ঢাকায় গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এক আয়োজনে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, চীন ও বাংলাদেশের সম্পর্ক শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচ মূলনীতির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং ভৌগোলিক অখণ্ডতাকে চীন সর্বোচ্চ সম্মান জানায়। তিনি আরও উল্লেখ করেন, "কেবল বাংলাদেশের জনগণই তাদের উন্নয়নের পথচলা নির্ধারণ করবে।" যে কোনো পরিবর্তনের পরও চীনের অবস্থান বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কের উন্নয়নের ক্ষেত্রে অপরিবর্তিত থাকবে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর সরকার পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে, ঢাকার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপি-জামায়াতের নেতাদের উপস্থিতি দেখা যায়। চীন থেকে আগত সংস্কৃতিকর্মীদের পরিবেশনা এবং চীনা সংস্কৃতি ও কোম্পানির প্রদর্শনীও এই অনুষ্ঠানে ছিল।
চীনা রাষ্ট্রদূত জানান, চীন আন্তরিকভাবে আশা করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে। এছাড়া, ১ ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশের ১০০ শতাংশ পণ্য চীনের বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দেড় মাসের মধ্যে চীনের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে ৮৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে, যা দুদেশের সম্পর্কের প্রতি চীনের আস্থার প্রতিফলন।
অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “আমরা ক্ষমতা গ্রহণ করিনি, দায়িত্ব গ্রহণ করেছি।” তিনি চীনের সহযোগিতা ছাড়া দেশের বর্তমান সমস্যাগুলোর সমাধান করা কঠিন হবে বলে উল্লেখ করেন। চীনের সঙ্গে অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশের সহযোগিতা চাহিদার কথাও তিনি তুলে ধরেন।
এই অনুষ্ঠানে চীনা রাষ্ট্রদূত চীনের অগ্রগতি, বৈশ্বিক উন্নয়নে চীনের অবদান, এবং বাংলাদেশের সাথে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকায় গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এক আয়োজনে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, চীন ও বাংলাদেশের সম্পর্ক শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচ মূলনীতির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং ভৌগোলিক অখণ্ডতাকে চীন সর্বোচ্চ সম্মান জানায়। তিনি আরও উল্লেখ করেন, "কেবল বাংলাদেশের জনগণই তাদের উন্নয়নের পথচলা নির্ধারণ করবে।" যে কোনো পরিবর্তনের পরও চীনের অবস্থান বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কের উন্নয়নের ক্ষেত্রে অপরিবর্তিত থাকবে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর সরকার পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে, ঢাকার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপি-জামায়াতের নেতাদের উপস্থিতি দেখা যায়। চীন থেকে আগত সংস্কৃতিকর্মীদের পরিবেশনা এবং চীনা সংস্কৃতি ও কোম্পানির প্রদর্শনীও এই অনুষ্ঠানে ছিল।
চীনা রাষ্ট্রদূত জানান, চীন আন্তরিকভাবে আশা করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে। এছাড়া, ১ ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশের ১০০ শতাংশ পণ্য চীনের বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দেড় মাসের মধ্যে চীনের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে ৮৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে, যা দুদেশের সম্পর্কের প্রতি চীনের আস্থার প্রতিফলন।
অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “আমরা ক্ষমতা গ্রহণ করিনি, দায়িত্ব গ্রহণ করেছি।” তিনি চীনের সহযোগিতা ছাড়া দেশের বর্তমান সমস্যাগুলোর সমাধান করা কঠিন হবে বলে উল্লেখ করেন। চীনের সঙ্গে অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশের সহযোগিতা চাহিদার কথাও তিনি তুলে ধরেন।
এই অনুষ্ঠানে চীনা রাষ্ট্রদূত চীনের অগ্রগতি, বৈশ্বিক উন্নয়নে চীনের অবদান, এবং বাংলাদেশের সাথে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।