ঢাকার কারওয়ান বাজারে একদল লোকের তোপের মুখে পড়া সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে পুলিশ উদ্ধার করে জিম্মায় নেওয়ার পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে। পুলিশের ডিবি বিভাগ জানিয়েছে, তার বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলো আদালতে হাজির হওয়ার শর্তে তাকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৭ ধারায় মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নিজের কর্মস্থল ‘এক টাকার খবর’ অফিস থেকে বের হওয়ার সময় একদল মানুষ তাকে ঘিরে ধরে। উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে প্রথমে তেজগাঁও থানায় এবং পরে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়।
ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, “একজন নারী হিসেবে তার নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে সিআরপিসি’র ৪৯৭ ধারায় জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তবে তার বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলোর প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট থানাগুলোকে জানানো হয়েছে।”
মুন্নী সাহার বিরুদ্ধে ঢাকার যাত্রাবাড়ী ও মিরপুর থানায় করা চারটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় যাত্রাবাড়ীতে নাঈম হাওলাদার নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় তাকে আসামি করা হয়। মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাংবাদিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিরা।
সম্প্রতি গণআন্দোলনের প্রেক্ষিতে সরকারবিরোধী মামলাগুলোর তদন্তে মুন্নী সাহার ব্যাংক হিসাবের তথ্য চায় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে মুন্নী সাহা একাধিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এক টাকার খবর পোর্টালে যোগদানের আগে তিনি এটিএন নিউজের প্রধান নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সরকার পতনের পর বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিদের পাশাপাশি কয়েকজন বিশিষ্ট সাংবাদিককেও গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
রোববার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকার কারওয়ান বাজারে একদল লোকের তোপের মুখে পড়া সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে পুলিশ উদ্ধার করে জিম্মায় নেওয়ার পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে। পুলিশের ডিবি বিভাগ জানিয়েছে, তার বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলো আদালতে হাজির হওয়ার শর্তে তাকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৯৭ ধারায় মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নিজের কর্মস্থল ‘এক টাকার খবর’ অফিস থেকে বের হওয়ার সময় একদল মানুষ তাকে ঘিরে ধরে। উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে প্রথমে তেজগাঁও থানায় এবং পরে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়।
ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, “একজন নারী হিসেবে তার নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে সিআরপিসি’র ৪৯৭ ধারায় জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তবে তার বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলোর প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট থানাগুলোকে জানানো হয়েছে।”
মুন্নী সাহার বিরুদ্ধে ঢাকার যাত্রাবাড়ী ও মিরপুর থানায় করা চারটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে একটি মামলায় যাত্রাবাড়ীতে নাঈম হাওলাদার নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় তাকে আসামি করা হয়। মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাংবাদিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিরা।
সম্প্রতি গণআন্দোলনের প্রেক্ষিতে সরকারবিরোধী মামলাগুলোর তদন্তে মুন্নী সাহার ব্যাংক হিসাবের তথ্য চায় বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে মুন্নী সাহা একাধিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এক টাকার খবর পোর্টালে যোগদানের আগে তিনি এটিএন নিউজের প্রধান নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সরকার পতনের পর বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিদের পাশাপাশি কয়েকজন বিশিষ্ট সাংবাদিককেও গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।