বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন সংস্থাটির কর্মচারীরা।
বুধবার দুপুরে কমিশনের কার্যালয়ের বাইরে কর্মচারীরা তার বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সেনাসদস্যদের পাহারায় চেয়ারম্যান ও কমিশনের সদস্যরা কার্যালয় ত্যাগ করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিএসইসির মূল ফটক বন্ধ ছিল। এ সময় কেউ ভেতরে প্রবেশ করতে পারেননি। বিকেল সাড়ে ৩টার কিছু আগে সেনাবাহিনীর একটি দল ভবনের ভেতরে অবস্থান নেয়।
বিএসইসির নিরাপত্তাকর্মীরা জানান, কিছু কর্মকর্তা প্রতিটি ফ্লোরের কাচের ফটক বন্ধ করে দেন, ফলে এক ফ্লোরের কর্মচারীরা অন্য ফ্লোরে যেতে পারেননি।
বিএসইসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবির পেছনে মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর ঘটনা। মঙ্গলবার বিএসইসি চেয়ারম্যান দাপ্তরিক আদেশ দিয়ে তাকে অবসরে পাঠান। এর পরদিনই কর্মচারীরা বিক্ষোভ শুরু করেন।
নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান আগের সরকারের সময় বিএসইসির মুখপাত্র ছিলেন। ক্ষমতার পরিবর্তনের পর গত আগস্টে তাকে অন্য বিভাগে বদলি করা হয় এবং নভেম্বরে করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগে পাঠানো হয়।
বিএসইসির মুখপাত্রসহ দায়িত্বশীল কয়েকজন কর্মচারীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
অভ্যন্তরীণ অস্থিরতার কারণে বিএসইসির কার্যক্রম কিছু সময়ের জন্য ব্যাহত হয়। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন সংস্থাটির কর্মচারীরা।
বুধবার দুপুরে কমিশনের কার্যালয়ের বাইরে কর্মচারীরা তার বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সেনাসদস্যদের পাহারায় চেয়ারম্যান ও কমিশনের সদস্যরা কার্যালয় ত্যাগ করেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিএসইসির মূল ফটক বন্ধ ছিল। এ সময় কেউ ভেতরে প্রবেশ করতে পারেননি। বিকেল সাড়ে ৩টার কিছু আগে সেনাবাহিনীর একটি দল ভবনের ভেতরে অবস্থান নেয়।
বিএসইসির নিরাপত্তাকর্মীরা জানান, কিছু কর্মকর্তা প্রতিটি ফ্লোরের কাচের ফটক বন্ধ করে দেন, ফলে এক ফ্লোরের কর্মচারীরা অন্য ফ্লোরে যেতে পারেননি।
বিএসইসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবির পেছনে মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর ঘটনা। মঙ্গলবার বিএসইসি চেয়ারম্যান দাপ্তরিক আদেশ দিয়ে তাকে অবসরে পাঠান। এর পরদিনই কর্মচারীরা বিক্ষোভ শুরু করেন।
নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান আগের সরকারের সময় বিএসইসির মুখপাত্র ছিলেন। ক্ষমতার পরিবর্তনের পর গত আগস্টে তাকে অন্য বিভাগে বদলি করা হয় এবং নভেম্বরে করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগে পাঠানো হয়।
বিএসইসির মুখপাত্রসহ দায়িত্বশীল কয়েকজন কর্মচারীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
অভ্যন্তরীণ অস্থিরতার কারণে বিএসইসির কার্যক্রম কিছু সময়ের জন্য ব্যাহত হয়। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।