দেশে বায়ুদূষণ, পানিদূষণ, প্লাস্টিকদূষণ, শব্দদূষণসহ পরিবেশ দূষণের যাবতীয় উপাদান বর্তমান প্রেক্ষাপটে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পৌঁছেছে যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমান সরকার এই সার্বিক দূষণ কার্যক্রম রোধকল্পে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এ লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। তারই অংশ হিসেবে আগামী ০১ অক্টোবর ২০২৪ থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকার পরিবেশ সুরক্ষার লক্ষ্যে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
মূলত পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এর মাননীয় উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (Syeda Rizwana Hasan) এর সার্বিক দিকনির্দেশনা অনুযায়ী বেবিচক এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া, বিইউপি, এনডিসি, এনএসডব্লিউসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি (Air Vice Marshal Md Monjur Kabir Bhuiyan, BUP, ndc, nswc, afwc, psc) বাংলাদেশ বিমান বাহিনী, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, বিআরটিএ, ঢাকা ট্রাফিক, রোডস অ্যান্ড হাইওয়ে, পরিবেশ অধিদপ্তর, এপিবিএন, বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতি, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি, শিক্ষক, ছাত্র প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে এই সমন্বিত উদ্যেগ গ্রহণ করেন।
সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করার জন্য গৃহীত বিভিন্ন প্রদক্ষেপসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো প্লাস্টিকের বোতল এর পরিবর্তে সম্ভাব্য ক্ষেত্রে পানির জন্য ফিল্টার, কাচের জগ/গ্লাস বা স্টেইনলেস স্টীলের গ্লাস ব্যবহার; প্লাস্টিক ফোল্ডারের পরিবর্তে পুনঃব্যবহারযোগ্য কাগজ বা উপকরণের ব্যবহার; কাঠ বা বাঁশ দিয়ে তৈরী পরিবেশবান্ধব উপকরণের ব্যবস্থা করে খাবার পরিবেশন; পাটের ব্যাগ ব্যবহার বৃদ্ধিকরণ; প্লাস্টিকের ডাস্টবিন ও পলিথিন এর ব্যবহার এর পরিবর্তে স্টেইনলেস স্টীলের বিন ও বায়োডিগ্রেডেবল বা পুনঃব্যবহারযোগ্য উপকরণ এর ব্যবহার বৃদ্ধিকরণসহ ইত্যাদি।
সকলের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় প্রয়োজনীয় সাইনেজ এবং ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন করা হবে। এগুলোর মাধ্যমে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জানানো হবে। এছাড়াও, আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে, যা নিয়মিতভাবে কার্যকর থাকবে।
এ পদক্ষেপসমূহ মানুষদের সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অবগত করবে এবং তা ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করবে।
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দেশে বায়ুদূষণ, পানিদূষণ, প্লাস্টিকদূষণ, শব্দদূষণসহ পরিবেশ দূষণের যাবতীয় উপাদান বর্তমান প্রেক্ষাপটে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পৌঁছেছে যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমান সরকার এই সার্বিক দূষণ কার্যক্রম রোধকল্পে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এ লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। তারই অংশ হিসেবে আগামী ০১ অক্টোবর ২০২৪ থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকার পরিবেশ সুরক্ষার লক্ষ্যে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
মূলত পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এর মাননীয় উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (Syeda Rizwana Hasan) এর সার্বিক দিকনির্দেশনা অনুযায়ী বেবিচক এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া, বিইউপি, এনডিসি, এনএসডব্লিউসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি (Air Vice Marshal Md Monjur Kabir Bhuiyan, BUP, ndc, nswc, afwc, psc) বাংলাদেশ বিমান বাহিনী, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, বিআরটিএ, ঢাকা ট্রাফিক, রোডস অ্যান্ড হাইওয়ে, পরিবেশ অধিদপ্তর, এপিবিএন, বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতি, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি, শিক্ষক, ছাত্র প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে এই সমন্বিত উদ্যেগ গ্রহণ করেন।
সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করার জন্য গৃহীত বিভিন্ন প্রদক্ষেপসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো প্লাস্টিকের বোতল এর পরিবর্তে সম্ভাব্য ক্ষেত্রে পানির জন্য ফিল্টার, কাচের জগ/গ্লাস বা স্টেইনলেস স্টীলের গ্লাস ব্যবহার; প্লাস্টিক ফোল্ডারের পরিবর্তে পুনঃব্যবহারযোগ্য কাগজ বা উপকরণের ব্যবহার; কাঠ বা বাঁশ দিয়ে তৈরী পরিবেশবান্ধব উপকরণের ব্যবস্থা করে খাবার পরিবেশন; পাটের ব্যাগ ব্যবহার বৃদ্ধিকরণ; প্লাস্টিকের ডাস্টবিন ও পলিথিন এর ব্যবহার এর পরিবর্তে স্টেইনলেস স্টীলের বিন ও বায়োডিগ্রেডেবল বা পুনঃব্যবহারযোগ্য উপকরণ এর ব্যবহার বৃদ্ধিকরণসহ ইত্যাদি।
সকলের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় প্রয়োজনীয় সাইনেজ এবং ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন করা হবে। এগুলোর মাধ্যমে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জানানো হবে। এছাড়াও, আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে, যা নিয়মিতভাবে কার্যকর থাকবে।
এ পদক্ষেপসমূহ মানুষদের সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অবগত করবে এবং তা ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করবে।