শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে সাত দিনের জন্য বিরতি
সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে চলমান আন্দোলন সাত দিনের জন্য স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে এ ঘোষণা দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘তিতুমীর ঐক্যের’ নেতা ও অনশনরত শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম। গণিত বিভাগের তৃতীয় বর্ষের এ শিক্ষার্থী বলেন, “আমরা অনশন প্রত্যাহার করছি।”
আন্দোলনকারী নায়েক নূর জানান, “মন্ত্রণালয় যেসব আশ্বাস দিয়েছে, তা বাস্তবায়নে কার্যকর অগ্রগতি না দেখলে আগামী সপ্তাহে আবার আন্দোলনে নামব।” এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. নুরুজ্জামান ও কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শিপ্রা রাণী মণ্ডল অনশনরত শিক্ষার্থীদের জুস খাইয়ে অনশন ভাঙান।
তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিষ্ঠানকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবি জানিয়ে আসছেন। এর আগে, ২৬ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান সাত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি থেকে মুক্ত করার ঘোষণা দেন। সরকার সাত কলেজ নিয়ে একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা ভাবলেও তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা চান, তাদের কলেজকে আলাদাভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করা হোক।
এই দাবিসহ মোট সাত দফা দাবি নিয়ে শিক্ষার্থীরা মঙ্গলবার থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছিলেন। পরদিন বিকেলে ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে আমরণ অনশন’ ব্যানার টাঙিয়ে কলেজের মূল ফটকের সামনে অনশন শুরু হয়।
বৃহস্পতিবার থেকে শিক্ষার্থীরা বিরতি দিয়ে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছিলেন, যা তারা ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’ নামে অভিহিত করেন।
‘তিতুমীর ঐক্য’র সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—
রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠন করে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা
শতভাগ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন ব্যবস্থা অথবা তাদের আবাসিক খরচ বহন করা
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে সাত দিনের জন্য বিরতি
সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে চলমান আন্দোলন সাত দিনের জন্য স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে এ ঘোষণা দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘তিতুমীর ঐক্যের’ নেতা ও অনশনরত শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম। গণিত বিভাগের তৃতীয় বর্ষের এ শিক্ষার্থী বলেন, “আমরা অনশন প্রত্যাহার করছি।”
আন্দোলনকারী নায়েক নূর জানান, “মন্ত্রণালয় যেসব আশ্বাস দিয়েছে, তা বাস্তবায়নে কার্যকর অগ্রগতি না দেখলে আগামী সপ্তাহে আবার আন্দোলনে নামব।” এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. নুরুজ্জামান ও কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শিপ্রা রাণী মণ্ডল অনশনরত শিক্ষার্থীদের জুস খাইয়ে অনশন ভাঙান।
তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিষ্ঠানকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবি জানিয়ে আসছেন। এর আগে, ২৬ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান সাত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি থেকে মুক্ত করার ঘোষণা দেন। সরকার সাত কলেজ নিয়ে একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা ভাবলেও তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা চান, তাদের কলেজকে আলাদাভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করা হোক।
এই দাবিসহ মোট সাত দফা দাবি নিয়ে শিক্ষার্থীরা মঙ্গলবার থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছিলেন। পরদিন বিকেলে ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে আমরণ অনশন’ ব্যানার টাঙিয়ে কলেজের মূল ফটকের সামনে অনশন শুরু হয়।
বৃহস্পতিবার থেকে শিক্ষার্থীরা বিরতি দিয়ে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছিলেন, যা তারা ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’ নামে অভিহিত করেন।
‘তিতুমীর ঐক্য’র সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—
রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠন করে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা
শতভাগ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন ব্যবস্থা অথবা তাদের আবাসিক খরচ বহন করা