ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস হামলার প্রতিবাদে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের কাছাকাছি কয়েকটি স্থানে একাধিক বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে এসব মিছিল শুরু হয়। বেলা পৌনে ২টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত বিক্ষোভ চলছিল।
বেলা পৌনে ২টায় মার্কিন দূতাবাসের উল্টো দিকের পদচারী–সেতুর সামনে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সটির একদল শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করছিলেন। তাঁরা গাজায় ইসরায়েলের নারকীয় হামলার বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানাচ্ছিলেন। এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘ফ্রি ফ্রি ফিলিস্তিন’, ’ ট্রাম্পের দুই গালে জুতা মারো তালে তালে’, ‘আমরা কারা, তোমরা কারা ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’ বলে স্লোগান দেন।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গুলশানে মার্কিন দূতাবাস এলাকায় মিছিল বের করেন একদল তরুণ। মার্কিন দূতাবাসের সামনে সড়কে অবস্থান নেন তাঁরা। এ সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে মিছিলটির সামনে ছিলেন পুলিশ সদস্যরা।
আজ সকাল থেকে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনী কলেজ, ঢাকার শিক্ষার্থীরা মার্কিন দূতাবাসের সামনের সড়কে অবস্থান নেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে ছিলেন পুলিশ সদস্যরা।
আজ সকাল থেকে মার্কিন দূতাবাসের সামনে অবস্থান নেন সেনা সদস্যরা। তাঁরা একধরনের মানবপ্রাচীর তৈরি করেন। ওই এলাকা দিয়ে যাওয়া মানুষজনকে তল্লাশি করা হচ্ছিল।
গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুর রহমান বেলা সোয়া একটার দিকে বলেন, সকাল ১০টার দিক থেকে ভাটারা থানা এলাকায় বিক্ষোভ শুরু হয়। তখনো বিক্ষোভ চলছিল। ছোট ছোট দলে বিক্ষোভকারীরা এসে বিক্ষোভ করছেন। তাঁরা আবার চলেও যাচ্ছেন।
মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভকে ঘিরে দূতাবাস এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিতে এলাকাটিতে কঠোর অবস্থানে রয়েছেন সেনাবাহিনী, বিজিবি, এপিবিএন, এসবি, সিআইডি, পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে গুলশান এলাকায় থাকা অন্য দূতাবাসগুলোতেও।
নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশের গুলশান জোনের এসি আলী আহমেদ মাসুদ। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন অনেকে। সে জন্য এখানে দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এখানে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, সিআইডি, এসবি, গোয়েন্দা সংস্থা এবং ডিপ্লোমেটিক জোনের নিরাপত্তাকর্মীরা তাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস হামলার প্রতিবাদে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের কাছাকাছি কয়েকটি স্থানে একাধিক বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে।
আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে এসব মিছিল শুরু হয়। বেলা পৌনে ২টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত বিক্ষোভ চলছিল।
বেলা পৌনে ২টায় মার্কিন দূতাবাসের উল্টো দিকের পদচারী–সেতুর সামনে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সটির একদল শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করছিলেন। তাঁরা গাজায় ইসরায়েলের নারকীয় হামলার বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানাচ্ছিলেন। এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘ফ্রি ফ্রি ফিলিস্তিন’, ’ ট্রাম্পের দুই গালে জুতা মারো তালে তালে’, ‘আমরা কারা, তোমরা কারা ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’ বলে স্লোগান দেন।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গুলশানে মার্কিন দূতাবাস এলাকায় মিছিল বের করেন একদল তরুণ। মার্কিন দূতাবাসের সামনে সড়কে অবস্থান নেন তাঁরা। এ সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে মিছিলটির সামনে ছিলেন পুলিশ সদস্যরা।
আজ সকাল থেকে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনী কলেজ, ঢাকার শিক্ষার্থীরা মার্কিন দূতাবাসের সামনের সড়কে অবস্থান নেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে ছিলেন পুলিশ সদস্যরা।
আজ সকাল থেকে মার্কিন দূতাবাসের সামনে অবস্থান নেন সেনা সদস্যরা। তাঁরা একধরনের মানবপ্রাচীর তৈরি করেন। ওই এলাকা দিয়ে যাওয়া মানুষজনকে তল্লাশি করা হচ্ছিল।
গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুর রহমান বেলা সোয়া একটার দিকে বলেন, সকাল ১০টার দিক থেকে ভাটারা থানা এলাকায় বিক্ষোভ শুরু হয়। তখনো বিক্ষোভ চলছিল। ছোট ছোট দলে বিক্ষোভকারীরা এসে বিক্ষোভ করছেন। তাঁরা আবার চলেও যাচ্ছেন।
মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভকে ঘিরে দূতাবাস এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিতে এলাকাটিতে কঠোর অবস্থানে রয়েছেন সেনাবাহিনী, বিজিবি, এপিবিএন, এসবি, সিআইডি, পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে গুলশান এলাকায় থাকা অন্য দূতাবাসগুলোতেও।
নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশের গুলশান জোনের এসি আলী আহমেদ মাসুদ। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন অনেকে। সে জন্য এখানে দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এখানে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, সিআইডি, এসবি, গোয়েন্দা সংস্থা এবং ডিপ্লোমেটিক জোনের নিরাপত্তাকর্মীরা তাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন।