ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গ্রেপ্তার হয়েছেন। বুধবার রাত ১১টা ৪০ মিনিটে র্যাব জানিয়েছে, ঢাকার মহাখালী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস জানান, খিলগাঁও থানার একটি মামলার প্রেক্ষিতে আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তাকে থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
আছাদুজ্জামান মিয়া ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে তিনি জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পান। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়।
সরকার পতনের পর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ১৮ আগস্ট থেকে অনুসন্ধান শুরু করে। জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে।
মে মাসে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে আছাদুজ্জামান মিয়ার বিপুল সম্পদের বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে দাবি করা হয়, তার ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট, বাড়ি ও জমি রয়েছে।
আছাদুজ্জামান মিয়া সকল অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন এবং তার সম্পদ বৈধ আয়ের মাধ্যমে অর্জিত বলে উল্লেখ করেন।
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গ্রেপ্তার হয়েছেন। বুধবার রাত ১১টা ৪০ মিনিটে র্যাব জানিয়েছে, ঢাকার মহাখালী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস জানান, খিলগাঁও থানার একটি মামলার প্রেক্ষিতে আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তাকে থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
আছাদুজ্জামান মিয়া ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে তিনি জাতীয় নিরাপত্তা সেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পান। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়।
সরকার পতনের পর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ১৮ আগস্ট থেকে অনুসন্ধান শুরু করে। জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে।
মে মাসে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে আছাদুজ্জামান মিয়ার বিপুল সম্পদের বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে দাবি করা হয়, তার ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট, বাড়ি ও জমি রয়েছে।
আছাদুজ্জামান মিয়া সকল অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন এবং তার সম্পদ বৈধ আয়ের মাধ্যমে অর্জিত বলে উল্লেখ করেন।