স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সাবেক মহাপরিচালক মজিবুর রহমান ও তার স্ত্রী তাসরিন মুজিবের ৩৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ এবং ঢাকায় দুটি ফ্ল্যাট, একটি প্লটসহ প্রায় ৭০ শতক জমি ক্রোকের আদেশ দিয়েছে আদালত।
রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেয়।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বলেন, “৩৪টি ব্যাংক হিসাবের মধ্যে মজিবুর রহমানের ২৪টি এবং বাকি ১০টি তার স্ত্রীর। দুদক এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ এবং তাদের ফ্ল্যাট, প্লট ও জমি ক্রোকের আবেদন জানায়।”
দুদক কর্মকর্তারা জানান, এসব ব্যাংক হিসাবে মোট এক কোটি ৪৪ লাখ ৯৯ হাজার ২০০ টাকা রয়েছে।
ক্রোক হওয়া সম্পদের মধ্যে রয়েছে মাটিকাটায় মজিবুর রহমানের ৪ হাজার ৫০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, রূপগঞ্জে একটি প্লট এবং মিরপুর, সাভার ও ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় জমি। স্ত্রীর নামে রয়েছে সাহারা এলাকায় একটি ফ্ল্যাট এবং বাউনিয়ায় জমি।
দুদকের পক্ষে আবেদন করেন উপপরিচালক সিরাজুল হক এবং শুনানি করেন প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম।
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক নিরাপত্তাপ্রধান ও বরখাস্ত হওয়া শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের একজন মজিবুর রহমান। গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের এক মাস পর তাকে বরখাস্ত করা হয়।
বরখাস্ত হওয়ার আগে তিনি ছিলেন আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের (আর্টডক) জিওসি। এর আগে ছিলেন কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল (কিউএমজি) এবং এসএসএফের মহাপরিচালক।
হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর ‘অপারেশন থান্ডারবোল্ট’ পরিচালনায় আলোচনায় আসা মজিবুর রহমান বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
গত ৫ আগস্টের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন।
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সাবেক মহাপরিচালক মজিবুর রহমান ও তার স্ত্রী তাসরিন মুজিবের ৩৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ এবং ঢাকায় দুটি ফ্ল্যাট, একটি প্লটসহ প্রায় ৭০ শতক জমি ক্রোকের আদেশ দিয়েছে আদালত।
রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেয়।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বলেন, “৩৪টি ব্যাংক হিসাবের মধ্যে মজিবুর রহমানের ২৪টি এবং বাকি ১০টি তার স্ত্রীর। দুদক এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ এবং তাদের ফ্ল্যাট, প্লট ও জমি ক্রোকের আবেদন জানায়।”
দুদক কর্মকর্তারা জানান, এসব ব্যাংক হিসাবে মোট এক কোটি ৪৪ লাখ ৯৯ হাজার ২০০ টাকা রয়েছে।
ক্রোক হওয়া সম্পদের মধ্যে রয়েছে মাটিকাটায় মজিবুর রহমানের ৪ হাজার ৫০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, রূপগঞ্জে একটি প্লট এবং মিরপুর, সাভার ও ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় জমি। স্ত্রীর নামে রয়েছে সাহারা এলাকায় একটি ফ্ল্যাট এবং বাউনিয়ায় জমি।
দুদকের পক্ষে আবেদন করেন উপপরিচালক সিরাজুল হক এবং শুনানি করেন প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম।
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক নিরাপত্তাপ্রধান ও বরখাস্ত হওয়া শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের একজন মজিবুর রহমান। গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের এক মাস পর তাকে বরখাস্ত করা হয়।
বরখাস্ত হওয়ার আগে তিনি ছিলেন আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের (আর্টডক) জিওসি। এর আগে ছিলেন কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল (কিউএমজি) এবং এসএসএফের মহাপরিচালক।
হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর ‘অপারেশন থান্ডারবোল্ট’ পরিচালনায় আলোচনায় আসা মজিবুর রহমান বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
গত ৫ আগস্টের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন।