আদালত ১৭ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন নির্ধারণ করেছে
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাবেক সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছে আদালত।
বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া গত ১৬ জানুয়ারি মামলার আসামির অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে এই আদেশ দেন। আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট আদালতের পেশকার শাহাদাত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২০১৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকার মতিঝিলের ক্লাবপাড়ায় র্যাবের অভিযানকালে অবৈধ ক্যাসিনো চলার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে, যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট। ওই সময় সম্রাট আত্মগোপন করে থাকেন। পরে ৭ অক্টোবর কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে সম্রাট ও তার সহযোগী এনামুল হক আরমানকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
সেদিন বিকালে সম্রাটকে সঙ্গে নিয়ে কাকরাইলের ভূইয়া ট্রেড সেন্টারে তার কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়। র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রায় পাঁচ ঘণ্টার অভিযান শেষে গুলিসহ একটি বিদেশি পিস্তল, ১১৬০টি ইয়াবা, ১৯ বোতল বিদেশি মদ, দুটি ক্যাঙ্গারুর চামড়া এবং নির্যাতন করার বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
ক্যাঙ্গারুর চামড়া পাওয়ার কারণে সম্রাটকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) আইনে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। পাশাপাশি রমনা থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্র আইনে দুটি মামলা করা হয়।
২০২০ সালের ৬ নভেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা র্যাব-১-এর উপপরিদর্শক (এসআই) শেখর চন্দ্র মল্লিক অস্ত্র মামলায় অভিযোগপত্র জমা দেন। ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর র্যাব-১ এর ডিএডি আব্দুল খালেক অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য আইনে পৃথক দুটি মামলা করেছিলেন। তদন্ত শেষে ২০২০ সালে অস্ত্র মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
এবার আদালত অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছে এবং সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
আদালত ১৭ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন নির্ধারণ করেছে
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাবেক সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছে আদালত।
বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া গত ১৬ জানুয়ারি মামলার আসামির অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে এই আদেশ দেন। আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট আদালতের পেশকার শাহাদাত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২০১৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকার মতিঝিলের ক্লাবপাড়ায় র্যাবের অভিযানকালে অবৈধ ক্যাসিনো চলার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে, যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট। ওই সময় সম্রাট আত্মগোপন করে থাকেন। পরে ৭ অক্টোবর কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে সম্রাট ও তার সহযোগী এনামুল হক আরমানকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
সেদিন বিকালে সম্রাটকে সঙ্গে নিয়ে কাকরাইলের ভূইয়া ট্রেড সেন্টারে তার কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়। র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রায় পাঁচ ঘণ্টার অভিযান শেষে গুলিসহ একটি বিদেশি পিস্তল, ১১৬০টি ইয়াবা, ১৯ বোতল বিদেশি মদ, দুটি ক্যাঙ্গারুর চামড়া এবং নির্যাতন করার বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
ক্যাঙ্গারুর চামড়া পাওয়ার কারণে সম্রাটকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) আইনে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। পাশাপাশি রমনা থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্র আইনে দুটি মামলা করা হয়।
২০২০ সালের ৬ নভেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা র্যাব-১-এর উপপরিদর্শক (এসআই) শেখর চন্দ্র মল্লিক অস্ত্র মামলায় অভিযোগপত্র জমা দেন। ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর র্যাব-১ এর ডিএডি আব্দুল খালেক অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য আইনে পৃথক দুটি মামলা করেছিলেন। তদন্ত শেষে ২০২০ সালে অস্ত্র মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
এবার আদালত অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছে এবং সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।