রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকায় দুই বিদেশিসহ তিন ব্যক্তি মারধরের শিকার হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় দুই বিদেশিকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে এখনো তাদের নাম বা জাতীয়তা নিশ্চিত করা যায়নি।
ভাটারা থানার এএসআই ছোটন চন্দ্র দাস জানান, মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে বসুন্ধরার আবু সাঈদ সড়কে এই ঘটনা ঘটে।
তিনি বলেন, ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখে, হাজার হাজার লোকজন দুই বিদেশিকে মারধর করছে এবং তাদের গাড়ি ভাঙচুর করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, টাকা-পয়সা বিনিময়ের বিষয়ে প্রতারণার অভিযোগ তুলে কিছু লোকজন বিদেশিদের আটকায় এবং পরে জনতা তাদের উপর চড়াও হয়।
পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় আক্রান্ত ব্যক্তিরা গাড়ি চালিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় রিকশাসহ অন্যান্য যানবাহনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। কিছু দূর যাওয়ার পরই জনতা আবার তাদের আটক করে এবং চালক পালিয়ে যায়।
এএসআই ছোটন চন্দ্র দাস জানান, গাড়িটি একটি রেন্ট-এ-কারের, এবং চালক সম্ভবত বাংলাদেশি। পুলিশ তাকে খুঁজছে।
মারধরের ঘটনা টাকা-পয়সা সংক্রান্ত প্রতারণা নিয়ে হলেও এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগকারী পাওয়া যায়নি। ভাটারা থানার ওসি মাযহারুল ইসলাম বলেন, আহতদের সুস্থ হওয়ার পর তাদের বক্তব্যের ভিত্তিতে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকায় দুই বিদেশিসহ তিন ব্যক্তি মারধরের শিকার হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় দুই বিদেশিকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে এখনো তাদের নাম বা জাতীয়তা নিশ্চিত করা যায়নি।
ভাটারা থানার এএসআই ছোটন চন্দ্র দাস জানান, মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে বসুন্ধরার আবু সাঈদ সড়কে এই ঘটনা ঘটে।
তিনি বলেন, ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখে, হাজার হাজার লোকজন দুই বিদেশিকে মারধর করছে এবং তাদের গাড়ি ভাঙচুর করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, টাকা-পয়সা বিনিময়ের বিষয়ে প্রতারণার অভিযোগ তুলে কিছু লোকজন বিদেশিদের আটকায় এবং পরে জনতা তাদের উপর চড়াও হয়।
পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় আক্রান্ত ব্যক্তিরা গাড়ি চালিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় রিকশাসহ অন্যান্য যানবাহনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। কিছু দূর যাওয়ার পরই জনতা আবার তাদের আটক করে এবং চালক পালিয়ে যায়।
এএসআই ছোটন চন্দ্র দাস জানান, গাড়িটি একটি রেন্ট-এ-কারের, এবং চালক সম্ভবত বাংলাদেশি। পুলিশ তাকে খুঁজছে।
মারধরের ঘটনা টাকা-পয়সা সংক্রান্ত প্রতারণা নিয়ে হলেও এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগকারী পাওয়া যায়নি। ভাটারা থানার ওসি মাযহারুল ইসলাম বলেন, আহতদের সুস্থ হওয়ার পর তাদের বক্তব্যের ভিত্তিতে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।