ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে গ্যাস থেকে সৃষ্ট আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেল তিন সদস্যের একটি পুরো পরিবার। বাবা-মা ইতির পর সাড়ে তিন বছরের শিশু রাফিয়াও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছে।
শুক্রবার (১১ জুলাই) গভীর রাতে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় ছোট্ট রাফিয়া।
ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান বলেন, “যাত্রাবাড়ীর আগুনে দগ্ধ রাফিয়া শুক্রবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে মারা গেছে। তার শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। পাশাপাশি শ্বাসনালী পুড়ে যাওয়ায় তাকে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়।”
এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে মারা যান রাফিয়ার মা ইতি (৩০)। বিকালে মৃত্যু হয় বাবা রিপন (৪০)–এরও।
দগ্ধ হওয়ার এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে বুধবার (৯ জুলাই) রাত ১টার দিকে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কের একটি ছয়তলা ভবনের নিচতলার বাসায়। দগ্ধদের রাত ২টার দিকে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
আগুন লাগার কারণ নিয়ে যাত্রাবাড়ী থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আল আমিন বলেন, শহীদ ফারুক রোডের ওই ছয় তলা ভবনের নিচ তলার বাসায় রাতে মশার কয়েল ধরানোর সময় ‘জমে থাকা গ্যাসে’ আগুন লাগে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। ওই বাসায় বাথরুমে ম্যানহোলের মুখ ছিল, সেখান থেকে গ্যাস হয়ে জমে থাকতে পারে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।"
রিপনের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলায়। রাজধানীতে স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে তিনি দীর্ঘদিন ধরে ওই বাসায় ভাড়া থাকতেন। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে স্থানীয় এলাকাজুড়ে।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে গ্যাস থেকে সৃষ্ট আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেল তিন সদস্যের একটি পুরো পরিবার। বাবা-মা ইতির পর সাড়ে তিন বছরের শিশু রাফিয়াও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছে।
শুক্রবার (১১ জুলাই) গভীর রাতে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় ছোট্ট রাফিয়া।
ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান বলেন, “যাত্রাবাড়ীর আগুনে দগ্ধ রাফিয়া শুক্রবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে মারা গেছে। তার শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। পাশাপাশি শ্বাসনালী পুড়ে যাওয়ায় তাকে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়।”
এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে মারা যান রাফিয়ার মা ইতি (৩০)। বিকালে মৃত্যু হয় বাবা রিপন (৪০)–এরও।
দগ্ধ হওয়ার এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে বুধবার (৯ জুলাই) রাত ১টার দিকে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কের একটি ছয়তলা ভবনের নিচতলার বাসায়। দগ্ধদের রাত ২টার দিকে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
আগুন লাগার কারণ নিয়ে যাত্রাবাড়ী থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আল আমিন বলেন, শহীদ ফারুক রোডের ওই ছয় তলা ভবনের নিচ তলার বাসায় রাতে মশার কয়েল ধরানোর সময় ‘জমে থাকা গ্যাসে’ আগুন লাগে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। ওই বাসায় বাথরুমে ম্যানহোলের মুখ ছিল, সেখান থেকে গ্যাস হয়ে জমে থাকতে পারে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।"
রিপনের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলায়। রাজধানীতে স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে তিনি দীর্ঘদিন ধরে ওই বাসায় ভাড়া থাকতেন। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে স্থানীয় এলাকাজুড়ে।