ঢাকার আশুলিয়ায় রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণের ফলে একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন।
রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান জানিয়েছেন, তিনজনের অবস্থা গুরুতর।
দগ্ধরা হলেন—জাহাঙ্গীর (৩২), তার স্ত্রী বিউটি (২৮) এবং তাদের সন্তান তোয়া (৫)। জাহাঙ্গীরের শরীরের ৯১ শতাংশ, তোয়ার ৮০ শতাংশ এবং বিউটির ৩৩ শতাংশ পুড়ে গেছে। সবার শ্বাসনালীও দগ্ধ হয়েছে, যা তাদের অবস্থা আরও সংকটাপন্ন করে তুলেছে।
স্বজনদের বরাত দিয়ে ডা. শাওন বলেন, আশুলিয়ার কাঠগড়া এলাকার একটি বাড়িতে ওই পরিবার থাকত। ভোর সাড়ে ৬টার দিকে রান্না করতে গিয়ে চুলা জ্বালানোর সময় ঘরে জমে থাকা গ্যাসে বিস্ফোরণ হয়। তাতে ঘরের তিনজন দগ্ধ হয়।
প্রতিবেশী আসমা আক্তার বলেন, ‘ওদের দরজা বন্ধ ছিল। রান্না করতে গেলে গ্যাস (সিলিন্ডার) ব্লাস্ট (বিস্ফোরণ) হয়ে আগুন ধইরা গেছে। ভাই (জাহাঙ্গীর) সিলিন্ডার হাতে নিয়ে ঘরের বাইরে আসে। ভাবি ভাবি বইলা চিল্লাইছে। ঘর থিকা বাইর হইয়া দেখি, তার সারা শরীরে আগুন। পরে সবাই মিলা আগুন নিভাইছে।’
প্রতিবেশী হাবিবুর রহমান বলেন, “সকালে রান্না করার সময় হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। তবে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়নি। ঘরের জানালা বাঁকা হয়ে গেছে এবং ঘরের সবকিছু পুড়ে গেছে।”
দগ্ধদের দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলেও তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
রোববার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ঢাকার আশুলিয়ায় রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণের ফলে একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন।
রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান জানিয়েছেন, তিনজনের অবস্থা গুরুতর।
দগ্ধরা হলেন—জাহাঙ্গীর (৩২), তার স্ত্রী বিউটি (২৮) এবং তাদের সন্তান তোয়া (৫)। জাহাঙ্গীরের শরীরের ৯১ শতাংশ, তোয়ার ৮০ শতাংশ এবং বিউটির ৩৩ শতাংশ পুড়ে গেছে। সবার শ্বাসনালীও দগ্ধ হয়েছে, যা তাদের অবস্থা আরও সংকটাপন্ন করে তুলেছে।
স্বজনদের বরাত দিয়ে ডা. শাওন বলেন, আশুলিয়ার কাঠগড়া এলাকার একটি বাড়িতে ওই পরিবার থাকত। ভোর সাড়ে ৬টার দিকে রান্না করতে গিয়ে চুলা জ্বালানোর সময় ঘরে জমে থাকা গ্যাসে বিস্ফোরণ হয়। তাতে ঘরের তিনজন দগ্ধ হয়।
প্রতিবেশী আসমা আক্তার বলেন, ‘ওদের দরজা বন্ধ ছিল। রান্না করতে গেলে গ্যাস (সিলিন্ডার) ব্লাস্ট (বিস্ফোরণ) হয়ে আগুন ধইরা গেছে। ভাই (জাহাঙ্গীর) সিলিন্ডার হাতে নিয়ে ঘরের বাইরে আসে। ভাবি ভাবি বইলা চিল্লাইছে। ঘর থিকা বাইর হইয়া দেখি, তার সারা শরীরে আগুন। পরে সবাই মিলা আগুন নিভাইছে।’
প্রতিবেশী হাবিবুর রহমান বলেন, “সকালে রান্না করার সময় হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। তবে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়নি। ঘরের জানালা বাঁকা হয়ে গেছে এবং ঘরের সবকিছু পুড়ে গেছে।”
দগ্ধদের দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলেও তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।