এস আলম গ্রুপ, কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের স্থাবর সম্পদের তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। একইসঙ্গে রুল জারি করে আইন সচিব এবং নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শককে স্থাবর সম্পত্তির তালিকা দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ এনে রিট করেন। রিটে এস আলম গ্রুপ ও তাদের পরিচালক ও পরিবারের সদস্যদের স্থাবর সম্পত্তির তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশনা এবং এই সম্পত্তি স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়। পাশাপাশি তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার দাবিও জানানো হয়।
শুনানির সময় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষ থেকে জানানো হয়, এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে আদালত আজ শুনানি শেষে রুলসহ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান নিজেই শুনানি করেন, দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহীন আহমেদ এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান।
রোববার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
এস আলম গ্রুপ, কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের স্থাবর সম্পদের তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। একইসঙ্গে রুল জারি করে আইন সচিব এবং নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শককে স্থাবর সম্পত্তির তালিকা দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ এনে রিট করেন। রিটে এস আলম গ্রুপ ও তাদের পরিচালক ও পরিবারের সদস্যদের স্থাবর সম্পত্তির তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশনা এবং এই সম্পত্তি স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়। পাশাপাশি তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার দাবিও জানানো হয়।
শুনানির সময় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষ থেকে জানানো হয়, এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে আদালত আজ শুনানি শেষে রুলসহ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান নিজেই শুনানি করেন, দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহীন আহমেদ এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান।