ঢাকার মোহাম্মদপুরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির দাবিতে এলাকাবাসীর বিক্ষোভের মধ্যেই শনিবার সন্ধ্যায় জেনিভা ক্যাম্পে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় একটি শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। গুলিবিদ্ধদের প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ১৩ বছর বয়সী রহমত সার্জ্জনের অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
মোহাম্মদপুর থানার ওসি আলী ইফতেখার হাসান জানান, জেনিভা ক্যাম্পে দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সংঘর্ষে থানা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগও রয়েছে। গত দুই মাসে এই সংঘর্ষে অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন।
শনিবারের ঘটনার বিষয়ে ওসি বলেন, "এই গোলাগুলি পুরনো বিরোধের জের। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই সংঘর্ষ হয়েছে।"
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় হঠাৎ ক্যাম্পের ভেতরে গুলির শব্দ শোনা যায়, যা আশপাশে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়। আহত সার্জ্জনের বড় ভাই মোহাম্মদ মুরাদ জানান, পানি আনতে বাইরে বের হওয়া সার্জ্জন আকস্মিক এই সংঘর্ষে ডান হাতে ও পেটের নিচে গুলিবিদ্ধ হয়। সার্জ্জন ক্যাম্পের বাসিন্দা সেলুন কর্মচারী মো. শমসেরের ছেলে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সার্জ্জনের চিকিৎসা চলছে বলে নিশ্চিত করেন হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক।
শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪
ঢাকার মোহাম্মদপুরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির দাবিতে এলাকাবাসীর বিক্ষোভের মধ্যেই শনিবার সন্ধ্যায় জেনিভা ক্যাম্পে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় একটি শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। গুলিবিদ্ধদের প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ১৩ বছর বয়সী রহমত সার্জ্জনের অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
মোহাম্মদপুর থানার ওসি আলী ইফতেখার হাসান জানান, জেনিভা ক্যাম্পে দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সংঘর্ষে থানা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগও রয়েছে। গত দুই মাসে এই সংঘর্ষে অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন।
শনিবারের ঘটনার বিষয়ে ওসি বলেন, "এই গোলাগুলি পুরনো বিরোধের জের। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই সংঘর্ষ হয়েছে।"
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় হঠাৎ ক্যাম্পের ভেতরে গুলির শব্দ শোনা যায়, যা আশপাশে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়। আহত সার্জ্জনের বড় ভাই মোহাম্মদ মুরাদ জানান, পানি আনতে বাইরে বের হওয়া সার্জ্জন আকস্মিক এই সংঘর্ষে ডান হাতে ও পেটের নিচে গুলিবিদ্ধ হয়। সার্জ্জন ক্যাম্পের বাসিন্দা সেলুন কর্মচারী মো. শমসেরের ছেলে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সার্জ্জনের চিকিৎসা চলছে বলে নিশ্চিত করেন হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক।