পারিবারিক বিরোধ থেকে ঘটতে পারে মর্মান্তিক ঘটনা
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে তিন বছরের এক শিশুকন্যার মৃত্যুর ঘটনায় তার মাকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুর নাম আয়না নূর ইসলাম। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে।
খিলগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) গুলজার রহমান জানান, শিশুটির মা-বাবার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল এবং তাঁরা আলাদা থাকতেন। শিশুটির মায়ের আরও একটি ছয় মাসের সন্তান রয়েছে, যাদের নিয়ে তিনি রাজধানীর দক্ষিণ বনশ্রী এলাকায় বসবাস করতেন।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জের ধরেই শিশুটির মা তাঁকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন। মারাত্মক আহত অবস্থায় শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এসআই গুলজার রহমান বলেন, "শিশুর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে মাকে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পাশাপাশি ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।"
শিশু হত্যার ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পারিবারিক কলহ থেকে এমন নির্মম পরিণতির বিষয়ে পুলিশ আরও তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
পারিবারিক বিরোধ থেকে ঘটতে পারে মর্মান্তিক ঘটনা
শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে তিন বছরের এক শিশুকন্যার মৃত্যুর ঘটনায় তার মাকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুর নাম আয়না নূর ইসলাম। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে।
খিলগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) গুলজার রহমান জানান, শিশুটির মা-বাবার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল এবং তাঁরা আলাদা থাকতেন। শিশুটির মায়ের আরও একটি ছয় মাসের সন্তান রয়েছে, যাদের নিয়ে তিনি রাজধানীর দক্ষিণ বনশ্রী এলাকায় বসবাস করতেন।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জের ধরেই শিশুটির মা তাঁকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন। মারাত্মক আহত অবস্থায় শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এসআই গুলজার রহমান বলেন, "শিশুর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে মাকে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পাশাপাশি ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।"
শিশু হত্যার ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পারিবারিক কলহ থেকে এমন নির্মম পরিণতির বিষয়ে পুলিশ আরও তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।