রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভেতরে থাকা শাহবাগ থাকার স্থানান্তরিত করা হবে। শাহবাগ থানার নতুন ঠিকানা হবে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের পার্শ্ববর্তী রমনা মৌজার সাকুরা বার ও রেস্টুরেন্টের পেছনে।
আজ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়ের প্রথম সংশোধিত) প্রকল্পের জন্য এটি সরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, ওখানে যে থানাটি আছে, সেটা স্থানান্তর করা দরকার ছিল। শেরাটনের পাশে একটা জায়গা আছে সাকুরা, ওখানে সাকুরার পেছনে স্থানান্তর করা হবে। মন্ত্রিসভা এই সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়ের প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের সুবিধার্থে ওই জায়গা (শাহবাগ থানার বর্তমান জায়গা) তাদের দরকার। তারা উপস্থাপন করেছে, এ নিয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় করার চেষ্টা করছিল, কিন্তু তারা একমত হতে পারছিল না। সে জন্য মন্ত্রিসভায় আনা হয়েছে এবং মন্ত্রিসভা নির্দেশনা দিয়েছে।
কত দিনের মধ্যে স্থানান্তর হবে, জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এখন সিদ্ধান্ত হয়েছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই হবে।
সোমবার, ০৩ জুন ২০২৪
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভেতরে থাকা শাহবাগ থাকার স্থানান্তরিত করা হবে। শাহবাগ থানার নতুন ঠিকানা হবে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের পার্শ্ববর্তী রমনা মৌজার সাকুরা বার ও রেস্টুরেন্টের পেছনে।
আজ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়ের প্রথম সংশোধিত) প্রকল্পের জন্য এটি সরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, ওখানে যে থানাটি আছে, সেটা স্থানান্তর করা দরকার ছিল। শেরাটনের পাশে একটা জায়গা আছে সাকুরা, ওখানে সাকুরার পেছনে স্থানান্তর করা হবে। মন্ত্রিসভা এই সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়ের প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের সুবিধার্থে ওই জায়গা (শাহবাগ থানার বর্তমান জায়গা) তাদের দরকার। তারা উপস্থাপন করেছে, এ নিয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় করার চেষ্টা করছিল, কিন্তু তারা একমত হতে পারছিল না। সে জন্য মন্ত্রিসভায় আনা হয়েছে এবং মন্ত্রিসভা নির্দেশনা দিয়েছে।
কত দিনের মধ্যে স্থানান্তর হবে, জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এখন সিদ্ধান্ত হয়েছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই হবে।