সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের বিরুদ্ধে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগ অনুযায়ী, ফারুক ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রকল্পে অনিয়ম এবং অর্থ পাচারের মাধ্যমে দেশে ও বিদেশে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ গড়েছেন।
দুদকের পরিচালক মো. আক্তার হোসেন জানান, অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে যে, এই বিপুল সম্পদের একটি বড় অংশ ফারুক তার স্ত্রী ও যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত আত্মীয়দের কাছে পাচার করেছেন। দুদক এই অভিযোগের পক্ষে প্রমাণ সংগ্রহে কাজ শুরু করেছে।
দুদকের কাছে থাকা তথ্যমতে, ফারুক যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ডধারী এবং তার স্ত্রীর ভাই-বোনেরা সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। ফারুক ২,৫০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ যুক্তরাষ্ট্রে আত্মীয়দের কাছে পাচার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় ৫০০ কোটি টাকার সম্পদ ও নগদ অর্থ রয়েছে, যা তিনি আত্মীয়দের নামে এবং বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রেখেছেন।
১৯৯১ সালে বাংলাদেশ পুলিশের দ্বাদশ বিসিএসের মাধ্যমে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে যোগ দেন ফারুক। তিনি বিভিন্ন দায়িত্ব পালনের পর ২০২২ সালের ২৯ অক্টোবর ডিএমপির কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর অবসর নেন। রোববার বিদেশে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে আটক করে এবং জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ফেরত পাঠায়।
সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪
সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের বিরুদ্ধে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগ অনুযায়ী, ফারুক ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রকল্পে অনিয়ম এবং অর্থ পাচারের মাধ্যমে দেশে ও বিদেশে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ গড়েছেন।
দুদকের পরিচালক মো. আক্তার হোসেন জানান, অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে যে, এই বিপুল সম্পদের একটি বড় অংশ ফারুক তার স্ত্রী ও যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত আত্মীয়দের কাছে পাচার করেছেন। দুদক এই অভিযোগের পক্ষে প্রমাণ সংগ্রহে কাজ শুরু করেছে।
দুদকের কাছে থাকা তথ্যমতে, ফারুক যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ডধারী এবং তার স্ত্রীর ভাই-বোনেরা সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। ফারুক ২,৫০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ যুক্তরাষ্ট্রে আত্মীয়দের কাছে পাচার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় ৫০০ কোটি টাকার সম্পদ ও নগদ অর্থ রয়েছে, যা তিনি আত্মীয়দের নামে এবং বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রেখেছেন।
১৯৯১ সালে বাংলাদেশ পুলিশের দ্বাদশ বিসিএসের মাধ্যমে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে যোগ দেন ফারুক। তিনি বিভিন্ন দায়িত্ব পালনের পর ২০২২ সালের ২৯ অক্টোবর ডিএমপির কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান এবং ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর অবসর নেন। রোববার বিদেশে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে আটক করে এবং জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ফেরত পাঠায়।