চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সড়ক অবরোধকারী আউটসোর্সিং কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সদস্যদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। এতে ১৩-১৪ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি আন্দোলনকারীদের।
শনিবার বিকেল ৩টার দিকে আন্দোলনকারীরা প্রেস ক্লাবের সামনে সড়ক অবরোধ করেন। এতে পল্টন মোড় থেকে কদম ফোয়ারা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং আশপাশের এলাকায় যানজট ছড়িয়ে পড়ে।
বিকেল সাড়ে ৫টায় শাহবাগ থানার ওসি মো. খালিদ মনসুর আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন। এরপরই পুলিশ জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ করে।
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সহকারী প্রোগ্রামার মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, "রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামানের পানি ছিটিয়ে আমাদের সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। রাবার বুলেটে আমাদের প্রায় ১৩-১৪ জন আহত হয়েছেন। ১০-১২টি সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়া হয়েছে, এতে আমাদের সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।"
শাহবাগ থানার ওসি খালিদ মনসুর বলেন, "আউটসোর্সিং কর্মীরা রাস্তা অবরোধ করে যানজট সৃষ্টি করছিলেন। তাই পুলিশ জলকামান ও কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তাদের সরিয়ে দেয়।"
তিনি দাবি করেন, "পুলিশ জলকামান ব্যবহার করার সময় আন্দোলনকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেছে।"
গণআন্দোলনের পর থেকে আউটসোর্সিং কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সদস্যরা চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বিভিন্ন সময় আন্দোলন করে আসছেন। এর আগেও প্রেস ক্লাব ও শাহবাগ এলাকায় তারা অবরোধ করেছেন।
শনিবারের অবরোধ চলাকালে আন্দোলনকারীদের সড়কে শুয়ে-বসে প্রতিবাদ করতে দেখা যায়। আড়াই ঘণ্টা পর পুলিশ জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে তাদের সরিয়ে দেয়।
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সড়ক অবরোধকারী আউটসোর্সিং কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সদস্যদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। এতে ১৩-১৪ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি আন্দোলনকারীদের।
শনিবার বিকেল ৩টার দিকে আন্দোলনকারীরা প্রেস ক্লাবের সামনে সড়ক অবরোধ করেন। এতে পল্টন মোড় থেকে কদম ফোয়ারা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং আশপাশের এলাকায় যানজট ছড়িয়ে পড়ে।
বিকেল সাড়ে ৫টায় শাহবাগ থানার ওসি মো. খালিদ মনসুর আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন। এরপরই পুলিশ জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ করে।
নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সহকারী প্রোগ্রামার মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, "রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামানের পানি ছিটিয়ে আমাদের সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। রাবার বুলেটে আমাদের প্রায় ১৩-১৪ জন আহত হয়েছেন। ১০-১২টি সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়া হয়েছে, এতে আমাদের সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।"
শাহবাগ থানার ওসি খালিদ মনসুর বলেন, "আউটসোর্সিং কর্মীরা রাস্তা অবরোধ করে যানজট সৃষ্টি করছিলেন। তাই পুলিশ জলকামান ও কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তাদের সরিয়ে দেয়।"
তিনি দাবি করেন, "পুলিশ জলকামান ব্যবহার করার সময় আন্দোলনকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেছে।"
গণআন্দোলনের পর থেকে আউটসোর্সিং কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সদস্যরা চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বিভিন্ন সময় আন্দোলন করে আসছেন। এর আগেও প্রেস ক্লাব ও শাহবাগ এলাকায় তারা অবরোধ করেছেন।
শনিবারের অবরোধ চলাকালে আন্দোলনকারীদের সড়কে শুয়ে-বসে প্রতিবাদ করতে দেখা যায়। আড়াই ঘণ্টা পর পুলিশ জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে তাদের সরিয়ে দেয়।