জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের স্বীকৃতি, নিরাপত্তা এবং হটলাইন চালুর দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে সড়ক অবরোধ করেছেন আহতরা।
সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে তারা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
আন্দোলনকারীদের তিনটি দাবি হলো- আহতদের দুইটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে স্বীকৃতি দেওয়া, আহতদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং আহতদের জন্য একটি হটলাইন নম্বর চালু করা।
আন্দোলনকারীদের একজন সুমন বলেন, "আহতদের তিন-চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হচ্ছে, যেখানে মাত্র দুটি ক্যাটাগরির আহতরা ভাতা পাবেন। আমরা চাই, সকল আহতকে দুইটি ক্যাটাগরির মধ্যে এনে চিকিৎসা ও সহায়তা নিশ্চিত করা হোক।"
শাহবাগ থানার ওসি মোহাম্মদ খালেদ মনসুর জানান, "শাহবাগ মোড়ে অবস্থানের কারণে সড়কের এক পাশে যান চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে, তবে অপর পাশে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।"
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের ‘ইতিহাসের স্রষ্টা’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নিহতদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহতদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ নামে অভিহিত করা হবে।
সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী, প্রত্যেক শহীদ পরিবার এককালীন ৩০ লাখ টাকা এবং মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা পাবে। শহীদ পরিবারের কর্মক্ষম সদস্যরা সরকারি ও আধাসরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার পাবেন।
আহতদের ক্ষেত্রে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দুইটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে সহায়তা দেওয়া হবে। গুরুতর আহতরা (ক্যাটাগরি এ) এককালীন ৫ লাখ টাকা, মাসে ২০ হাজার টাকা ভাতা এবং সরকারি হাসপাতালে আজীবন চিকিৎসাসেবা পাবেন। এছাড়া, প্রয়োজনে তাদের চিকিৎসার জন্য বিদেশেও পাঠানো হবে।
ক্যাটাগরি বি-তে থাকা আহতরা এককালীন ৩ লাখ টাকা ও মাসিক ১৫ হাজার টাকা ভাতা পাবেন। তাদের কর্মসংস্থানের জন্য প্রশিক্ষণ ও সরকারি-আধাসরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
আহতদের জন্য বিশেষ পরিচয়পত্র দেওয়া হবে, যার মাধ্যমে তারা সরকারি সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। সরকার ইতোমধ্যে ৮৩৪ জন ‘শহীদের তালিকা’ গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে। আহতদের তালিকাও প্রস্তুত, যা খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের স্বীকৃতি, নিরাপত্তা এবং হটলাইন চালুর দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে সড়ক অবরোধ করেছেন আহতরা।
সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে তারা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
আন্দোলনকারীদের তিনটি দাবি হলো- আহতদের দুইটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে স্বীকৃতি দেওয়া, আহতদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং আহতদের জন্য একটি হটলাইন নম্বর চালু করা।
আন্দোলনকারীদের একজন সুমন বলেন, "আহতদের তিন-চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হচ্ছে, যেখানে মাত্র দুটি ক্যাটাগরির আহতরা ভাতা পাবেন। আমরা চাই, সকল আহতকে দুইটি ক্যাটাগরির মধ্যে এনে চিকিৎসা ও সহায়তা নিশ্চিত করা হোক।"
শাহবাগ থানার ওসি মোহাম্মদ খালেদ মনসুর জানান, "শাহবাগ মোড়ে অবস্থানের কারণে সড়কের এক পাশে যান চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে, তবে অপর পাশে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।"
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের ‘ইতিহাসের স্রষ্টা’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নিহতদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহতদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ নামে অভিহিত করা হবে।
সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী, প্রত্যেক শহীদ পরিবার এককালীন ৩০ লাখ টাকা এবং মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা পাবে। শহীদ পরিবারের কর্মক্ষম সদস্যরা সরকারি ও আধাসরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার পাবেন।
আহতদের ক্ষেত্রে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দুইটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে সহায়তা দেওয়া হবে। গুরুতর আহতরা (ক্যাটাগরি এ) এককালীন ৫ লাখ টাকা, মাসে ২০ হাজার টাকা ভাতা এবং সরকারি হাসপাতালে আজীবন চিকিৎসাসেবা পাবেন। এছাড়া, প্রয়োজনে তাদের চিকিৎসার জন্য বিদেশেও পাঠানো হবে।
ক্যাটাগরি বি-তে থাকা আহতরা এককালীন ৩ লাখ টাকা ও মাসিক ১৫ হাজার টাকা ভাতা পাবেন। তাদের কর্মসংস্থানের জন্য প্রশিক্ষণ ও সরকারি-আধাসরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
আহতদের জন্য বিশেষ পরিচয়পত্র দেওয়া হবে, যার মাধ্যমে তারা সরকারি সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। সরকার ইতোমধ্যে ৮৩৪ জন ‘শহীদের তালিকা’ গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে। আহতদের তালিকাও প্রস্তুত, যা খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।