ঢাকার সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর ও প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের জন্য ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি মানা না হলে আগামী বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ রেখে ‘শাটডাউন তিতুমীর’ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার রাতে ‘তিতুমীর ঐক্য’ প্ল্যাটফর্মের এক সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আন্দোলনকারীদের অন্যতম নেতা, গণিত বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম বলেন, “সাত কলেজের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্তি বাতিলের পর কলেজগুলো অভিভাবকহীন অবস্থায় পড়েছে। তবে তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আমরা অনড়।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমা দিয়েছি। এর মধ্যে সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর ও প্রশাসনিক কাঠামো গঠন করতে হবে, ভিসি-প্রোভিসি নিয়োগ দিতে হবে। অন্যথায়, ৩০ জানুয়ারি থেকে আমরা মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করব।”
এছাড়া আমিনুল জানান, “তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি না পাওয়া পর্যন্ত মঙ্গলবার থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ‘শাটডাউন তিতুমীর’ কর্মসূচি পালন করব।”
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলনকারীরা আগেও নানা কর্মসূচি পালন করেছেন। গত ৭ জানুয়ারি তারা কলেজের প্রধান ফটকে ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়’ লেখা ব্যানার টানান।
এর আগে, ১৮ নভেম্বর মহাখালীর আমতলী, কাঁচাবাজার ও রেলক্রসিং এলাকায় শত শত শিক্ষার্থী অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন। পরদিন ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ‘ক্লোজডাউন তিতুমীর’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
পরে, ৩ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে। তবে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, ওই কমিটি যথাযথভাবে কাজ করছে না।
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
ঢাকার সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর ও প্রশাসনিক কাঠামো গঠনের জন্য ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি মানা না হলে আগামী বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ রেখে ‘শাটডাউন তিতুমীর’ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার রাতে ‘তিতুমীর ঐক্য’ প্ল্যাটফর্মের এক সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আন্দোলনকারীদের অন্যতম নেতা, গণিত বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম বলেন, “সাত কলেজের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্তি বাতিলের পর কলেজগুলো অভিভাবকহীন অবস্থায় পড়েছে। তবে তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আমরা অনড়।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমা দিয়েছি। এর মধ্যে সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর ও প্রশাসনিক কাঠামো গঠন করতে হবে, ভিসি-প্রোভিসি নিয়োগ দিতে হবে। অন্যথায়, ৩০ জানুয়ারি থেকে আমরা মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করব।”
এছাড়া আমিনুল জানান, “তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি না পাওয়া পর্যন্ত মঙ্গলবার থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ‘শাটডাউন তিতুমীর’ কর্মসূচি পালন করব।”
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলনকারীরা আগেও নানা কর্মসূচি পালন করেছেন। গত ৭ জানুয়ারি তারা কলেজের প্রধান ফটকে ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয়’ লেখা ব্যানার টানান।
এর আগে, ১৮ নভেম্বর মহাখালীর আমতলী, কাঁচাবাজার ও রেলক্রসিং এলাকায় শত শত শিক্ষার্থী অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন। পরদিন ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ‘ক্লোজডাউন তিতুমীর’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
পরে, ৩ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে। তবে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, ওই কমিটি যথাযথভাবে কাজ করছে না।