাচ্ছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও পুলিশ।
ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের বলেন,ভবনটি সিলগালা করা ছাড়াও সেখানে থাকা ভিসা প্রসেসিং অফিস থেকে ৩ জন কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে জানান ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেন, তাঁরা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত, তাই তাঁদের আটক ও জরিমানা করা হয়েছে। ভবনের রেস্তোরাঁগুলোয় কোনো মালিক বা কর্তৃপক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি।
অভিযানে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও ছিলেন। ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক তানহার ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখানে ফায়ার সেফটি প্ল্যান ছিল না। তাই ব্যানার টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
এর আগে কিছুটা দূরে সাতমসজিদ সড়কের গাউসিয়া টুইন পিক ভবনে অভিযান চালায় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। সেখানে একটি রুফটপ রেস্তোরাঁ ভেঙে ফেলা হয় এবং ওই ভবনের ১২টি রেস্তোরাঁ সিলগালা করে দেওয়া হয়।
সোমবার, ০৪ মার্চ ২০২৪
রাজধানীর জিগাতলায় সাত মসজিদ সড়কের পাশের কেয়ারি ক্রিসেন্ট প্লাজাটি সিলগালা করে দিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন।এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়।
সোমবার (৪) বিকেলে সিটি কর্পোরেশনের একটি দল ভবনটিতে অভিযান চালায়। পরে তা সিলগালা করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, ১৫ তলা ওই ভবনে ১২টি রেস্তোরাঁ খুলে ব্যবসা করা হচ্ছিল। ভবনের দুটো সিঁড়ির একটি বন্ধ, সেখানে রাখা হয়েছে গ্যাস সিলিন্ডার। আর ভবনের ছাদে তালা লাগানো। ভবনে আগুন লাগলে কারও পক্ষে ছাদে যাওয়া সম্ভব নয়। পরে অগ্নিঝুঁকি থাকায় ভবনটি সিলগালা করে দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া দুটো ভবনে ভিসা প্রসেসিং অফিস আছে।
বিকেল ৪টার দিকে জিগাতলার কেয়ারি ক্রিসেন্ট প্লাজার সামনে গিয়ে দেখা যায়, ঢোকার মুখেই একটি কাগজ ঝোলানো, তাতে লেখা, ‘সব রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকবে’।
গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের একটি সাততলা ভবনে আগুন লাগে। ওই ভবনের প্রতিটি তলায় রেস্তোরাঁ ছিল। সেখানে আগুনের ঘটনায় ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় এখনো চিকিৎসাধীন আছেন পাঁচজন।
এই পরিস্থিতি গতকাল রোববার রাজধানী গুলশান, মিরপুর ও উত্তরার প্রায় অর্ধশত রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে ২২ জনকে আটক করে পুলিশ। তারপর আজ ধানমন্ডি, ওয়ারীসহ বিভিন্ন এলাকায় রেস্তোরাঁ ভবনে একযোগে অভিযান চালাচ্ছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও পুলিশ।
ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের বলেন,ভবনটি সিলগালা করা ছাড়াও সেখানে থাকা ভিসা প্রসেসিং অফিস থেকে ৩ জন কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে জানান ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেন, তাঁরা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত, তাই তাঁদের আটক ও জরিমানা করা হয়েছে। ভবনের রেস্তোরাঁগুলোয় কোনো মালিক বা কর্তৃপক্ষের কাউকে পাওয়া যায়নি।
অভিযানে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও ছিলেন। ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক তানহার ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘এখানে ফায়ার সেফটি প্ল্যান ছিল না। তাই ব্যানার টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
এর আগে কিছুটা দূরে সাতমসজিদ সড়কের গাউসিয়া টুইন পিক ভবনে অভিযান চালায় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। সেখানে একটি রুফটপ রেস্তোরাঁ ভেঙে ফেলা হয় এবং ওই ভবনের ১২টি রেস্তোরাঁ সিলগালা করে দেওয়া হয়।