জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যানের অপসারণ এবং সংস্থাটি বিভক্ত করে দু’টি স্বতন্ত্র বিভাগ বাস্তবায়নে গঠিত কমিটিতে ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’-এর প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার দাবিতে আগামী সোমবার তিন ঘণ্টার কলম বিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ঐক্য পরিষদ।
শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের রাজস্ব ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন পরিষদের সভাপতি হাসান মোহাম্মদ তারেক রিকাবদার ও মহাসচিব সেহেলা সিদ্দিকা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অর্থবছরের শেষ সময় হওয়ায় এবং বাজেট পাসের কার্যক্রম চলমান থাকায় এখনই বড় কর্মসূচি না দিয়ে ২৩ জুন সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঢাকায় সকল দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কলম বিরতি ও অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। এনবিআরে এই কর্মসূচি চলবে রাজস্ব ভবনে। অন্যান্য দপ্তরের কর্মকর্তারা নিজ নিজ অফিসে কর্মসূচি পালন করবেন।
ঐক্য পরিষদের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২১ জুন বিকেল ৫টায় রাজস্ব ভবনের নিচ তলায় ট্যাক্স, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতিতে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে অতিরিক্ত কর কমিশনার হাসান মোহাম্মদ তারেক রিকাবদারকে সভাপতি এবং অতিরিক্ত কর কমিশনার সেহেলা সিদ্দিকাকে মহাসচিব করে ৩০১ সদস্যের একটি এডহক কমিটি গঠন করা হয়।
ঐক্য পরিষদের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ‘কেমন এনবিআর চাই’ শীর্ষক সেমিনারের প্রস্তুতি সভার জন্য ১৯ জুন কক্ষ বরাদ্দ চাওয়া হলেও তা দেওয়া হয়নি বলে জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। এতে বলা হয়, কক্ষ বরাদ্দ না পাওয়ায় সভাটি রাজস্ব ভবনের নিচ তলায় অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগেও গত ২ জুন একইভাবে কক্ষ বরাদ্দ না দেওয়ায় ঐক্য পরিষদের একটি সভা ভবনের নিচ তলায় করা হয়।
বৃহস্পতিবার এনবিআর একটি অফিস আদেশে ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ-২০২৫’ বাস্তবায়নে আয়কর ও কাস্টমস বিভাগের ছয়জন কর্মকর্তার একটি কমিটি গঠন করে। ঐ কমিটিতে যথাযথ প্রতিনিধিত্ব না থাকায় ঐক্য পরিষদ আপত্তি জানায়।
উল্লেখ্য, এনবিআরকে দুটি বিভাগে ভাগ করে অধ্যাদেশ জারির পর তা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামেন এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আন্দোলনের মুখে সরকার পিছু হটে এবং আলোচনার আশ্বাস দেয়। তবে আন্দোলনকারীরা এনবিআর চেয়ারম্যানকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে পদত্যাগ দাবি করেন।
চেয়ারম্যান পরে সেনা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তায় অফিসে ফিরলেও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে তার দূরত্ব রয়েছে। পরিষদের নেতাদের অভিযোগ, তাদের কর্মসূচির জন্য এখন কক্ষ বরাদ্দও দেওয়া হচ্ছে না।
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যানের অপসারণ এবং সংস্থাটি বিভক্ত করে দু’টি স্বতন্ত্র বিভাগ বাস্তবায়নে গঠিত কমিটিতে ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’-এর প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার দাবিতে আগামী সোমবার তিন ঘণ্টার কলম বিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ঐক্য পরিষদ।
শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের রাজস্ব ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন পরিষদের সভাপতি হাসান মোহাম্মদ তারেক রিকাবদার ও মহাসচিব সেহেলা সিদ্দিকা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অর্থবছরের শেষ সময় হওয়ায় এবং বাজেট পাসের কার্যক্রম চলমান থাকায় এখনই বড় কর্মসূচি না দিয়ে ২৩ জুন সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঢাকায় সকল দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কলম বিরতি ও অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। এনবিআরে এই কর্মসূচি চলবে রাজস্ব ভবনে। অন্যান্য দপ্তরের কর্মকর্তারা নিজ নিজ অফিসে কর্মসূচি পালন করবেন।
ঐক্য পরিষদের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২১ জুন বিকেল ৫টায় রাজস্ব ভবনের নিচ তলায় ট্যাক্স, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতিতে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে অতিরিক্ত কর কমিশনার হাসান মোহাম্মদ তারেক রিকাবদারকে সভাপতি এবং অতিরিক্ত কর কমিশনার সেহেলা সিদ্দিকাকে মহাসচিব করে ৩০১ সদস্যের একটি এডহক কমিটি গঠন করা হয়।
ঐক্য পরিষদের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ‘কেমন এনবিআর চাই’ শীর্ষক সেমিনারের প্রস্তুতি সভার জন্য ১৯ জুন কক্ষ বরাদ্দ চাওয়া হলেও তা দেওয়া হয়নি বলে জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। এতে বলা হয়, কক্ষ বরাদ্দ না পাওয়ায় সভাটি রাজস্ব ভবনের নিচ তলায় অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগেও গত ২ জুন একইভাবে কক্ষ বরাদ্দ না দেওয়ায় ঐক্য পরিষদের একটি সভা ভবনের নিচ তলায় করা হয়।
বৃহস্পতিবার এনবিআর একটি অফিস আদেশে ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ-২০২৫’ বাস্তবায়নে আয়কর ও কাস্টমস বিভাগের ছয়জন কর্মকর্তার একটি কমিটি গঠন করে। ঐ কমিটিতে যথাযথ প্রতিনিধিত্ব না থাকায় ঐক্য পরিষদ আপত্তি জানায়।
উল্লেখ্য, এনবিআরকে দুটি বিভাগে ভাগ করে অধ্যাদেশ জারির পর তা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামেন এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আন্দোলনের মুখে সরকার পিছু হটে এবং আলোচনার আশ্বাস দেয়। তবে আন্দোলনকারীরা এনবিআর চেয়ারম্যানকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে পদত্যাগ দাবি করেন।
চেয়ারম্যান পরে সেনা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তায় অফিসে ফিরলেও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে তার দূরত্ব রয়েছে। পরিষদের নেতাদের অভিযোগ, তাদের কর্মসূচির জন্য এখন কক্ষ বরাদ্দও দেওয়া হচ্ছে না।