গাজীপুর মহানগরীর বোর্ডবাজার এলাকায় ইসরাইলের বর্বরতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিলের সময় পূর্ব পূর্বপরিকল্পিত ভাবে তৃপ্তি হোটেল, রাধুনী হোটেল এবং বাটা কোম্পানী ডিলার সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নাশকতা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ ব্যাপারে গাছা থানায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান সহকারী উপ পুলিশ কমিশনার হাফিজুল ইসলাম।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, সিয়াম খান (অনিক), শিমুল আহাম্মেদ শাওন, শাহীন ও জয়নাল আবেদীন।
পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে বোর্ডবাজার এলাকায় ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে ইসরায়েলী আগ্রাসন বিরোধী মিছিল বের হয়। ওই মিছিলের সুযোগ নিয়ে একদল দুর্বৃত্ত তৃপ্তি হোটেল, রাধুনী হোটেল এবং বাটা কোম্পানী ডিলারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নাশকতা, ভাঙচুর, লুটপাট চালায়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে সেনাবাহিনীর সহায়তায় তাদের ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
পরবর্তীতে এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে গাছা থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরে থানা পুলিশ এবং সেনাবাহিনী সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ওই ঘটনায় জড়িত সিয়াম , শিমুল আহমেদ, শাহীন ও জয়নালকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ব্যাপারে গাছা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া এই ঘটনায় সরাসরি জড়িত উস্কানিদাতা, পরিকল্পনাকারী ও মদদদাতাদের সনাক্ত ও তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলামান আছে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫
গাজীপুর মহানগরীর বোর্ডবাজার এলাকায় ইসরাইলের বর্বরতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিলের সময় পূর্ব পূর্বপরিকল্পিত ভাবে তৃপ্তি হোটেল, রাধুনী হোটেল এবং বাটা কোম্পানী ডিলার সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নাশকতা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ ব্যাপারে গাছা থানায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান সহকারী উপ পুলিশ কমিশনার হাফিজুল ইসলাম।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, সিয়াম খান (অনিক), শিমুল আহাম্মেদ শাওন, শাহীন ও জয়নাল আবেদীন।
পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে বোর্ডবাজার এলাকায় ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে ইসরায়েলী আগ্রাসন বিরোধী মিছিল বের হয়। ওই মিছিলের সুযোগ নিয়ে একদল দুর্বৃত্ত তৃপ্তি হোটেল, রাধুনী হোটেল এবং বাটা কোম্পানী ডিলারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নাশকতা, ভাঙচুর, লুটপাট চালায়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে সেনাবাহিনীর সহায়তায় তাদের ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
পরবর্তীতে এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে গাছা থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরে থানা পুলিশ এবং সেনাবাহিনী সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ওই ঘটনায় জড়িত সিয়াম , শিমুল আহমেদ, শাহীন ও জয়নালকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ব্যাপারে গাছা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া এই ঘটনায় সরাসরি জড়িত উস্কানিদাতা, পরিকল্পনাকারী ও মদদদাতাদের সনাক্ত ও তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলামান আছে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।