ঢাকার সূত্রাপুরের কাগজিটোলা এলাকায় একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের মধ্যে দেড় বছরের এক শিশুও রয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন—ভ্যানচালক রিপন (৩৫), তার স্ত্রী মোছা. চাঁদনি (৩২), ছেলে মো. তামিম (১৬), মো. রোকন (১২) ও কন্যাশিশু মোছা. আয়েশা (১ বছর ৬ মাস)। তারা সবাই বর্তমানে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, রিপন ও রোকনের শরীরের ৬০ শতাংশ, আয়েশার ৬৩ শতাংশ, চাঁদনীর ৪৫ এবং তামিমের ৪২ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। সবারই শ্বাসনালিও দগ্ধ হয়েছে, এবং তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
রিপনের মামা জাকির হোসেন জানান, গভীর রাতে তারা ঘুমিয়ে ছিলেন। হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দে চারদিক কেঁপে ওঠে। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের ভাড়াটিয়ারা তাদের উদ্ধার করে রাত সাড়ে ৩টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
পরিবারটির গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালি উপজেলার জুগির হাওলা এলাকায়। তারা কাগজিটোলা দেবেন্দ্র দাস লেনের ৩২/১ নম্বর পাঁচতলা ভবনের নিচতলায় ভাড়া থাকতেন।
সূত্রাপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহমুদ হাসান নাঈম বলেন, “জমে থাকা গ্যাসের সঙ্গে মশার কয়েল বা সিগারেটের আগুন থেকে বিস্ফোরণটি ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।”
এই ঘটনায় প্রায় এক লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতির কথা জানিয়েছে পুলিশ।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
ঢাকার সূত্রাপুরের কাগজিটোলা এলাকায় একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের মধ্যে দেড় বছরের এক শিশুও রয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন—ভ্যানচালক রিপন (৩৫), তার স্ত্রী মোছা. চাঁদনি (৩২), ছেলে মো. তামিম (১৬), মো. রোকন (১২) ও কন্যাশিশু মোছা. আয়েশা (১ বছর ৬ মাস)। তারা সবাই বর্তমানে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, রিপন ও রোকনের শরীরের ৬০ শতাংশ, আয়েশার ৬৩ শতাংশ, চাঁদনীর ৪৫ এবং তামিমের ৪২ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। সবারই শ্বাসনালিও দগ্ধ হয়েছে, এবং তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
রিপনের মামা জাকির হোসেন জানান, গভীর রাতে তারা ঘুমিয়ে ছিলেন। হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দে চারদিক কেঁপে ওঠে। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের ভাড়াটিয়ারা তাদের উদ্ধার করে রাত সাড়ে ৩টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
পরিবারটির গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালি উপজেলার জুগির হাওলা এলাকায়। তারা কাগজিটোলা দেবেন্দ্র দাস লেনের ৩২/১ নম্বর পাঁচতলা ভবনের নিচতলায় ভাড়া থাকতেন।
সূত্রাপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহমুদ হাসান নাঈম বলেন, “জমে থাকা গ্যাসের সঙ্গে মশার কয়েল বা সিগারেটের আগুন থেকে বিস্ফোরণটি ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।”
এই ঘটনায় প্রায় এক লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতির কথা জানিয়েছে পুলিশ।