alt

নগর-মহানগর

‘আদিবাসী ছাত্র-জনতার’ উপর হামলার ঘটনায় নিন্দা, ২৭ নাগরিকের বিবৃতি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

গত ১৫ জানুয়ারি রাজধানীর মতিঝিলে আদিবাসী ছাত্র-জনতার পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচিতে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি। হামলায় আহত হয়েছেন অন্তত ১১ জন। অভিযোগ উঠেছে, প্রথম দফা হামলার সময় পুলিশ নীরব ভূমিকা পালন করে এবং দ্বিতীয় দফায় হামলাকারীদের সরিয়ে নেওয়ার পরও কোনো উল্লেখযোগ্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

এই ঘটনায় দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ও সংগঠনগুলো যৌথ বিবৃতি দিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, আদিবাসী জনগোষ্ঠীর উপর হামলা, পাঠ্যপুস্তক থেকে “আদিবাসী” শব্দ বাদ দেওয়ার মতো ঘটনা রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্তিমূলক কাঠামোর বিপরীতে কাজ করছে।

সম্প্রতি এনসিটিবি প্রণীত পাঠ্যবইয়ের শেষ পৃষ্ঠায় আদিবাসীসহ বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সহাবস্থান চিত্রিত একটি গ্রাফিতি যুক্ত করা হলে, স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে এনসিটিবি গ্রাফিতি বাতিলের উদ্যোগ নেয়। এর প্রতিবাদে আদিবাসী ছাত্র-জনতা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছিল। কিন্তু ওই কর্মসূচিতে হামলা চালানো হয়।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, এই হামলায় আদিবাসী অধিকারকর্মীদের চিহ্নিত করে বেছে বেছে আঘাত করা হয়েছে। এমনকি, হামলার আলামত ধ্বংস করতে পুলিশকে রাস্তায় জমে থাকা রক্ত পরিষ্কার করতেও দেখা গেছে। এতে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর উপর নিপীড়নের ধারাবাহিকতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই ধরনের ঘটনা অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথে অন্তরায়। বৈচিত্র্যময় জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশে এ ধরনের সাম্প্রদায়িক আক্রমণ বৈচিত্র্যের বিরুদ্ধে একপ্রকার চ্যালেঞ্জ।

বিবৃতির মাধ্যমে দাবি জানানো হয়েছে যে, ভিন্নমত ও সাংস্কৃতিক চর্চাকে স্বীকৃতি দিতে সংবেদনশীল রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তোলা জরুরি। একই সঙ্গে আদিবাসীদের ওপর নিপীড়ন বন্ধ করে তাদের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য সরকারের দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করা হয়েছে।

বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তি, মানবাধিকার কর্মী এবং সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন:

১. অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা

২. রাশেদা কে. চৌধুরী, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা

৩. রামেন্দু মজুমদার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন

৪. ডা. সারওয়ার আলী, ট্রাস্টি, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর

৫. অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, সভাপতি, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন

৬. অ্যাডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ

৭. ডা. ফওজিয়া মোসলেম, সভাপতি, মহিলা পরিষদ

৮. ড. নুর মোহাম্মদ তালুকদার, সদস্য সচিব, সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ বিরোধী মঞ্চ

৯. এস. এম. এ সবুর, সভাপতি, বাংলাদেশ কৃষক সমিতি

১০. খুশী কবির, মানবাধিকার কর্মী

১১. এম. এম. আকাশ, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১২. রোবায়েত ফেরদৌস, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৩. অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী, শিক্ষক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

১৪. সালেহ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন

১৫. ড. জোবায়দা নাসরিন, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৬. পারভেজ হাসেম, অ্যাডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট

১৭. কাজল দেবনাথ, প্রেসিডিয়াম সদস্য, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন

১৮. আবদুল ওয়াহেদ, কার্যকরী সভাপতি, জাতীয় শ্রমিক জোট

১৯. আব্দুর রাজ্জাক, সাধারণ সম্পাদক, ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন বাংলাদেশ (ইনসাব)

২০. অ্যাডভোকেট জীবনানন্দ জয়ন্ত, অ্যাডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট

২১. এ কে আজাদ, সংস্কৃতি কর্মী

২২. জাহাঙ্গীর আলম সবুজ, সমাজকর্মী

২৩. অলক দাস গুপ্ত, সংস্কৃতি কর্মী

২৪. জহিরুল ইসলাম জহির, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, খেলাঘর

২৫. দীপায়ন খীসা, সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম

২৬. রেজাউল কবির, সাধারণ সম্পাদক, খেলাঘর

২৭. গৌতম শীল, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বিসিএল)।

বিবৃতিতে শেষ করা হয় এই প্রত্যাশায় যে, দেশের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি ও জনগোষ্ঠীর সহাবস্থান নিশ্চিত করতে সরকার ও নাগরিক সমাজ আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণে সংবেদনশীল উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি।

ছবি

রবিনকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখাল আদালত

ছবি

সচিবালয় ও যমুনাসহ কয়েকটি এলাকায় সভা-মিছিল নিষিদ্ধের সময়সীমা বাড়াল ডিএমপি

ছবি

শাহবাগে জুলাই মনুমেন্ট নির্মাণের জন্য ভাঙা হচ্ছে পুরনো স্থাপনা

ছবি

মহানগরীতে চলাচলের দাবিতে বিআরটিএ কার্যালয়ের সামনে অটোরিকশা চালকদের অবস্থান

ছবি

সলিমুল্লাহ মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন

ছবি

পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা দাবির পর সশস্ত্র হামলায় রক্তাক্ত পল্লবীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

ছবি

পুরান ঢাকার নৃশংস হত্যার পর পল্লবীতেও চাঁদাবাজদের হামলা, আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা

ছবি

যাত্রাবাড়ীতে গ্যাসের আগুনে দগ্ধ শিশুটিও মারা গেল

ছবি

‘স্বামীর’ অঙ্গ কাটার অভিযোগে গ্রেপ্তার নারী থানায় বিষপান করে মারা গেলেন

ছবি

পুরান ঢাকায় হত্যাকাণ্ড ও অস্ত্র মামলায় মহিন ও রবিনের রিমান্ড

ছবি

ভারত ও বাংলাদেশ অভিন্ন বৌদ্ধ ঐতিহ্যের অধিকারী : প্রণয় ভার্মা

ছবি

শাহজালাল বিমানবন্দরে নেপালগামী ফ্লাইটে বোমার ভুয়া খবর, আতঙ্কের পর স্বাভাবিক উড্ডয়ন

ছবি

সূত্রাপুরে গ্যাসের আগুনে দগ্ধ একই পরিবারের ৫ জন

ছবি

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের হাতে নির্যাতিত দুই প্রবাসী, মুক্তিপণে গ্রেপ্তার দুইজন

ছবি

সংখ্যালঘুদের বাদ রেখে সংস্কার কার্যক্রম, সবচেয়ে হতাশাজনক’ — নির্মল রোজারিও

শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে ক্লাসে ফেরার নির্দেশ, হোস্টেলও খুলছে ১১ জুলাই

ছবি

দ্বিতীয় ধাপের টাকা না পেয়ে ক্ষুব্ধ আহতরা, রোববার দেওয়ার আশ্বাস

ছবি

বৃষ্টি-জলে রাজধানীতে ভোগান্তি, জলাবদ্ধতা ঠেকাতে সতর্ক সিটি করপোরেশন

ছবি

গাজীপুরে ভবনের ছাদে পোল্ট্রি খামার: পরিবেশ দূষণের দায়ে দন্ড

ছবি

ডিপজলের বিরুদ্ধে নারীকে নির্যাতন ও অ্যাসিড নিক্ষেপের অভিযোগে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ

যাত্রাবাড়ীতে বৃদ্ধ দম্পতিকে মারধর করে ডাকাতি, স্বামীর মৃত্যু

ছবি

রাজস্ব আহরণে স্থবিরতা কাটাতে কর্মীদের অভয় দিলেন আবদুর রহমান খান

ছবি

হাইকোর্টের বেঞ্চ বিভাগীয় শহরে স্থানান্তরের উদ্যোগের বিরুদ্ধে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন

ছবি

তিন দাবিতে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর ঘেরাও ইউনানী শিক্ষার্থীদের

ছবি

কাউকে না জানিয়ে কুয়াকাটায় যাওয়া ব্যাংক কর্মকর্তা ভোরে বাসায় ফিরলেন

ছবি

খিলক্ষেতে কভার্ড ভ্যানের চাপায় দুই পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিহত

ছবি

জুমার নামাজের কথা বলে বেরিয়ে আর ফেরেননি ব্যাংক কর্মকর্তা মুশফিকুর রহমান

ছবি

নতুন আতঙ্ক ‘মব সন্ত্রাস’, বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে: বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা

ছবি

বনানীতে হোটেলে নারীদের ওপর হামলা, নেতৃত্বে যুবদল নেতা—ভিডিও ভাইরাল

ছবি

বিদেশে নারী পাচারে জালিয়াতি, বিএমইটির কর্মকর্তাসহ ৯ জনের নামে দুদকের মামলা

ছবি

মাদক ও সন্ত্রাসে জড়িত টুন্ডা বাবুর বিরুদ্ধে ১০টির বেশি মামলা

ছবি

আশুরা উপলক্ষে নিরাপত্তা নিয়ে পুলিশের প্রস্তুতি, তাজিয়া মিছিলে কঠোর নজরদারি

ছবি

তেজগাঁওয়ে ছিনতাইয়ের নাটক: মানি এক্সচেঞ্জকর্মীসহ গ্রেপ্তার ৬

ছবি

হাটখোলায় রাসায়নিক গুদামে আগুন, ২ ঘন্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে

ছবি

ডিউটি না করায় ডিআইজি, ডিসিসহ তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা

ছবি

ঢাকায় প্রবাসী মনির ও পরিবারের মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা, সন্দেহে আত্মীয় গ্রেপ্তার

tab

নগর-মহানগর

‘আদিবাসী ছাত্র-জনতার’ উপর হামলার ঘটনায় নিন্দা, ২৭ নাগরিকের বিবৃতি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

গত ১৫ জানুয়ারি রাজধানীর মতিঝিলে আদিবাসী ছাত্র-জনতার পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচিতে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি। হামলায় আহত হয়েছেন অন্তত ১১ জন। অভিযোগ উঠেছে, প্রথম দফা হামলার সময় পুলিশ নীরব ভূমিকা পালন করে এবং দ্বিতীয় দফায় হামলাকারীদের সরিয়ে নেওয়ার পরও কোনো উল্লেখযোগ্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

এই ঘটনায় দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ও সংগঠনগুলো যৌথ বিবৃতি দিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, আদিবাসী জনগোষ্ঠীর উপর হামলা, পাঠ্যপুস্তক থেকে “আদিবাসী” শব্দ বাদ দেওয়ার মতো ঘটনা রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্তিমূলক কাঠামোর বিপরীতে কাজ করছে।

সম্প্রতি এনসিটিবি প্রণীত পাঠ্যবইয়ের শেষ পৃষ্ঠায় আদিবাসীসহ বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সহাবস্থান চিত্রিত একটি গ্রাফিতি যুক্ত করা হলে, স্টুডেন্টস ফর সভরেন্টি এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে এনসিটিবি গ্রাফিতি বাতিলের উদ্যোগ নেয়। এর প্রতিবাদে আদিবাসী ছাত্র-জনতা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছিল। কিন্তু ওই কর্মসূচিতে হামলা চালানো হয়।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, এই হামলায় আদিবাসী অধিকারকর্মীদের চিহ্নিত করে বেছে বেছে আঘাত করা হয়েছে। এমনকি, হামলার আলামত ধ্বংস করতে পুলিশকে রাস্তায় জমে থাকা রক্ত পরিষ্কার করতেও দেখা গেছে। এতে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর উপর নিপীড়নের ধারাবাহিকতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই ধরনের ঘটনা অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথে অন্তরায়। বৈচিত্র্যময় জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশে এ ধরনের সাম্প্রদায়িক আক্রমণ বৈচিত্র্যের বিরুদ্ধে একপ্রকার চ্যালেঞ্জ।

বিবৃতির মাধ্যমে দাবি জানানো হয়েছে যে, ভিন্নমত ও সাংস্কৃতিক চর্চাকে স্বীকৃতি দিতে সংবেদনশীল রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তোলা জরুরি। একই সঙ্গে আদিবাসীদের ওপর নিপীড়ন বন্ধ করে তাদের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য সরকারের দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করা হয়েছে।

বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তি, মানবাধিকার কর্মী এবং সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন:

১. অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা

২. রাশেদা কে. চৌধুরী, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা

৩. রামেন্দু মজুমদার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন

৪. ডা. সারওয়ার আলী, ট্রাস্টি, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর

৫. অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, সভাপতি, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন

৬. অ্যাডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ

৭. ডা. ফওজিয়া মোসলেম, সভাপতি, মহিলা পরিষদ

৮. ড. নুর মোহাম্মদ তালুকদার, সদস্য সচিব, সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ বিরোধী মঞ্চ

৯. এস. এম. এ সবুর, সভাপতি, বাংলাদেশ কৃষক সমিতি

১০. খুশী কবির, মানবাধিকার কর্মী

১১. এম. এম. আকাশ, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১২. রোবায়েত ফেরদৌস, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৩. অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী, শিক্ষক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

১৪. সালেহ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন

১৫. ড. জোবায়দা নাসরিন, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৬. পারভেজ হাসেম, অ্যাডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট

১৭. কাজল দেবনাথ, প্রেসিডিয়াম সদস্য, সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলন

১৮. আবদুল ওয়াহেদ, কার্যকরী সভাপতি, জাতীয় শ্রমিক জোট

১৯. আব্দুর রাজ্জাক, সাধারণ সম্পাদক, ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন বাংলাদেশ (ইনসাব)

২০. অ্যাডভোকেট জীবনানন্দ জয়ন্ত, অ্যাডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট

২১. এ কে আজাদ, সংস্কৃতি কর্মী

২২. জাহাঙ্গীর আলম সবুজ, সমাজকর্মী

২৩. অলক দাস গুপ্ত, সংস্কৃতি কর্মী

২৪. জহিরুল ইসলাম জহির, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, খেলাঘর

২৫. দীপায়ন খীসা, সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম

২৬. রেজাউল কবির, সাধারণ সম্পাদক, খেলাঘর

২৭. গৌতম শীল, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বিসিএল)।

বিবৃতিতে শেষ করা হয় এই প্রত্যাশায় যে, দেশের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি ও জনগোষ্ঠীর সহাবস্থান নিশ্চিত করতে সরকার ও নাগরিক সমাজ আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণে সংবেদনশীল উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি।

back to top