জনবহুল সড়কে যান চলছিল, পথচারীরাও হাঁটছিলেন। এমন এক সড়কে ধারালো অস্ত্র হাতে তিনজন মিলে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি কোপাতে দেখা যায়। কোপানোর পর একজন মোটরসাইকেল চালিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে গত রোববার রাত সাড়ে ১১টায় রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডের ভূতের গলির প্রবেশমুখে। ভুক্তভোগী সাইফ হোসেন মুন্না কলাবাগান থানার ১৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির একজন কর্মী। বর্তমানে তিনি জাতীয় অর্থোপেডিক ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন।
পুলিশ জানায়, কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে সাইফ হোসেনের গতি রোধ করেন মামুন নামের এক ব্যক্তি। এরপর মোটরসাইকেলে ঘটনাস্থলে আসেন এম সি শুভ ও রানা। আরেকটি মোটরসাইকেলে ছিলেন মোবারক নামের ব্যক্তি। মামুন প্রথমে সাইফকে তুলে মাটিতে ফেলে দেন, পরে শুভ মোটরসাইকেল থেকে নেমে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। পরে আরও দুজন যুক্ত হন। কোপানোর পর সবাই স্থান ত্যাগ করেন।
নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মাহফুজুল হক জানান, এ ঘটনায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে মামলা হয়েছে। অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকেও আসামি করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি, তবে গ্রেপ্তারে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে এবং বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে।
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
জনবহুল সড়কে যান চলছিল, পথচারীরাও হাঁটছিলেন। এমন এক সড়কে ধারালো অস্ত্র হাতে তিনজন মিলে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি কোপাতে দেখা যায়। কোপানোর পর একজন মোটরসাইকেল চালিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে গত রোববার রাত সাড়ে ১১টায় রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডের ভূতের গলির প্রবেশমুখে। ভুক্তভোগী সাইফ হোসেন মুন্না কলাবাগান থানার ১৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির একজন কর্মী। বর্তমানে তিনি জাতীয় অর্থোপেডিক ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন।
পুলিশ জানায়, কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে সাইফ হোসেনের গতি রোধ করেন মামুন নামের এক ব্যক্তি। এরপর মোটরসাইকেলে ঘটনাস্থলে আসেন এম সি শুভ ও রানা। আরেকটি মোটরসাইকেলে ছিলেন মোবারক নামের ব্যক্তি। মামুন প্রথমে সাইফকে তুলে মাটিতে ফেলে দেন, পরে শুভ মোটরসাইকেল থেকে নেমে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। পরে আরও দুজন যুক্ত হন। কোপানোর পর সবাই স্থান ত্যাগ করেন।
নিউমার্কেট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মাহফুজুল হক জানান, এ ঘটনায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে মামলা হয়েছে। অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকেও আসামি করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি, তবে গ্রেপ্তারে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে এবং বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে।