ঢাকা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ পাঁচ দিন আগে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর সমস্ত ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় গৃহীত হয়।
শনিবার মেডিকেল কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে উপাধ্যক্ষ ডা. দেবেশ চন্দ্র তালুকদার জানান,"এই সিদ্ধান্ত সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির ভিত্তিতে নেওয়া হয়েছে।"
অধ্যাপক ডা. মো. শফিকুল আলম চৌধুরীর সই করা অফিস আদেশে বলা হয়েছে, “ঢাকা মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাস, শহীদ ডা. ফজলে রাব্বি ছাত্রাবাস এবং ডা. আলীম চৌধুরী ছাত্রীবাসে সকল প্রকার ছাত্র রাজনীতি (ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, অন্যান্য এবং নতুনভাবে গঠিত কোনো ছাত্র সংগঠন) স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।”
অফিস আদেশে আরও বলা হয়েছে, “ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসে ও হোস্টেলে প্রকাশ্যে বা গোপনে পুনরায় ছাত্ররাজনীতি আনয়ন, আলোচনা, রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন ও তাতে অন্যদের আহ্বান এবং সমর্থনমূলক কর্মকাণ্ডে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে, তার বিরুদ্ধে ক্যাম্পাস ও হোস্টেল থেকে তাৎক্ষণিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
একাডেমিক কাউন্সিলের ওই সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয় এবং আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
শনিবার, ১০ আগস্ট ২০২৪
ঢাকা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ পাঁচ দিন আগে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর সমস্ত ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় গৃহীত হয়।
শনিবার মেডিকেল কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে উপাধ্যক্ষ ডা. দেবেশ চন্দ্র তালুকদার জানান,"এই সিদ্ধান্ত সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির ভিত্তিতে নেওয়া হয়েছে।"
অধ্যাপক ডা. মো. শফিকুল আলম চৌধুরীর সই করা অফিস আদেশে বলা হয়েছে, “ঢাকা মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাস, শহীদ ডা. ফজলে রাব্বি ছাত্রাবাস এবং ডা. আলীম চৌধুরী ছাত্রীবাসে সকল প্রকার ছাত্র রাজনীতি (ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, অন্যান্য এবং নতুনভাবে গঠিত কোনো ছাত্র সংগঠন) স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ থাকবে।”
অফিস আদেশে আরও বলা হয়েছে, “ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসে ও হোস্টেলে প্রকাশ্যে বা গোপনে পুনরায় ছাত্ররাজনীতি আনয়ন, আলোচনা, রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন ও তাতে অন্যদের আহ্বান এবং সমর্থনমূলক কর্মকাণ্ডে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে, তার বিরুদ্ধে ক্যাম্পাস ও হোস্টেল থেকে তাৎক্ষণিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
একাডেমিক কাউন্সিলের ওই সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয় এবং আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।