রাজধানীর ধানমন্ডি মডেল থানায় দায়ের করা এক মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, মেঘনা আলম, দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা কয়েক ব্যক্তি একজন কূটনীতিকের কাছে পাঁচ মিলিয়ন ডলার দাবি করেছেন। মামলার এজাহারে কূটনীতিকের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
পুলিশ সূত্র জানায়, চাঁদাবাজি ও প্রতারণার অভিযোগে ১৫ এপ্রিল পুলিশ বাদী হয়ে মেঘনা, সমিরসহ দু–তিনজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলাটি করে। মামলার বাদী ধানমন্ডি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ আবদুল আলীম।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মডেল মেঘনাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী।
ভাটারা থানায় দায়ের করা আরেকটি চাঁদাবাজির মামলায় ১১ এপ্রিল গ্রেপ্তার হন সমির। এ মামলায় ১২ এপ্রিল আদালত তাঁকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।
ধানমন্ডি থানার মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৯ মার্চ ধানমন্ডির একটি রেস্তোরাঁয় মেঘনা, সমিরসহ কয়েকজন একটি গোপন বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে কূটনীতিকের কাছে পাঁচ মিলিয়ন ডলার দাবি ও আদায়ের সিদ্ধান্ত হয়। অভিযোগে বলা হয়, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেল করে অর্থ আদায় করা। আসামিদের এ ধরনের কার্যক্রম আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা পেনাল কোডের ৪২০, ৩৮৫ ও ১০৯ ধারায় অপরাধ হিসেবে বিবেচিত।
৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর বসুন্ধরার বাসা থেকে মেঘনাকে আটক করে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশ অনুযায়ী, ১০ এপ্রিল রাতে আদালত তাঁকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের জন্য আটক রাখার আদেশ দেন। তিনি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
তবে আটকের সুনির্দিষ্ট কারণ না জানানোয় মেঘনার গ্রেপ্তারের ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনা দেখা দেয়। এ নিয়ে তাঁর বাবা বদরুল আলম গত রোববার হাইকোর্টে রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল জারি করেন।
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
রাজধানীর ধানমন্ডি মডেল থানায় দায়ের করা এক মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, মেঘনা আলম, দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা কয়েক ব্যক্তি একজন কূটনীতিকের কাছে পাঁচ মিলিয়ন ডলার দাবি করেছেন। মামলার এজাহারে কূটনীতিকের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
পুলিশ সূত্র জানায়, চাঁদাবাজি ও প্রতারণার অভিযোগে ১৫ এপ্রিল পুলিশ বাদী হয়ে মেঘনা, সমিরসহ দু–তিনজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলাটি করে। মামলার বাদী ধানমন্ডি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ আবদুল আলীম।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মডেল মেঘনাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী।
ভাটারা থানায় দায়ের করা আরেকটি চাঁদাবাজির মামলায় ১১ এপ্রিল গ্রেপ্তার হন সমির। এ মামলায় ১২ এপ্রিল আদালত তাঁকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।
ধানমন্ডি থানার মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৯ মার্চ ধানমন্ডির একটি রেস্তোরাঁয় মেঘনা, সমিরসহ কয়েকজন একটি গোপন বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে কূটনীতিকের কাছে পাঁচ মিলিয়ন ডলার দাবি ও আদায়ের সিদ্ধান্ত হয়। অভিযোগে বলা হয়, এই বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেল করে অর্থ আদায় করা। আসামিদের এ ধরনের কার্যক্রম আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা পেনাল কোডের ৪২০, ৩৮৫ ও ১০৯ ধারায় অপরাধ হিসেবে বিবেচিত।
৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর বসুন্ধরার বাসা থেকে মেঘনাকে আটক করে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশ অনুযায়ী, ১০ এপ্রিল রাতে আদালত তাঁকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের জন্য আটক রাখার আদেশ দেন। তিনি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
তবে আটকের সুনির্দিষ্ট কারণ না জানানোয় মেঘনার গ্রেপ্তারের ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনা দেখা দেয়। এ নিয়ে তাঁর বাবা বদরুল আলম গত রোববার হাইকোর্টে রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল জারি করেন।