বন্যা পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণে গণমাধ্যমের করণীয় ও ভূমিকা নিয়ে একটি দিনব্যাপী কর্মশালা গতকাল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট বাস্তবায়নাধীন SIBE-NIMC প্রকল্পের আওতায় এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব মো: কাউসার আহাম্মদ। তিনি বলেন, “বন্যার মত প্রাকৃতিক দুর্যোগে সঠিক তথ্য, সময়োপযোগী পূর্বাভাস এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গণমাধ্যমের ভূমিকাই পারে ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে।”
মূল বক্তা হিসেবে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুর রব। আলোচনায় অংশ নেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার; ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশের কনভেনার শরীফ জামিল এবং ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সহসভাপতি গাজি আনোয়ার।
কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিবৃন্দ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের প্রতিনিধি, জেলা প্রশাসন ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তারা। কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, নেত্রকোণা, সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ফেনীসহ দেশের বিভিন্ন বন্যাপ্রবণ জেলা থেকে সাংবাদিকরা কর্মশালায় অংশ নেন।
বক্তারা বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক প্রস্তুতির বর্তমান অবস্থা, কারিগরি পদক্ষেপ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার আলোকে সাংবাদিকদের উচিত গঠনমূলক ও গবেষণাধর্মী রিপোর্ট তৈরি করা। শুধু ঘটনা নির্ভর ছবি কিংবা নেতিবাচক সংবাদ নয়, বরং বিগত বছরের অভিজ্ঞতা, পূর্বাভাস, তথ্যচিত্র, বিগ ডাটা ও অংশীজন বিশ্লেষণ তুলে ধরে বছরব্যাপী সচেতনতামূলক প্রতিবেদন তৈরিতে জোর দেওয়া উচিত।
বক্তারা আরও বলেন, বন্যা অভিযোজন ও ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রস্তুতি গ্রহণে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। বন্যা মৌসুম শুরুর আগেই জনসচেতনতা বাড়াতে সাংবাদিকদের সক্রিয়তা অত্যন্ত জরুরি।
অনুষ্ঠানে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মো. মারুফ নাওয়াজ এবং প্রকল্পের উপপরিচালক মোহাম্মদ আবু সাদেক আলোচনায় অংশ নেন। কর্মশালার ব্যবস্থাপনায় ছিলেন উপপরিচালক সুমনা পারভীন।
সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে প্রাণবন্ত আলোচনায় উঠে আসে বন্যা পূর্ব প্রস্তুতিমূলক রিপোর্টিং-এ বিদ্যমান সমস্যা ও সম্ভাব্য সমাধান। অংশগ্রহণকারীরা বলেন, এমন কর্মশালা নিয়মিত আয়োজন করলে মাঠপর্যায়ে কাজ করা সাংবাদিকদের জন্য তা হবে অত্যন্ত সহায়ক।
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
বন্যা পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণে গণমাধ্যমের করণীয় ও ভূমিকা নিয়ে একটি দিনব্যাপী কর্মশালা গতকাল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট বাস্তবায়নাধীন SIBE-NIMC প্রকল্পের আওতায় এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব মো: কাউসার আহাম্মদ। তিনি বলেন, “বন্যার মত প্রাকৃতিক দুর্যোগে সঠিক তথ্য, সময়োপযোগী পূর্বাভাস এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গণমাধ্যমের ভূমিকাই পারে ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনতে।”
মূল বক্তা হিসেবে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুর রব। আলোচনায় অংশ নেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার; ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশের কনভেনার শরীফ জামিল এবং ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সহসভাপতি গাজি আনোয়ার।
কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিবৃন্দ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের প্রতিনিধি, জেলা প্রশাসন ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তারা। কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, নেত্রকোণা, সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ফেনীসহ দেশের বিভিন্ন বন্যাপ্রবণ জেলা থেকে সাংবাদিকরা কর্মশালায় অংশ নেন।
বক্তারা বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক প্রস্তুতির বর্তমান অবস্থা, কারিগরি পদক্ষেপ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার আলোকে সাংবাদিকদের উচিত গঠনমূলক ও গবেষণাধর্মী রিপোর্ট তৈরি করা। শুধু ঘটনা নির্ভর ছবি কিংবা নেতিবাচক সংবাদ নয়, বরং বিগত বছরের অভিজ্ঞতা, পূর্বাভাস, তথ্যচিত্র, বিগ ডাটা ও অংশীজন বিশ্লেষণ তুলে ধরে বছরব্যাপী সচেতনতামূলক প্রতিবেদন তৈরিতে জোর দেওয়া উচিত।
বক্তারা আরও বলেন, বন্যা অভিযোজন ও ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রস্তুতি গ্রহণে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। বন্যা মৌসুম শুরুর আগেই জনসচেতনতা বাড়াতে সাংবাদিকদের সক্রিয়তা অত্যন্ত জরুরি।
অনুষ্ঠানে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মো. মারুফ নাওয়াজ এবং প্রকল্পের উপপরিচালক মোহাম্মদ আবু সাদেক আলোচনায় অংশ নেন। কর্মশালার ব্যবস্থাপনায় ছিলেন উপপরিচালক সুমনা পারভীন।
সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে প্রাণবন্ত আলোচনায় উঠে আসে বন্যা পূর্ব প্রস্তুতিমূলক রিপোর্টিং-এ বিদ্যমান সমস্যা ও সম্ভাব্য সমাধান। অংশগ্রহণকারীরা বলেন, এমন কর্মশালা নিয়মিত আয়োজন করলে মাঠপর্যায়ে কাজ করা সাংবাদিকদের জন্য তা হবে অত্যন্ত সহায়ক।