মেডিকেল অফিসার নিয়োগ সংক্রান্ত চিঠি বাতিলসহ তিন দফা দাবিতে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর ঘেরাও করেছেন ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সোমবার সকাল ১১টার দিকে মহাখালীর স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় অধিদপ্তরের মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। দুপুর ২টা পর্যন্ত সেখানে কর্মসূচি চলতে দেখা যায়।
তাঁদের দাবিগুলো হলো— সরকারি নিয়োগের জন্য নিবন্ধন সংক্রান্ত মতামতের চিঠি বাতিল, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় পৃথক আইন প্রণয়ন এবং স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী আরিফুর রহমান বলেন, “আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন ফ্যাকাল্টির অধীনে পড়াশোনা করি। অথচ একটি চিঠিতে বলা হয়েছে, চাকরিতে যোগ দিতে হলে ইউনানী-আয়ুর্বেদিক বোর্ড থেকে নিবন্ধন নিতে হবে। অথচ এই বোর্ডের কোনো এখতিয়ার নেই বিএমএস বা বিইউএমএস ডিগ্রিধারীদের নিবন্ধন দেওয়ার।”
আরেক শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, “চিঠিটির ফলে অযোগ্য ও ভুয়া চিকিৎসকদের অনুপ্রবেশের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এটি দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি।”
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল হোসেন বলেন, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন একটা সার্কুলার দেওয়া হয়েছে। তার বিরোধিতা করছে তারা। বিষয়টি নিয়ে তারা কথা বলছেন বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, “ইস্যুটা হচ্ছে বোর্ড রিকগনিশন দেবে না অস্থায়ী কাউন্সিল দেবে তা নিয়ে। তারা কলেজে আন্দোলন করছিল। আজ এখানে এসেছে। তো আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি।”
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
মেডিকেল অফিসার নিয়োগ সংক্রান্ত চিঠি বাতিলসহ তিন দফা দাবিতে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর ঘেরাও করেছেন ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সোমবার সকাল ১১টার দিকে মহাখালীর স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় অধিদপ্তরের মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। দুপুর ২টা পর্যন্ত সেখানে কর্মসূচি চলতে দেখা যায়।
তাঁদের দাবিগুলো হলো— সরকারি নিয়োগের জন্য নিবন্ধন সংক্রান্ত মতামতের চিঠি বাতিল, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় পৃথক আইন প্রণয়ন এবং স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী আরিফুর রহমান বলেন, “আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন ফ্যাকাল্টির অধীনে পড়াশোনা করি। অথচ একটি চিঠিতে বলা হয়েছে, চাকরিতে যোগ দিতে হলে ইউনানী-আয়ুর্বেদিক বোর্ড থেকে নিবন্ধন নিতে হবে। অথচ এই বোর্ডের কোনো এখতিয়ার নেই বিএমএস বা বিইউএমএস ডিগ্রিধারীদের নিবন্ধন দেওয়ার।”
আরেক শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, “চিঠিটির ফলে অযোগ্য ও ভুয়া চিকিৎসকদের অনুপ্রবেশের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এটি দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি।”
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল হোসেন বলেন, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন একটা সার্কুলার দেওয়া হয়েছে। তার বিরোধিতা করছে তারা। বিষয়টি নিয়ে তারা কথা বলছেন বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, “ইস্যুটা হচ্ছে বোর্ড রিকগনিশন দেবে না অস্থায়ী কাউন্সিল দেবে তা নিয়ে। তারা কলেজে আন্দোলন করছিল। আজ এখানে এসেছে। তো আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি।”