নিষিদ্ধ পলিথিন বিরোধী অভিযানে গাড়ি ভাঙচুর ও মালামাল লুটপাট
রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারে নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদনকারী কারখানার বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে হামলার ঘটনা ঘটেছে। রোববার দুপুরে এ হামলায় আহত হন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. শওকত আলী। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ম্যাজিস্ট্রেট রুবিনা ফেরদৌসীর নেতৃত্বে এদিন নিষিদ্ধ পলিথিন বিরোধী অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে কয়েকটি কারখানা সিলগালা করা হয় এবং সেখান থেকে মালামাল জব্দ করে গাড়িতে তোলা হয়। তবে ফিরে যাওয়ার সময় স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীর একটি দল তাদের গাড়ি আটকে হামলা চালায়।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হোসেন বলেন, “পরিবেশ অধিদপ্তর কিছু গোডাউন থেকে তালা কেটে মালামাল জব্দ করেছিল। এর প্রতিক্রিয়ায় কিছু লোক তাদের ওপর চড়াও হয়।”
হামলাকারীরা পরিবেশ অধিদপ্তরের ট্রাক ভাঙচুর করে এবং জব্দ করা মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আহত শওকত আলীর সহকর্মীরা জানান, পলিথিন কারখানা সিলগালা করার পর গাড়িতে তোলা মালামাল সরিয়ে নেওয়ার সময় তাদের ওপর হামলা হয়।
ওসি রেজাউল আরও বলেন, “এলাকার লোকজনের হামলার ঘটনায় তদন্ত চলছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
চকবাজার থানার পুলিশ জানিয়েছে, এ হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ওসি রেজাউল জানান, “অবৈধ পলিথিন উৎপাদনের বিরুদ্ধে এই অভিযান নিয়মিত চলবে এবং হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে।”
পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ পলিথিনের উৎপাদন বন্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। তবে এ ধরনের হামলা পরিবেশ সংরক্ষণে তাদের কাজকে বাধাগ্রস্ত করছে।
চকবাজারের এই হামলার ঘটনা পরিবেশ রক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমের সুরক্ষায় নতুন প্রশ্ন তুলেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যকর ভূমিকা এবং অভিযানে অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি হয়ে পড়েছে।
নিষিদ্ধ পলিথিন বিরোধী অভিযানে গাড়ি ভাঙচুর ও মালামাল লুটপাট
রোববার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারে নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদনকারী কারখানার বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে হামলার ঘটনা ঘটেছে। রোববার দুপুরে এ হামলায় আহত হন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. শওকত আলী। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ম্যাজিস্ট্রেট রুবিনা ফেরদৌসীর নেতৃত্বে এদিন নিষিদ্ধ পলিথিন বিরোধী অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে কয়েকটি কারখানা সিলগালা করা হয় এবং সেখান থেকে মালামাল জব্দ করে গাড়িতে তোলা হয়। তবে ফিরে যাওয়ার সময় স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীর একটি দল তাদের গাড়ি আটকে হামলা চালায়।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হোসেন বলেন, “পরিবেশ অধিদপ্তর কিছু গোডাউন থেকে তালা কেটে মালামাল জব্দ করেছিল। এর প্রতিক্রিয়ায় কিছু লোক তাদের ওপর চড়াও হয়।”
হামলাকারীরা পরিবেশ অধিদপ্তরের ট্রাক ভাঙচুর করে এবং জব্দ করা মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আহত শওকত আলীর সহকর্মীরা জানান, পলিথিন কারখানা সিলগালা করার পর গাড়িতে তোলা মালামাল সরিয়ে নেওয়ার সময় তাদের ওপর হামলা হয়।
ওসি রেজাউল আরও বলেন, “এলাকার লোকজনের হামলার ঘটনায় তদন্ত চলছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
চকবাজার থানার পুলিশ জানিয়েছে, এ হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ওসি রেজাউল জানান, “অবৈধ পলিথিন উৎপাদনের বিরুদ্ধে এই অভিযান নিয়মিত চলবে এবং হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে।”
পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিষিদ্ধ পলিথিনের উৎপাদন বন্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। তবে এ ধরনের হামলা পরিবেশ সংরক্ষণে তাদের কাজকে বাধাগ্রস্ত করছে।
চকবাজারের এই হামলার ঘটনা পরিবেশ রক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমের সুরক্ষায় নতুন প্রশ্ন তুলেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যকর ভূমিকা এবং অভিযানে অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি হয়ে পড়েছে।