গণতান্ত্রিক অধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য একটি নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার নেতৃত্বে আছেন ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ক্যাফেটেরিয়ায় আয়োজিত এক সভায় কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে তাঁকে নির্বাচিত করা হয়। শুক্রবার, কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সামিনা লুৎফা নিত্রার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই কমিটির গঠনের বিষয়টি প্রকাশ করা হয়।
এই কমিটির মূল লক্ষ্য হলো দেশের নাগরিকদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। কমিটি দাবী করেছে যে, গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষায় নিবর্তনমূলক আইন বাতিল, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, শ্রমিক ও কৃষকের অধিকার রক্ষা এবং গণতান্ত্রিক ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার জন্য এটি কাজ করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের গণ–অভ্যুত্থানের পরও ফ্যাসিবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়, যা এই আন্দোলনের সফলতা ব্যর্থ করেছে। তাই এবারের গণ–অভ্যুত্থান সফল করতে এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে সার্থক করতে সব শক্তির ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম গঠনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
এই কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ, আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন, অধ্যাপক তানজিমউদ্দীন খান, সীমা দত্ত, মাহা মীর্জা এবং কল্লোল মোস্তফা দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়াও, সদস্য হিসেবে রয়েছেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, অধ্যাপক আকমল হোসেনসহ সমাজের বিভিন্ন পেশার শতাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তি।
গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলো সফল করতে সক্রিয়ভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করছে এবং সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষকে এই আন্দোলনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছে।
শুক্রবার, ২৩ আগস্ট ২০২৪
গণতান্ত্রিক অধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য একটি নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার নেতৃত্বে আছেন ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ক্যাফেটেরিয়ায় আয়োজিত এক সভায় কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে তাঁকে নির্বাচিত করা হয়। শুক্রবার, কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সামিনা লুৎফা নিত্রার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই কমিটির গঠনের বিষয়টি প্রকাশ করা হয়।
এই কমিটির মূল লক্ষ্য হলো দেশের নাগরিকদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। কমিটি দাবী করেছে যে, গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষায় নিবর্তনমূলক আইন বাতিল, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, শ্রমিক ও কৃষকের অধিকার রক্ষা এবং গণতান্ত্রিক ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার জন্য এটি কাজ করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের গণ–অভ্যুত্থানের পরও ফ্যাসিবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়, যা এই আন্দোলনের সফলতা ব্যর্থ করেছে। তাই এবারের গণ–অভ্যুত্থান সফল করতে এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে সার্থক করতে সব শক্তির ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম গঠনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
এই কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ, আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন, অধ্যাপক তানজিমউদ্দীন খান, সীমা দত্ত, মাহা মীর্জা এবং কল্লোল মোস্তফা দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়াও, সদস্য হিসেবে রয়েছেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, অধ্যাপক আকমল হোসেনসহ সমাজের বিভিন্ন পেশার শতাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তি।
গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলো সফল করতে সক্রিয়ভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করছে এবং সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষকে এই আন্দোলনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছে।