শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর দেশজুড়ে উত্তেজনা ও সহিংসতার মধ্যে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা নিরাপত্তার দাবি নিয়ে শুক্রবার (৯ আগস্ট) শাহবাগে বিক্ষোভ করেছেন। চার দিনের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পরপরই তারা এই প্রতিবাদে নামেন।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শাহবাগে অবস্থান নিয়ে চারটি প্রধান দাবি নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। এ কারণে শাহবাগ এলাকার সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বিক্ষোভকারীরা তাদের দাবিগুলোর মধ্যে প্রথমে সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় গঠনের দাবি করেছেন। এছাড়া, সংখ্যালঘু সুরক্ষা কমিশন গঠন, সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সংঘটিত হামলা প্রতিরোধে কঠোর আইন প্রণয়ন এবং সংখ্যালঘুদের জন্য ১০ শতাংশ সংসদীয় আসন বরাদ্দের দাবি করা হয়েছে।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে চলে যাওয়ার পর থেকেই দেশে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। সংখ্যালঘু হিন্দুদের ঘরবাড়ি, উপসানালয় ও মন্দিরসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা করা হয়। আওয়ামী লীগের কার্যালয়, নেতাদের বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও হামলার শিকার হয়।
যশোর, সাতক্ষীরা, নোয়াখালী, ফেনী, শেরপুর, ঢাকা, পটুয়াখালী, নাটোর, মেহেরপুর, দিনাজপুর, চাঁদপুর, শরিয়তপুর, খুলনা, ফরিদপুর, রংপুরসহ বিভিন্ন জেলায় হিন্দুদের সম্পত্তি ও উপসানালয়ে হামলার খবর এসেছে। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিলেন, ২৯ জেলায় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হয়েছে।
শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবে জড়ো হয়ে বিক্ষোভকারীরা মিছিল নিয়ে শাহবাগে এসে অবস্থান নেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত তারা সেখানে বিক্ষোভ অব্যাহত রাখেন। বিক্ষোভের কারণে শাহবাগ ও আশপাশের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ থাকে।
শনিবার, ১০ আগস্ট ২০২৪
শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর দেশজুড়ে উত্তেজনা ও সহিংসতার মধ্যে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা নিরাপত্তার দাবি নিয়ে শুক্রবার (৯ আগস্ট) শাহবাগে বিক্ষোভ করেছেন। চার দিনের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পরপরই তারা এই প্রতিবাদে নামেন।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শাহবাগে অবস্থান নিয়ে চারটি প্রধান দাবি নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। এ কারণে শাহবাগ এলাকার সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বিক্ষোভকারীরা তাদের দাবিগুলোর মধ্যে প্রথমে সংখ্যালঘু মন্ত্রণালয় গঠনের দাবি করেছেন। এছাড়া, সংখ্যালঘু সুরক্ষা কমিশন গঠন, সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সংঘটিত হামলা প্রতিরোধে কঠোর আইন প্রণয়ন এবং সংখ্যালঘুদের জন্য ১০ শতাংশ সংসদীয় আসন বরাদ্দের দাবি করা হয়েছে।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রিত্ব ছেড়ে চলে যাওয়ার পর থেকেই দেশে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। সংখ্যালঘু হিন্দুদের ঘরবাড়ি, উপসানালয় ও মন্দিরসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা করা হয়। আওয়ামী লীগের কার্যালয়, নেতাদের বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও হামলার শিকার হয়।
যশোর, সাতক্ষীরা, নোয়াখালী, ফেনী, শেরপুর, ঢাকা, পটুয়াখালী, নাটোর, মেহেরপুর, দিনাজপুর, চাঁদপুর, শরিয়তপুর, খুলনা, ফরিদপুর, রংপুরসহ বিভিন্ন জেলায় হিন্দুদের সম্পত্তি ও উপসানালয়ে হামলার খবর এসেছে। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিলেন, ২৯ জেলায় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হয়েছে।
শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবে জড়ো হয়ে বিক্ষোভকারীরা মিছিল নিয়ে শাহবাগে এসে অবস্থান নেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত তারা সেখানে বিক্ষোভ অব্যাহত রাখেন। বিক্ষোভের কারণে শাহবাগ ও আশপাশের রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ থাকে।