প্রধান বিচারপতির পদত্যাগের পর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আরও পাঁচ বিচারক পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শনিবার দুপুরে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন তাদের পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
এই পদত্যাগের পেছনে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ‘সংস্কারের’ দাবির চাপ রয়েছে। তবে আপিল বিভাগের সাত বিচারকের মধ্যে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম পদত্যাগ করবেন না এবং তাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, “বিচারকদের পদত্যাগপত্র এখনও আইন মন্ত্রণালয়ে আসেনি। প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়ে আমরা যোগ্য ও সৎ ব্যক্তির নিয়োগের চেষ্টা করব।”
শুক্রবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে আন্দোলনকারীরা আপিল বিভাগের সব বিচারকের পদত্যাগের দাবিতে সুপ্রিম কোর্ট ঘেরাও করেন এবং প্রধান বিচারপতির বাসভবন ঘেরাওয়ের হুমকি দেন।
সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভা স্থগিত করা হয় এবং প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে নিশ্চিত করা হয়।
শনিবার, ১০ আগস্ট ২০২৪
প্রধান বিচারপতির পদত্যাগের পর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আরও পাঁচ বিচারক পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শনিবার দুপুরে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন তাদের পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
এই পদত্যাগের পেছনে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ‘সংস্কারের’ দাবির চাপ রয়েছে। তবে আপিল বিভাগের সাত বিচারকের মধ্যে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম পদত্যাগ করবেন না এবং তাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, “বিচারকদের পদত্যাগপত্র এখনও আইন মন্ত্রণালয়ে আসেনি। প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়ে আমরা যোগ্য ও সৎ ব্যক্তির নিয়োগের চেষ্টা করব।”
শুক্রবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে আন্দোলনকারীরা আপিল বিভাগের সব বিচারকের পদত্যাগের দাবিতে সুপ্রিম কোর্ট ঘেরাও করেন এবং প্রধান বিচারপতির বাসভবন ঘেরাওয়ের হুমকি দেন।
সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভা স্থগিত করা হয় এবং প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে নিশ্চিত করা হয়।