রোববার পুরান ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালে সংঘটিত হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের আট হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এই মামলাটি সূত্রাপুর থানার এসআই এ কে এম হাসান মাহমুদুল কবীর দায়ের করেছেন।
সোমবার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখা থেকে মামলার তথ্য পাওয়া গেছে। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী অভিজিৎ হাওলাদারের মৃত্যুর প্রতিবাদে আয়োজিত ‘সুপার সানডে’ কর্মসূচির সময় বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এবং পাশের সোহরাওয়ার্দী কলেজে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, মোল্লা কলেজসহ অন্যান্য কলেজের শিক্ষার্থীরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বানিয়ানগর মোড়ে প্রধান সড়ক অবরোধ করে এবং যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। তারা কয়েকজন মোটরসাইকেল চালক, রিকশাচালক এবং পথচারীদের আক্রমণ করে।
এছাড়া, অভিযোগে বলা হয়েছে যে, শিক্ষার্থীরা পুলিশের কাজে বাধা সৃষ্টি করে এবং আর্মার্ড পুলিশের একটি গাড়ি ভাঙচুর করে। আরও অভিযোগ উঠেছে যে, হামলাকারীরা পুলিশ কনস্টেবল মো. আশরাফুল ইসলামের পিস্তলের ৮ রাউন্ড গুলিসহ ১টি ম্যাগাজিন ছিনিয়ে নেয়।
মামলায় উল্লেখিত অভিযোগের মধ্যে রয়েছে সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর, অস্ত্র চুরি, কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের উপর হামলা এবং জনগণের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার জন্য সড়ক অবরোধ। এসব কর্মকাণ্ডের জন্য পেনাল কোডের বিভিন্ন ধারায় এবং ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
রোববারের এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীরা ‘মেগা মানডে’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তারা যাত্রাবাড়ীতে গিয়ে মোল্লা কলেজে হামলা চালায়, যার ফলে দুই ঘণ্টার সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হন এবং মোল্লা কলেজে লুটপাটের ঘটনাও ঘটে।
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
রোববার পুরান ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালে সংঘটিত হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের আট হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এই মামলাটি সূত্রাপুর থানার এসআই এ কে এম হাসান মাহমুদুল কবীর দায়ের করেছেন।
সোমবার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখা থেকে মামলার তথ্য পাওয়া গেছে। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী অভিজিৎ হাওলাদারের মৃত্যুর প্রতিবাদে আয়োজিত ‘সুপার সানডে’ কর্মসূচির সময় বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এবং পাশের সোহরাওয়ার্দী কলেজে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, মোল্লা কলেজসহ অন্যান্য কলেজের শিক্ষার্থীরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বানিয়ানগর মোড়ে প্রধান সড়ক অবরোধ করে এবং যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। তারা কয়েকজন মোটরসাইকেল চালক, রিকশাচালক এবং পথচারীদের আক্রমণ করে।
এছাড়া, অভিযোগে বলা হয়েছে যে, শিক্ষার্থীরা পুলিশের কাজে বাধা সৃষ্টি করে এবং আর্মার্ড পুলিশের একটি গাড়ি ভাঙচুর করে। আরও অভিযোগ উঠেছে যে, হামলাকারীরা পুলিশ কনস্টেবল মো. আশরাফুল ইসলামের পিস্তলের ৮ রাউন্ড গুলিসহ ১টি ম্যাগাজিন ছিনিয়ে নেয়।
মামলায় উল্লেখিত অভিযোগের মধ্যে রয়েছে সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর, অস্ত্র চুরি, কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের উপর হামলা এবং জনগণের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার জন্য সড়ক অবরোধ। এসব কর্মকাণ্ডের জন্য পেনাল কোডের বিভিন্ন ধারায় এবং ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
রোববারের এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীরা ‘মেগা মানডে’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তারা যাত্রাবাড়ীতে গিয়ে মোল্লা কলেজে হামলা চালায়, যার ফলে দুই ঘণ্টার সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হন এবং মোল্লা কলেজে লুটপাটের ঘটনাও ঘটে।