রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে নির্মিত ‘প্রজন্ম চত্বর’ নামে পরিচিত স্থাপনাটি ভেঙে দিচ্ছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। শনিবার দিবাগত রাতে ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে। সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে রোববার দিবাগত রাতের মধ্যে স্থাপনাটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।
রোববার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, স্থাপনাটি ভাঙার কাজ চললেও এখনো শেষ হয়নি। সেখানে অনেক মানুষ ভিড় করেছেন, কেউ ছবি তুলছেন, কেউ ফেসবুক লাইভ করছেন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া জানান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে স্থাপনাটি ভাঙা হচ্ছে। সেখানে নতুন করে স্থাপনা নির্মাণ হবে। তিনি বলেন, সরকার দেশের ৬৪টি জেলায় যে ‘জুলাই মনুমেন্ট’ তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তার অংশ হিসেবে ঢাকার মনুমেন্টটি শাহবাগ মোড়েই নির্মিত হবে।
সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা জানান, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন সিটি করপোরেশনের অনুমতি নিয়ে স্থাপনাটি নির্মাণ করেছিলেন। প্রথমে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে বরাদ্দ নিয়ে নিজ খরচে স্থাপনাটি তৈরি করেন। এরপর সেখানে বসানো ডিজিটাল স্ক্রিনের বিকট শব্দ ও অতিরিক্ত আলোয় অসুবিধা হওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহবাগ জাদুঘর কর্তৃপক্ষ স্ক্রিনটি সরানোর অনুরোধ জানায়। কিন্তু তিনি সরাননি। পরে সিটি করপোরেশন স্ক্রিনটি খুলে ফেলে। এরপর ক্ষতিপূরণ চেয়ে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন আদালতে মামলা করেন, যা এখনো চলমান।
কয়েক বছর ধরে স্থাপনাটি অনেকটা পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল। এখন পূর্ত মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সেখানে ‘জুলাই মনুমেন্ট’ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে নির্মিত ‘প্রজন্ম চত্বর’ নামে পরিচিত স্থাপনাটি ভেঙে দিচ্ছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। শনিবার দিবাগত রাতে ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে। সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে রোববার দিবাগত রাতের মধ্যে স্থাপনাটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।
রোববার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, স্থাপনাটি ভাঙার কাজ চললেও এখনো শেষ হয়নি। সেখানে অনেক মানুষ ভিড় করেছেন, কেউ ছবি তুলছেন, কেউ ফেসবুক লাইভ করছেন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া জানান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে স্থাপনাটি ভাঙা হচ্ছে। সেখানে নতুন করে স্থাপনা নির্মাণ হবে। তিনি বলেন, সরকার দেশের ৬৪টি জেলায় যে ‘জুলাই মনুমেন্ট’ তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তার অংশ হিসেবে ঢাকার মনুমেন্টটি শাহবাগ মোড়েই নির্মিত হবে।
সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা জানান, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন সিটি করপোরেশনের অনুমতি নিয়ে স্থাপনাটি নির্মাণ করেছিলেন। প্রথমে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে বরাদ্দ নিয়ে নিজ খরচে স্থাপনাটি তৈরি করেন। এরপর সেখানে বসানো ডিজিটাল স্ক্রিনের বিকট শব্দ ও অতিরিক্ত আলোয় অসুবিধা হওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহবাগ জাদুঘর কর্তৃপক্ষ স্ক্রিনটি সরানোর অনুরোধ জানায়। কিন্তু তিনি সরাননি। পরে সিটি করপোরেশন স্ক্রিনটি খুলে ফেলে। এরপর ক্ষতিপূরণ চেয়ে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন আদালতে মামলা করেন, যা এখনো চলমান।
কয়েক বছর ধরে স্থাপনাটি অনেকটা পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল। এখন পূর্ত মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সেখানে ‘জুলাই মনুমেন্ট’ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।