চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বহালের দাবিতে সচিবালয়মুখী মিছিলে পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস, জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তা ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রোববার দুপুরে মিছিলটি সচিবালয়ের দিকে যেতে চাইলে শিক্ষা ভবন মোড়ে বাধা দেওয়া হয়।
শাহবাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আসাদুজ্জামান বলেন, "চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের দিকে যেতে চাইলে তাদের বাধা দেওয়া হয়। তারা বাধা পেরিয়ে এগোতে চাইলে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়। পরে তারা সেখান থেকে চলে যায়।" তবে কাউকে আটক করা হয়নি বলে জানান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, দুপুর ১টার দিকে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের দিকে যেতে চাইলে শিক্ষা ভবনের সামনে পুলিশ ব্যারিকেড দেয়। এতে আন্দোলনকারীরা সড়কে বসে পড়েন এবং যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় এক ঘণ্টা পর মিছিল এগোতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে উত্তেজনা তৈরি হয়। পুলিশ লাঠিচার্জ, জলকামান, কাঁদুনে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। এতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হন। পরে তারা দোয়েল চত্বরের দিকে সরে গেলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার মো. মাসুদ আলম বলেন, "আন্দোলনকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ঢিল ছুড়েছে। এতে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।"
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহত সাতজন চিকিৎসা নেন। তাদের মধ্যে কামরুজ্জামান বলেন, "আমরা শান্তিপূর্ণ মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলাম। পুলিশ লাঠিচার্জ, টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করেছে।"
এর আগে, চাকরিচ্যুতরা পিলখানা বিজিবি সদর দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখান।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বহালের দাবিতে সচিবালয়মুখী মিছিলে পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস, জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তা ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রোববার দুপুরে মিছিলটি সচিবালয়ের দিকে যেতে চাইলে শিক্ষা ভবন মোড়ে বাধা দেওয়া হয়।
শাহবাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আসাদুজ্জামান বলেন, "চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের দিকে যেতে চাইলে তাদের বাধা দেওয়া হয়। তারা বাধা পেরিয়ে এগোতে চাইলে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়। পরে তারা সেখান থেকে চলে যায়।" তবে কাউকে আটক করা হয়নি বলে জানান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, দুপুর ১টার দিকে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের দিকে যেতে চাইলে শিক্ষা ভবনের সামনে পুলিশ ব্যারিকেড দেয়। এতে আন্দোলনকারীরা সড়কে বসে পড়েন এবং যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় এক ঘণ্টা পর মিছিল এগোতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে উত্তেজনা তৈরি হয়। পুলিশ লাঠিচার্জ, জলকামান, কাঁদুনে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। এতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হন। পরে তারা দোয়েল চত্বরের দিকে সরে গেলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার মো. মাসুদ আলম বলেন, "আন্দোলনকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ঢিল ছুড়েছে। এতে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।"
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহত সাতজন চিকিৎসা নেন। তাদের মধ্যে কামরুজ্জামান বলেন, "আমরা শান্তিপূর্ণ মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলাম। পুলিশ লাঠিচার্জ, টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করেছে।"
এর আগে, চাকরিচ্যুতরা পিলখানা বিজিবি সদর দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখান।