রেলওয়ের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতির কারণে সারা দেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল সোমবার মধ্যরাত থেকে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন রুটে ট্রেন বন্ধ হয়ে যায়, যা যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়িয়েছে।
আজ সকালে কমলাপুর স্টেশনে বহু যাত্রীকে ট্রেনের অপেক্ষায় থাকতে দেখা যায়। অনেকেই ট্রেন চলাচল বন্ধের বিষয়ে আগে থেকে জানতেন না। একই চিত্র রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ বিভিন্ন স্টেশনে দেখা গেছে। কেউ কেউ বিকল্প উপায়ে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন।
রানিং স্টাফরা মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন ও আনুতোষিক সুবিধা চেয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন। গার্ড, ট্রেনচালক, সহকারী চালক ও টিকিট পরিদর্শকেরা এই কর্মবিরতিতে অংশ নিয়েছেন। এই স্টাফরা সাধারণত দৈনিক আট ঘণ্টার বেশি দায়িত্ব পালন করেন এবং অতিরিক্ত কাজের জন্য বাড়তি অর্থ পেতেন। তবে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয় এই সুবিধা সীমিত করে।
গত সপ্তাহে চট্টগ্রামে এক সংবাদ সম্মেলনে রানিং স্টাফরা ২৭ জানুয়ারির মধ্যে দাবি মেনে নেওয়ার জন্য সময়সীমা বেঁধে দেন। সময়সীমা শেষ হয়ে গেলে আজ ২৮ জানুয়ারি থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধের কর্মসূচি কার্যকর করেন তারা।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয় আন্দোলনরত স্টাফদের সঙ্গে আলোচনা করছে। তিনি সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ কমানোর জন্য দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে আহ্বান জানান।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
রেলওয়ের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতির কারণে সারা দেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল সোমবার মধ্যরাত থেকে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন রুটে ট্রেন বন্ধ হয়ে যায়, যা যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়িয়েছে।
আজ সকালে কমলাপুর স্টেশনে বহু যাত্রীকে ট্রেনের অপেক্ষায় থাকতে দেখা যায়। অনেকেই ট্রেন চলাচল বন্ধের বিষয়ে আগে থেকে জানতেন না। একই চিত্র রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ বিভিন্ন স্টেশনে দেখা গেছে। কেউ কেউ বিকল্প উপায়ে গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন।
রানিং স্টাফরা মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন ও আনুতোষিক সুবিধা চেয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন। গার্ড, ট্রেনচালক, সহকারী চালক ও টিকিট পরিদর্শকেরা এই কর্মবিরতিতে অংশ নিয়েছেন। এই স্টাফরা সাধারণত দৈনিক আট ঘণ্টার বেশি দায়িত্ব পালন করেন এবং অতিরিক্ত কাজের জন্য বাড়তি অর্থ পেতেন। তবে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয় এই সুবিধা সীমিত করে।
গত সপ্তাহে চট্টগ্রামে এক সংবাদ সম্মেলনে রানিং স্টাফরা ২৭ জানুয়ারির মধ্যে দাবি মেনে নেওয়ার জন্য সময়সীমা বেঁধে দেন। সময়সীমা শেষ হয়ে গেলে আজ ২৮ জানুয়ারি থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধের কর্মসূচি কার্যকর করেন তারা।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, মন্ত্রণালয় আন্দোলনরত স্টাফদের সঙ্গে আলোচনা করছে। তিনি সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ কমানোর জন্য দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে আহ্বান জানান।