রাজধানীর পল্লবীর আলব্দিরটেক এলাকায় পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা না দেওয়ায় একটি আবাসন নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের অফিসে হামলা ও গুলির ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার বিকালে এ কে বিল্ডার্স নামের প্রতিষ্ঠানে হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম। তিনি কুর্মিটোলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
প্রতিষ্ঠানটির অভিযোগ, চেয়ারম্যান মো. কাইউম আলী খানের কাছে তিন সপ্তাহ আগে জামিল নামে একজন ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন।
শনিবার কাইউমের ছেলে আমিমুল এহসান জানান, টাকা না দেওয়ায় শুক্রবার বিকালে অন্তত ৩০–৪০ জনের সশস্ত্র একটি দল তাদের প্রতিষ্ঠানে হামলা চালায়।
এর আগে গত বুধবার পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে লাল চাঁদ ওরফে সোহাগ নামে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে মাথা থেঁতলে হত্যার ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং সমালোচনার ঝড় ওঠে।
তারপর শুক্রবার বিকালে ঢাকার আরেক প্রান্ত পল্লবীতে চাঁদা দাবির জেরে এ হামলা ও গুলির ঘটনা ঘটে।
মিরপুর বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার সালেহ্ মুহম্মদ জাকারিয়া বলেন, “এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। হামলাকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশ কাজ করছে।”
আমিমুল এহসান বলেন, “টাকা না দেওয়ায় দুই দফায় আমাদের প্রতিষ্ঠানে হামলা চালানো হয় এবং সিসি ক্যামেরাসহ অনেক কিছু নিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার পল্লবী থানায় জিডি করার পরদিনই শুক্রবার আবার হামলা হলো। তারা চারটি গুলি ছুড়ে একজনকে আহত করে।”
প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান কাইউম আলী খানের জিডিতে উল্লেখ করা হয়, ২৭ জুন প্রথমবার হামলার পর ৪ জুলাই অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা আবারও হামলা চালায়। ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকির পর অবশেষে শুক্রবারের হামলায় এক কর্মকর্তা গুলিবিদ্ধ হন।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর পল্লবীর আলব্দিরটেক এলাকায় পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা না দেওয়ায় একটি আবাসন নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের অফিসে হামলা ও গুলির ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার বিকালে এ কে বিল্ডার্স নামের প্রতিষ্ঠানে হামলায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম। তিনি কুর্মিটোলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
প্রতিষ্ঠানটির অভিযোগ, চেয়ারম্যান মো. কাইউম আলী খানের কাছে তিন সপ্তাহ আগে জামিল নামে একজন ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন।
শনিবার কাইউমের ছেলে আমিমুল এহসান জানান, টাকা না দেওয়ায় শুক্রবার বিকালে অন্তত ৩০–৪০ জনের সশস্ত্র একটি দল তাদের প্রতিষ্ঠানে হামলা চালায়।
এর আগে গত বুধবার পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে লাল চাঁদ ওরফে সোহাগ নামে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে মাথা থেঁতলে হত্যার ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং সমালোচনার ঝড় ওঠে।
তারপর শুক্রবার বিকালে ঢাকার আরেক প্রান্ত পল্লবীতে চাঁদা দাবির জেরে এ হামলা ও গুলির ঘটনা ঘটে।
মিরপুর বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার সালেহ্ মুহম্মদ জাকারিয়া বলেন, “এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। হামলাকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশ কাজ করছে।”
আমিমুল এহসান বলেন, “টাকা না দেওয়ায় দুই দফায় আমাদের প্রতিষ্ঠানে হামলা চালানো হয় এবং সিসি ক্যামেরাসহ অনেক কিছু নিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার পল্লবী থানায় জিডি করার পরদিনই শুক্রবার আবার হামলা হলো। তারা চারটি গুলি ছুড়ে একজনকে আহত করে।”
প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান কাইউম আলী খানের জিডিতে উল্লেখ করা হয়, ২৭ জুন প্রথমবার হামলার পর ৪ জুলাই অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা আবারও হামলা চালায়। ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকির পর অবশেষে শুক্রবারের হামলায় এক কর্মকর্তা গুলিবিদ্ধ হন।