রাজধানীর ধানমন্ডির আবাহনী মাঠের পাশে দিনেদুপুরে অস্ত্রের মুখে ছিনতাইয়ে জড়িত ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃর্তরা হলো- ছিনতাইকারী মো. আলী, মো. ইমন, আকাশ ও মো. তারেক। গতকাল সকালে রমনার নিউসার্কুলার রোডে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন।
ডিসি বলেন, শনিবার একজন বেসরকারি চাকরিজীবী প্রতিদিনের মতো সাতমসজিদ রোড দিয়ে ধানমন্ডির অফিসে যাচ্ছিলেন। সকাল ৮.৫০ এর দিকে আবাহনী মাঠ সংলগ্ন উত্তর পাশের ফুটপাতে পৌঁছালে অতর্কিতে চারজন যুবক এসে তাকে কিলঘুষি মেরে রাস্তায় ফেলে দেয়।
এরপর তার গলায় চাপাতি ধরে একটি মোবাইল ও মানিব্যাগ কেড়ে নিয়ে অটোরিকশায় করে চলে যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের অভিযোগের ভিত্তিতে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা হয়।
তিনি আরও বলেন, মামলার পর পুলিশ ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে তাদের শনাক্ত করে। পরে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত আলী, ইমন, আকাশ ও তারেক নামের ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাদের কাছ থেকে ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও ছিনিয়ে নেয়া মোবাইল এবং ম্যানিব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে সবাইকে বাসাবাড়িতে সিসি ক্যামেরা বসানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।
সোমবার, ২০ মে ২০২৪
রাজধানীর ধানমন্ডির আবাহনী মাঠের পাশে দিনেদুপুরে অস্ত্রের মুখে ছিনতাইয়ে জড়িত ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃর্তরা হলো- ছিনতাইকারী মো. আলী, মো. ইমন, আকাশ ও মো. তারেক। গতকাল সকালে রমনার নিউসার্কুলার রোডে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন।
ডিসি বলেন, শনিবার একজন বেসরকারি চাকরিজীবী প্রতিদিনের মতো সাতমসজিদ রোড দিয়ে ধানমন্ডির অফিসে যাচ্ছিলেন। সকাল ৮.৫০ এর দিকে আবাহনী মাঠ সংলগ্ন উত্তর পাশের ফুটপাতে পৌঁছালে অতর্কিতে চারজন যুবক এসে তাকে কিলঘুষি মেরে রাস্তায় ফেলে দেয়।
এরপর তার গলায় চাপাতি ধরে একটি মোবাইল ও মানিব্যাগ কেড়ে নিয়ে অটোরিকশায় করে চলে যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের অভিযোগের ভিত্তিতে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা হয়।
তিনি আরও বলেন, মামলার পর পুলিশ ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে তাদের শনাক্ত করে। পরে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত আলী, ইমন, আকাশ ও তারেক নামের ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তাদের কাছ থেকে ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও ছিনিয়ে নেয়া মোবাইল এবং ম্যানিব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে সবাইকে বাসাবাড়িতে সিসি ক্যামেরা বসানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।