কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্য গিয়াস উদ্দিন হত্যা মামলায় ডেমরা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মাসুদ রানাসহ সাতজনের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শান্তা আক্তারের আদালত রিমান্ডের আদেশ দেন। এর আগে মামলার তদন্ত সংস্থা আসামিদের আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে। আসামিদের পক্ষের আইনজীবী ইমতিয়াজ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। রিমান্ডে যাওয়া অন্যরা হলেন দনিয়া ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এরফান ওরফে রোকন, ছাত্রদলের সক্রিয় সদস্য আবু বক্কর, রবিউল ইসলাম, সৌরভ মিয়া, তারেক হোসেন ও ঢাকা কলেজের এইচএসসির ছাত্র হাসনাতুল ইসলাম ফাইযার।
এদিন তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাদের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে তাদের সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
বাংলাদেশ পুলিশের নায়েক গিয়াস উদ্দিন (৫৮) পরিবারসহ মাতুয়াইল মাতৃসদন হাসপাতালের বিপরীত পাশে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গত ১৯ জুলাই রাত আনুমানিক ৯টার দিকে গণভবনে দায়িত্ব পালনের উদ্দেশ্যে ব্যক্তিগত মোটরসাইকেল নিয়ে বাসা থেকে বের হন তিনি। যাত্রাবাড়ী থানাধীন রায়েরবাগ ফুটওভার ব্রিজের উত্তর পাশে আসামাত্রই সাড়ে ৯টার দিকে আসামীরাসহ অজ্ঞাতনামা আরো অনেকে পুলিশ পরিচয় নিশ্চিত হয়ে গিয়াস উদ্দিনকে আটক করে। এরপর তাকে ধারালো অস্ত্রের মাধ্যমে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে রাস্তায় পড়ে গেলে আসামিরা লোহার রড ও লাঠি দিয়ে পুলিশ সদস্য গিয়াস উদ্দিনের শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাথারি আঘাত করে। ঘটনাস্থলেই তাকে হত্যা করা হয়। এরপর তাকে রশি দিয়ে ফুটওভার ব্রিজের সাথে ঝুলিয়ে রাখে। মৃতদেহ নিয়ে আসামিগণ ও অন্যরা পৈশাচিক আনন্দে মেতে উঠে এবং মৃতদেহ গুম করার লক্ষ্যে বিবস্ত্র করে মৃতদেহে আগুন লাগিয়ে পোড়ানোর চেষ্টা করে। ওই ঘটনায় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় গত ২৪ জুলাই নিহতের ভগ্নিপতি ফজল প্রধান একটি মামলা দায়ের করেন।
রোববার, ২৮ জুলাই ২০২৪
কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্য গিয়াস উদ্দিন হত্যা মামলায় ডেমরা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মাসুদ রানাসহ সাতজনের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শান্তা আক্তারের আদালত রিমান্ডের আদেশ দেন। এর আগে মামলার তদন্ত সংস্থা আসামিদের আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে। আসামিদের পক্ষের আইনজীবী ইমতিয়াজ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। রিমান্ডে যাওয়া অন্যরা হলেন দনিয়া ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এরফান ওরফে রোকন, ছাত্রদলের সক্রিয় সদস্য আবু বক্কর, রবিউল ইসলাম, সৌরভ মিয়া, তারেক হোসেন ও ঢাকা কলেজের এইচএসসির ছাত্র হাসনাতুল ইসলাম ফাইযার।
এদিন তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাদের ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে তাদের সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
বাংলাদেশ পুলিশের নায়েক গিয়াস উদ্দিন (৫৮) পরিবারসহ মাতুয়াইল মাতৃসদন হাসপাতালের বিপরীত পাশে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গত ১৯ জুলাই রাত আনুমানিক ৯টার দিকে গণভবনে দায়িত্ব পালনের উদ্দেশ্যে ব্যক্তিগত মোটরসাইকেল নিয়ে বাসা থেকে বের হন তিনি। যাত্রাবাড়ী থানাধীন রায়েরবাগ ফুটওভার ব্রিজের উত্তর পাশে আসামাত্রই সাড়ে ৯টার দিকে আসামীরাসহ অজ্ঞাতনামা আরো অনেকে পুলিশ পরিচয় নিশ্চিত হয়ে গিয়াস উদ্দিনকে আটক করে। এরপর তাকে ধারালো অস্ত্রের মাধ্যমে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে রাস্তায় পড়ে গেলে আসামিরা লোহার রড ও লাঠি দিয়ে পুলিশ সদস্য গিয়াস উদ্দিনের শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাথারি আঘাত করে। ঘটনাস্থলেই তাকে হত্যা করা হয়। এরপর তাকে রশি দিয়ে ফুটওভার ব্রিজের সাথে ঝুলিয়ে রাখে। মৃতদেহ নিয়ে আসামিগণ ও অন্যরা পৈশাচিক আনন্দে মেতে উঠে এবং মৃতদেহ গুম করার লক্ষ্যে বিবস্ত্র করে মৃতদেহে আগুন লাগিয়ে পোড়ানোর চেষ্টা করে। ওই ঘটনায় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় গত ২৪ জুলাই নিহতের ভগ্নিপতি ফজল প্রধান একটি মামলা দায়ের করেন।